খেলা
আফগানিস্তানে যুদ্ধ করা দুই যমজ ভাই রোনালদোর ‘বডিগার্ড’
স্পোর্টস ডেস্ক
২৪ নভেম্বর ২০২১, বুধবার, ৪:১০ অপরাহ্ন
ফুটবল সুপারস্টার ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর বডিগার্ড হিসেবে কাজ করছেন দুই যমজ ভাই। তারা দুজনেই আফগানিস্তানে যুদ্ধ করেছেন।
গত আগস্টে ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাস থেকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে ফেরেন রোনালদো। তারপর দুজনকে দেহরক্ষী হিসেবে নিয়োগ দেন তিনি। সেপ্টেম্বরে চ্যাম্পিয়নস লীগের ম্যাচ খেলতে রোনালদো সুইজারল্যান্ডের পথে উড়াল দেয়ার সময় তার সঙ্গে এই দুই দেহরক্ষীকে দেখা যায়। সংবাদমাধ্যম এত দিনে জানালো এই দুই দেহরক্ষীর পরিচয়। দুই দেহরক্ষীর একজনের নাম সের্জিও রামালেইরো ও আরেকজন জর্জ রামালেইরো। আফগানিস্তানে যুদ্ধে যাওয়ার আগে পর্তুগালের পুলিশ বিভাগের সদস্য ছিলেন এই দুই ভাই। পুলিশে থাকতে বিচারক ও রাজনীতিবিদদের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন তারা।
পর্তুগিজ সেলিব্রিটি সাময়িকী ‘ফ্লাশ’ জানিয়েছে, সের্জিও ও জর্জের আরও এক ভাই আছে। নাম আলেক্সান্দ্রে রামালেইরো। তিনি এখনো পুলিশে কর্মরত। তিনজন একই সঙ্গে জন্মেছেন। রোনালদোর দেহরক্ষীর চাকরি পাওয়া দুই ভাইকে অবৈতনিক ছুটিতে যেতে বলেছিল পর্তুগিজ পুলিশ বিভাগ। তাদের অন্য কোনো লক্ষ্য থাকলে তাতে মনোযোগ দেয়ার কথা বলা হয় পুলিশ বিভাগ থেকে। এরপরই রোনালদোর ডাক পান দুই ভাই।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে একটি সূত্র জানিয়েছে, ‘সের্জিও ও জর্জ অভিজাত পোশাক পরিধান করে। যদিও তাদের দেখে সাধারণই মনে হয়। ভিড়ের মধ্যে মিশে যেতে পারে। সঠিক সময়ে খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে।’ সুইস দল ইয়ং বয়েজের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লীগ ম্যাচ খেলতে যাওয়ার সময় ম্যানচেস্টার বিমানবন্দরে রোনালদোর সঙ্গে দেখা গেছে এই দুই দেহরক্ষীকে।
রোনালদো সাম্প্রতিক সময়ে নিজের নিরাপত্তা জোরদার করেছেন। অপরাধী চক্রের ‘লক্ষ্যবস্তু’তে পরিণত হয়েছেনÑ এমন খবর আগেই পৌঁছেছে রোনালদোর কানে। সে জন্যই নিরাপত্তা জোরদার করা।
এর আগে রোনালদোর দেহরক্ষী ছিলেন সাবেক এক মিক্সড-মার্শাল আর্ট খেলোয়াড় এবং আরেকজন এলিট ফোর্সে কাজ করা সাবেক প্যারাট্রুপার।
গত আগস্টে ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাস থেকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে ফেরেন রোনালদো। তারপর দুজনকে দেহরক্ষী হিসেবে নিয়োগ দেন তিনি। সেপ্টেম্বরে চ্যাম্পিয়নস লীগের ম্যাচ খেলতে রোনালদো সুইজারল্যান্ডের পথে উড়াল দেয়ার সময় তার সঙ্গে এই দুই দেহরক্ষীকে দেখা যায়। সংবাদমাধ্যম এত দিনে জানালো এই দুই দেহরক্ষীর পরিচয়। দুই দেহরক্ষীর একজনের নাম সের্জিও রামালেইরো ও আরেকজন জর্জ রামালেইরো। আফগানিস্তানে যুদ্ধে যাওয়ার আগে পর্তুগালের পুলিশ বিভাগের সদস্য ছিলেন এই দুই ভাই। পুলিশে থাকতে বিচারক ও রাজনীতিবিদদের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন তারা।
পর্তুগিজ সেলিব্রিটি সাময়িকী ‘ফ্লাশ’ জানিয়েছে, সের্জিও ও জর্জের আরও এক ভাই আছে। নাম আলেক্সান্দ্রে রামালেইরো। তিনি এখনো পুলিশে কর্মরত। তিনজন একই সঙ্গে জন্মেছেন। রোনালদোর দেহরক্ষীর চাকরি পাওয়া দুই ভাইকে অবৈতনিক ছুটিতে যেতে বলেছিল পর্তুগিজ পুলিশ বিভাগ। তাদের অন্য কোনো লক্ষ্য থাকলে তাতে মনোযোগ দেয়ার কথা বলা হয় পুলিশ বিভাগ থেকে। এরপরই রোনালদোর ডাক পান দুই ভাই।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে একটি সূত্র জানিয়েছে, ‘সের্জিও ও জর্জ অভিজাত পোশাক পরিধান করে। যদিও তাদের দেখে সাধারণই মনে হয়। ভিড়ের মধ্যে মিশে যেতে পারে। সঠিক সময়ে খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে।’ সুইস দল ইয়ং বয়েজের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লীগ ম্যাচ খেলতে যাওয়ার সময় ম্যানচেস্টার বিমানবন্দরে রোনালদোর সঙ্গে দেখা গেছে এই দুই দেহরক্ষীকে।
রোনালদো সাম্প্রতিক সময়ে নিজের নিরাপত্তা জোরদার করেছেন। অপরাধী চক্রের ‘লক্ষ্যবস্তু’তে পরিণত হয়েছেনÑ এমন খবর আগেই পৌঁছেছে রোনালদোর কানে। সে জন্যই নিরাপত্তা জোরদার করা।
এর আগে রোনালদোর দেহরক্ষী ছিলেন সাবেক এক মিক্সড-মার্শাল আর্ট খেলোয়াড় এবং আরেকজন এলিট ফোর্সে কাজ করা সাবেক প্যারাট্রুপার।