বিশ্বজমিন
ইথিওপিয়া যুদ্ধে ভয়ঙ্কর রূপ, সম্মুখ যুদ্ধে নামার ঘোষণা প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদের
মানবজমিন ডেস্ক
২৪ নভেম্বর ২০২১, বুধবার, ৪:০৮ অপরাহ্ন
সেনাদের সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে নেমে পড়ার ঘোষণা দিয়েছেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ। টাইগ্রের বিদ্রোহী বাহিনীর হাত থেকে দেশকে রক্ষার লড়াই চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। সোমবার দিনশেষে এ ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেছেন, মঙ্গলবারেই সেনাদের নেতৃত্ব দিতে ফ্রন্টলাইনে বা সম্মুখ যুদ্ধে অবতীর্ণ হবেন। ভয়াবহ এই যুদ্ধের মধ্যে অবিলম্বে নিজেদের নাগরিকদের ইথিওপিয়া ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে ফ্রান্স ও জার্মানি। ট্রাইগ্রে অঞ্চল থেকে ট্রাইগ্রে বাহিনী এবং কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে এই যুদ্ধ তীব্র থেকে তীব্র হয়ে উঠার প্রেক্ষিতে অনেক দেশ এরই মধ্যে তাদের নাগরিকদের ইথিওপিয়া ছাড়তে বলেছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ নিজে যুদ্ধে নেমে পড়ার ঘোষণায় নতুন এক নাটকীয় মোড় নিয়েছে এই যুদ্ধ। এ খবর দিয়ে অনলাইন আল জাজিরা ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলেছে, কালবিলম্ব না করে মঙ্গলবার ইথিওপিয়া ছাড়তে নাগরিকদের পরামর্শ দিয়েছে ফ্রান্স। অন্যদিকে জার্মানি তার নাগরিকদের পরামর্শ দিয়ে বলেছে, প্রথমে যে ফ্লাইটই পাবেন, তাতে করে ওই দেশ ত্যাগ করুন।
যুক্তরাষ্ট্র ও বৃটেন একই রকম পরামর্শ দিয়েছে। জাতিসংঘ বলেছে, ইথিওপিয়ায় নিয়োজিত আন্তর্জাতিক পর্যায়ের স্টাফদের পরিবারগুলোকে অস্থায়ী ভিত্তিতে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজাররিক মঙ্গলবার বলেছেন, আমরা পরিস্থিতির ওপর নিবিড় দৃষ্টি রাখবো। স্টাফদের নিরাপত্তার কথা মনে রাখবো। যেসব মানুষের আমাদের সহায়তা প্রয়োজন হবে তাদের পাশে অব্যাহতভাবে থাকবো।
সম্প্রতি ট্রাইগ্রে বাহিনী রাজধানী আদ্দিস আবাবা’র দিকে যাত্রা করেছে এবং তারা কিছুদিনের মধ্যে রাজধানী দখল করে নেয়ার হুমকি দিয়েছে। এমন অবস্থায় ইথিওপিয়ার উত্তরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্লাকআউট হয়ে গেছে। সেখানে সাংবাদিকদের প্রবেশে বিধিনিষেধ দেয়া হয়েছে। ফলে যুদ্ধক্ষেত্রে কি হচ্ছে তা প্রকৃতপক্ষে জানা সম্ভব হচ্ছে না। মঙ্গলবার আদ্দিস আবাবা’র কর্মকর্তারা বলেছেন, তরুণ গ্রুপকে সঙ্গে নিয়ে নিরাপত্তা রক্ষাকারীরা রাজধানীতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে।
বিস্তারিত আসছে...
যুক্তরাষ্ট্র ও বৃটেন একই রকম পরামর্শ দিয়েছে। জাতিসংঘ বলেছে, ইথিওপিয়ায় নিয়োজিত আন্তর্জাতিক পর্যায়ের স্টাফদের পরিবারগুলোকে অস্থায়ী ভিত্তিতে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজাররিক মঙ্গলবার বলেছেন, আমরা পরিস্থিতির ওপর নিবিড় দৃষ্টি রাখবো। স্টাফদের নিরাপত্তার কথা মনে রাখবো। যেসব মানুষের আমাদের সহায়তা প্রয়োজন হবে তাদের পাশে অব্যাহতভাবে থাকবো।
সম্প্রতি ট্রাইগ্রে বাহিনী রাজধানী আদ্দিস আবাবা’র দিকে যাত্রা করেছে এবং তারা কিছুদিনের মধ্যে রাজধানী দখল করে নেয়ার হুমকি দিয়েছে। এমন অবস্থায় ইথিওপিয়ার উত্তরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্লাকআউট হয়ে গেছে। সেখানে সাংবাদিকদের প্রবেশে বিধিনিষেধ দেয়া হয়েছে। ফলে যুদ্ধক্ষেত্রে কি হচ্ছে তা প্রকৃতপক্ষে জানা সম্ভব হচ্ছে না। মঙ্গলবার আদ্দিস আবাবা’র কর্মকর্তারা বলেছেন, তরুণ গ্রুপকে সঙ্গে নিয়ে নিরাপত্তা রক্ষাকারীরা রাজধানীতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে।
বিস্তারিত আসছে...