অনলাইন
রাজধানীতে আজও বন্ধ সিটিং সার্ভিস বাস, ভোগান্তি
অনলাইন ডেস্ক
১৭ নভেম্বর ২০২১, বুধবার, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
ফাইল ফটো
রাজধানীর বিভিন্ন রুটে সিটিং সার্ভিস বাস আজও বন্ধ রেখেছেন পরিবহন শ্রমিকরা। সকালে বের হয়েই পরিবহন সঙ্কটে ভোগান্তিতে পড়েন কর্মজীবী ও শ্রমজীবী মানুষ। রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেও বাসের দেখা মিলেনি। আজ ভোরে কয়েকটি বাস চলাচল করলেও তা কিছু সময় পর থেকে বন্ধ করে দেয় পরিবহন শ্রমিকরা। সিটি সার্ভিস ছাড়া সেসব বাস চলাচল করছে সবগুলোতে গাদাগাদি করে উঠেছেন শ্রমজীবী মানুষ। এতে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহান তারা।
জানা গেছে, চলতি মাসের প্রথম দিকে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে ধর্মঘট ডাকে পরিবহন সংগঠনগুলো। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন সারা দেশের মানুষ। তখন সরকার বাসের বাড়া বর্ধিত করলে গণপরিবহন চলাচল শুরু হয়। এবং বাসে নতুন ভাড়া কার্যকর করা হয়। যাত্রীদের ভোগান্তির কথা ভেবে ১০ই নভেম্বর দুপুরে সিটিং সার্ভিস বন্ধের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ। ১৪ই নভেম্বর থেকে রাজধানীতে সব ধরনের সিটিং সার্ভিস বন্ধ কার্যকর করতে বাসের মালিক ও শ্রমিকদের নির্দেশনা দেন।
এমন নির্দেশনার পরেও বাসের স্টাফরা সিটিং সার্ভিস ও ওয়েবিলের নামে ভাড়া আদায় করতে থাকে। এতে বর্ধিত ভাড়ার চাইতে বেশি ভাড়া আদায় নিয়ে বাসের যাত্রীদের সঙ্গে চালক-হেলপারদের প্রায় বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
গতকাল দুপুরে ভাড়া নিয়ে বাকবিতণ্ডার জেরে মিরপুর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন রুটের বাস বন্ধ করে দেয় বাসচালকরা। সিটিং সার্ভিস ও ওয়েবিলের দাবিতে বাস বন্ধ রাখেন চালকরা। বাস চালাতে বাসের মালিক সংগঠনগুলো নির্দেশ দিলেও কোনো ফল হয়নি।
জানা গেছে, চলতি মাসের প্রথম দিকে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে ধর্মঘট ডাকে পরিবহন সংগঠনগুলো। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন সারা দেশের মানুষ। তখন সরকার বাসের বাড়া বর্ধিত করলে গণপরিবহন চলাচল শুরু হয়। এবং বাসে নতুন ভাড়া কার্যকর করা হয়। যাত্রীদের ভোগান্তির কথা ভেবে ১০ই নভেম্বর দুপুরে সিটিং সার্ভিস বন্ধের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ। ১৪ই নভেম্বর থেকে রাজধানীতে সব ধরনের সিটিং সার্ভিস বন্ধ কার্যকর করতে বাসের মালিক ও শ্রমিকদের নির্দেশনা দেন।
এমন নির্দেশনার পরেও বাসের স্টাফরা সিটিং সার্ভিস ও ওয়েবিলের নামে ভাড়া আদায় করতে থাকে। এতে বর্ধিত ভাড়ার চাইতে বেশি ভাড়া আদায় নিয়ে বাসের যাত্রীদের সঙ্গে চালক-হেলপারদের প্রায় বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
গতকাল দুপুরে ভাড়া নিয়ে বাকবিতণ্ডার জেরে মিরপুর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন রুটের বাস বন্ধ করে দেয় বাসচালকরা। সিটিং সার্ভিস ও ওয়েবিলের দাবিতে বাস বন্ধ রাখেন চালকরা। বাস চালাতে বাসের মালিক সংগঠনগুলো নির্দেশ দিলেও কোনো ফল হয়নি।