বাংলারজমিন
সৈয়দপুর উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ
সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
২৫ নভেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৮:৫৬ অপরাহ্ন
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোখছেদুল মোমিনসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে নৌকা মার্কার প্রার্থী হাসিনা বেগম থানায় জিডি করেছেন। অন্য ৩ জন হলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান ও উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক দিলনেওয়াজ খান।
জিডিতে হাসিনা বেগম জানান, তিনি সৈয়দপুর উপজেলার খাতামধুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। আগামী ২৩শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ইউপি নির্বাচনে দলের প্রধান জননেত্রী শেখ হাসিনা নৌকা মার্কার প্রার্থী হিসেবে আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন। এজন্য ২২শে নভেম্বর সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে নভোএয়ার বিমানযোগে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেই। এরপর বিমানবন্দর টার্মিনাল থেকে বের হলে আমার চোখে পড়ে সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোখছেদুল মোমিন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান ও উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক দিলনেওয়াজ খান। তারা আমাকে দেখতে পেয়ে নানা ধরনের হুমকি-ধমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে। পরে এদিনই আমাকে জননেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয় আওয়ামী লীগের ধানমণ্ডি অফিসে নিয়ে যায়। এরপর তারা আমার মোবাইল ফোন বন্ধ করে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করার জন্য চাপ দেয়। তাদের এমন প্রস্তাব শুনে আমার প্রাণনাশ ও নির্বাচনে ক্ষতি হতে পারে এই আশঙ্কায় ২৩শে নভেম্বর রাতে ধানমণ্ডি থানায় তাদের বিরুদ্ধে একটি সাধারণ ডায়েরি করি। এর আগে ঘটনার দিনই মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করার চাপ দেয়ার অভিযোগ দলের সভাপতি দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে লিখিতভাবে জমা দেই। উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোখছেদুল মোমিন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন আমি গ্রুপিং রাজনীতির শিকার হচ্ছি। আমার প্রতিপক্ষরা আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে।
জিডিতে হাসিনা বেগম জানান, তিনি সৈয়দপুর উপজেলার খাতামধুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। আগামী ২৩শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ইউপি নির্বাচনে দলের প্রধান জননেত্রী শেখ হাসিনা নৌকা মার্কার প্রার্থী হিসেবে আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন। এজন্য ২২শে নভেম্বর সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে নভোএয়ার বিমানযোগে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেই। এরপর বিমানবন্দর টার্মিনাল থেকে বের হলে আমার চোখে পড়ে সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোখছেদুল মোমিন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান ও উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক দিলনেওয়াজ খান। তারা আমাকে দেখতে পেয়ে নানা ধরনের হুমকি-ধমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে। পরে এদিনই আমাকে জননেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয় আওয়ামী লীগের ধানমণ্ডি অফিসে নিয়ে যায়। এরপর তারা আমার মোবাইল ফোন বন্ধ করে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করার জন্য চাপ দেয়। তাদের এমন প্রস্তাব শুনে আমার প্রাণনাশ ও নির্বাচনে ক্ষতি হতে পারে এই আশঙ্কায় ২৩শে নভেম্বর রাতে ধানমণ্ডি থানায় তাদের বিরুদ্ধে একটি সাধারণ ডায়েরি করি। এর আগে ঘটনার দিনই মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করার চাপ দেয়ার অভিযোগ দলের সভাপতি দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে লিখিতভাবে জমা দেই। উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোখছেদুল মোমিন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন আমি গ্রুপিং রাজনীতির শিকার হচ্ছি। আমার প্রতিপক্ষরা আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে।