শিক্ষাঙ্গন
সিলেবাস বহির্ভূত প্রশ্নে সাত কলেজের পরীক্ষা
এবি আরিফ, বাঙলা কলেজ সংবাদদাতা
২৩ নভেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৭:৪৯ অপরাহ্ন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের বিশেষ পরীক্ষা পুরাতন সিলেবাস অনুযায়ী নেয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রশ্ন ও মানবন্টন পুরাতন সিলেবাস অনুযায়ী হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার প্রথম বর্ষের রসায়ন-১ (নন মেজর) পরীক্ষা শেষে বাঙলা কলেজের শিক্ষার্থী আবিদ বলেন, পুরাতন সিলেবাসে প্রশ্ন হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। এছাড়াও সময় দুই ঘণ্টা, পূর্ণমান ৮০। প্রশ্নে নম্বর বাড়িয়ে দিলেও এমনভাবে সাজিয়েছে যে, উত্তরে লিখতে হবে ১৭টি প্রশ্নের। যা অল্প সময়ে আদৌ সম্ভব না।
ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী সাদিয়া আক্তার বলেন, পরীক্ষার কেন্দ্রে অনেক শিক্ষার্থীকে কান্না করতে দেখেছি। তাছাড়া অনেকেরই চাকরিতে আবেদনের বয়সও শেষের দিকে। এভাবে প্রশ্ন প্রণয়ন কোনোভাবেই যৌক্তিক হতে পারেনা।
তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী আরাফাত রহমান বলেন, সেশনজট ও করোনা ভাইরাসের কারণে আমরা এমনিতেই অনেক পিছিয়েছি। আজকের পরীক্ষায় প্রশ্ন সিলেবাসের মধ্যে ছিলো না। এরকম হয়রানির মানেই হয় না। কোনো নিয়মকানুন নেই, যখন যা মন চায় সেভাবে প্রশ্ন করে পরীক্ষা নিচ্ছে, যখন ইচ্ছা ফলাফল দিচ্ছে। আর কত? জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকলে এতদিনে আমরা বের হয়ে যেতাম।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বাহালুল হক চৌধুরী মানবজমিনকে বলেন, বিষয়টি আমার জানা ছিলো না। আপনাদের মাধ্যমে মাত্র জানতে পারলাম। আগামীকাল বিষয়টি নিয়ে আমরা আলোচনা করবো এবং কেন এমনটি ঘটছে সেটিও জানাতে পারবো।
আজ মঙ্গলবার প্রথম বর্ষের রসায়ন-১ (নন মেজর) পরীক্ষা শেষে বাঙলা কলেজের শিক্ষার্থী আবিদ বলেন, পুরাতন সিলেবাসে প্রশ্ন হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। এছাড়াও সময় দুই ঘণ্টা, পূর্ণমান ৮০। প্রশ্নে নম্বর বাড়িয়ে দিলেও এমনভাবে সাজিয়েছে যে, উত্তরে লিখতে হবে ১৭টি প্রশ্নের। যা অল্প সময়ে আদৌ সম্ভব না।
ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী সাদিয়া আক্তার বলেন, পরীক্ষার কেন্দ্রে অনেক শিক্ষার্থীকে কান্না করতে দেখেছি। তাছাড়া অনেকেরই চাকরিতে আবেদনের বয়সও শেষের দিকে। এভাবে প্রশ্ন প্রণয়ন কোনোভাবেই যৌক্তিক হতে পারেনা।
তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী আরাফাত রহমান বলেন, সেশনজট ও করোনা ভাইরাসের কারণে আমরা এমনিতেই অনেক পিছিয়েছি। আজকের পরীক্ষায় প্রশ্ন সিলেবাসের মধ্যে ছিলো না। এরকম হয়রানির মানেই হয় না। কোনো নিয়মকানুন নেই, যখন যা মন চায় সেভাবে প্রশ্ন করে পরীক্ষা নিচ্ছে, যখন ইচ্ছা ফলাফল দিচ্ছে। আর কত? জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকলে এতদিনে আমরা বের হয়ে যেতাম।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বাহালুল হক চৌধুরী মানবজমিনকে বলেন, বিষয়টি আমার জানা ছিলো না। আপনাদের মাধ্যমে মাত্র জানতে পারলাম। আগামীকাল বিষয়টি নিয়ে আমরা আলোচনা করবো এবং কেন এমনটি ঘটছে সেটিও জানাতে পারবো।