বাংলারজমিন
বিশ্বনাথে বাদীর বাড়িতে আসামির হামলা ও ভাঙচুর
বিশ্বনাথ (সিলেট) প্রতিনিধি
২৫ নভেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৭:৪৩ অপরাহ্ন
সিলেটের বিশ্বনাথে মামলা তুলে না নিলে বাদী আব্দুল কাহার (৫৮) ও তার স্ত্রী ফাতেমা বেগম (৫০)কে হত্যার হুমকি ও চাঁদা দাবির পর ঘরে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুর করেছে আসামি পক্ষ। খবর পেয়ে বিশ্বনাথ থানার এস আই সাইফুল মোল্লা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। গত রোববারের ঘটনা হলেও গত তিনদিন থেকে বাদী ফাতেমা বেগম ও আসামি দিলশাদ মিয়ার (৩৮) স্ত্রী রূপেনা বেগম (৩০) পক্ষের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। যেকোনো সময় সংঘর্ষের আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী।
মামলার বাদী আব্দুল কাহার ও আসামি দিলশাদ মিয়া উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের সাতপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। তারা সম্পর্কে একে অপরের চাচাতো ভাই। গত ২৬শে সেপ্টেম্বর আব্দুল কাহার প্রতিপক্ষ দিলশাদ ও তার স্ত্রী রূপেনাসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৫ জনকে আসামি করে বিশ্বনাথ থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় স্বামী-স্ত্রী গত বৃহস্পতিবার সিলেটের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজিরা দিয়ে জামিন প্রার্থনা করেন। আদালতের বিচারক আছমা জাহান অন্তঃসত্ত্বা রূপেনা বেগমকে জামিন দিলেও তার স্বামী দিলশাদের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে জেলহাজতে পাঠান। আর জামিনে মুক্ত হওয়ার দুইদিন পর বাবার বাড়ি ছাতকের পলিরগাঁও থেকে তার ভাইসহ কয়েকজনকে নিয়ে গিয়ে বাদী আব্দুল কাহারের ঘরে হামলা ও ভাঙচুর করেন।
এদিকে ২৬শে সেপ্টেম্বর আব্দুল কাহারের মামলা দায়েরের দুইদিন পর গত ২৮শে সেপ্টেম্বর দিলশাদ আলী আব্দুল কাহার ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় ফাতেমা বেগম জামিনে থাকলেও তার স্বামী আব্দুল কাহার পলাতক রয়েছেন। ফলে, একলিমিয়া হাইস্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী তাহমিনা বেগম ও সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী তানিয়া আক্তার লিপিকে নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন আব্দুল কাহারের স্ত্রী ফাতেমা বেগম। ভুক্তভোগী ফাতেমা বেগমের অভিযোগ, মামলা তুলে না নেয়ায় এবং ৫ লাখ টাকা চাঁদা না দেয়ায় আসামি রূপেনা বেগম তার বাড়িতে গিয়ে ঘরে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুর করেছে। প্রতিনিয়ত তাকে ও তার স্কুলে পড়ুয়া দুই মেয়েকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে প্রতিপক্ষরা। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত রূপেনা বেগম ভাঙচুরের বিষয়ে সত্যতা স্বীকার করলেও চাঁদা দাবি ও হত্যার হুমকির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। এ ব্যাপারে বিশ্বনাথ পুলিশ স্টেশনের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গাজী আতাউর রহমান জানান, মামলা দেয়া হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মামলার বাদী আব্দুল কাহার ও আসামি দিলশাদ মিয়া উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের সাতপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। তারা সম্পর্কে একে অপরের চাচাতো ভাই। গত ২৬শে সেপ্টেম্বর আব্দুল কাহার প্রতিপক্ষ দিলশাদ ও তার স্ত্রী রূপেনাসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৫ জনকে আসামি করে বিশ্বনাথ থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় স্বামী-স্ত্রী গত বৃহস্পতিবার সিলেটের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজিরা দিয়ে জামিন প্রার্থনা করেন। আদালতের বিচারক আছমা জাহান অন্তঃসত্ত্বা রূপেনা বেগমকে জামিন দিলেও তার স্বামী দিলশাদের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে জেলহাজতে পাঠান। আর জামিনে মুক্ত হওয়ার দুইদিন পর বাবার বাড়ি ছাতকের পলিরগাঁও থেকে তার ভাইসহ কয়েকজনকে নিয়ে গিয়ে বাদী আব্দুল কাহারের ঘরে হামলা ও ভাঙচুর করেন।
এদিকে ২৬শে সেপ্টেম্বর আব্দুল কাহারের মামলা দায়েরের দুইদিন পর গত ২৮শে সেপ্টেম্বর দিলশাদ আলী আব্দুল কাহার ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় ফাতেমা বেগম জামিনে থাকলেও তার স্বামী আব্দুল কাহার পলাতক রয়েছেন। ফলে, একলিমিয়া হাইস্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী তাহমিনা বেগম ও সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী তানিয়া আক্তার লিপিকে নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন আব্দুল কাহারের স্ত্রী ফাতেমা বেগম। ভুক্তভোগী ফাতেমা বেগমের অভিযোগ, মামলা তুলে না নেয়ায় এবং ৫ লাখ টাকা চাঁদা না দেয়ায় আসামি রূপেনা বেগম তার বাড়িতে গিয়ে ঘরে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুর করেছে। প্রতিনিয়ত তাকে ও তার স্কুলে পড়ুয়া দুই মেয়েকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে প্রতিপক্ষরা। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত রূপেনা বেগম ভাঙচুরের বিষয়ে সত্যতা স্বীকার করলেও চাঁদা দাবি ও হত্যার হুমকির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। এ ব্যাপারে বিশ্বনাথ পুলিশ স্টেশনের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গাজী আতাউর রহমান জানান, মামলা দেয়া হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।