মত-মতান্তর
বাসে বাসে বাক-বিতণ্ডা
পিয়াস সরকার
১০ নভেম্বর ২০২১, বুধবার, ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
এটা ডিজেলের গাড়ি? ভাড়া বেশি রাখবি কিল্লাইগ্যা?
ওই ব্যাটা তুই গাড়ি চিনোস? কোনটা গ্যাসের কোনটা ডিজেলের জানোস?
বুধবার, সকাল ৭.৩০। ফার্মগেট থেকে শ্যমলীর উদ্দেশ্যে যাত্রা। ৮ নম্বর বাস। এই সকাল বেলাতেও যাত্রীর অভাব নেই। দাঁড়িয়ে আছেন যাত্রীরা। ভাড়া নিয়ে চলছে বাক বিতণ্ডা। ফার্মগেট থেকে শ্যামলী ১৫, গাবতলি পর্যন্ত ভাড়া রাখা হচ্ছে ২০ টাকা করে। আগে ভাড়া রাখা হতো ১০ টাকা। বেশ কজন যাত্রী বিতণ্ডায় জড়িয়ে পরেন। যাত্রীরা একাট্টা হয়ে বিতণ্ডায় অংশ নিলেও সুপার ভাইজারের কাছে অসহায়।
ঘড়িতে ৭.৫০। শ্যামলী থেকে গুলশান ১ এর উদ্দেশ্যে যাত্রা। বাসে নাম রইস। এখানেও এই চিত্র। পূর্বের ভাড়া ২০ টাকা হলেও এখন রাখা হচ্ছে ৩০ টাকা। এই বাসের সুপারভাইজারের কথার সুর নরম হলেও টাকা নিতে ইনিয়ে বিনিয়ে ৩০ টাকা করেই রাখছেন। সুপারভাইজার বলেন, ভাই আমরা কম রাকমু কোথাইক্কা? হ্যারা ভাড়া ঠিক করে দিছে আমরা রাখি। গ্যাসের গাড়ি না ডিজেলে? এই প্রশ্নের জবাব দেবার প্রয়োজন মনে করলেন না তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার এমএম লাভলীতে ফার্মগেট-শ্যামলী, বৈশাখী বাসে শ্যামলী-গুলশান ১ যাত্রাতেও মেলে একই চিত্র। প্রতিটি বাসেই চলছে অসন্তোষ। ভাড়া নিয়ে বিতণ্ডা। গতকাল বৈশাখী বাসে ভাড়া বেশি না নিলেও কেন দাঁড়িয়ে লোক নিচ্ছেন এই নিয়ে চলে চিল্লাচিল্লি। স্থানে স্থানে থাকা বাস প্রতিনিধিদের (চেকার) মাধ্যমে ভাড়া নির্ধারণ করেন তারা। এনিয়ে ক্ষোভ আরও বেশি দেখা যায়। শ্যামলী থেকে আগারগাঁও এর ভাড়া ১৫ টাকা। গুগলের হিসেবে যা মাত্র দেড় কিলোমিটারেও কম। প্রশ্নের জবাবে তারা শুধু বলেন, এটাই নিয়ম।
গতকাল বৈশাখী পরিবহনে ভাড়া নিয়ে বিতণ্ডার এক পর্যায়ে সুপারভাইজার বলে বসেন, নিয়ম মাইন্যা উঠলে উঠবেন, নইলে দরকার নাই এমন যাত্রী। আমার যাত্রীর অভাব হইব না।
এটাই সড়কের চিত্র। মেনে চলতে হবে তাদের বানানো রীতি। তারা দেড় কিলোমিটারের ভাড়া রাখবেন ১৫ টাকা। নিয়ম না থাকলেও লোক নেবেন দাঁড়িয়ে। আর গ্যাসে যেন কোন বাস চলেই না, চলতোই না কোনদিন।
ওই ব্যাটা তুই গাড়ি চিনোস? কোনটা গ্যাসের কোনটা ডিজেলের জানোস?
বুধবার, সকাল ৭.৩০। ফার্মগেট থেকে শ্যমলীর উদ্দেশ্যে যাত্রা। ৮ নম্বর বাস। এই সকাল বেলাতেও যাত্রীর অভাব নেই। দাঁড়িয়ে আছেন যাত্রীরা। ভাড়া নিয়ে চলছে বাক বিতণ্ডা। ফার্মগেট থেকে শ্যামলী ১৫, গাবতলি পর্যন্ত ভাড়া রাখা হচ্ছে ২০ টাকা করে। আগে ভাড়া রাখা হতো ১০ টাকা। বেশ কজন যাত্রী বিতণ্ডায় জড়িয়ে পরেন। যাত্রীরা একাট্টা হয়ে বিতণ্ডায় অংশ নিলেও সুপার ভাইজারের কাছে অসহায়।
ঘড়িতে ৭.৫০। শ্যামলী থেকে গুলশান ১ এর উদ্দেশ্যে যাত্রা। বাসে নাম রইস। এখানেও এই চিত্র। পূর্বের ভাড়া ২০ টাকা হলেও এখন রাখা হচ্ছে ৩০ টাকা। এই বাসের সুপারভাইজারের কথার সুর নরম হলেও টাকা নিতে ইনিয়ে বিনিয়ে ৩০ টাকা করেই রাখছেন। সুপারভাইজার বলেন, ভাই আমরা কম রাকমু কোথাইক্কা? হ্যারা ভাড়া ঠিক করে দিছে আমরা রাখি। গ্যাসের গাড়ি না ডিজেলে? এই প্রশ্নের জবাব দেবার প্রয়োজন মনে করলেন না তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার এমএম লাভলীতে ফার্মগেট-শ্যামলী, বৈশাখী বাসে শ্যামলী-গুলশান ১ যাত্রাতেও মেলে একই চিত্র। প্রতিটি বাসেই চলছে অসন্তোষ। ভাড়া নিয়ে বিতণ্ডা। গতকাল বৈশাখী বাসে ভাড়া বেশি না নিলেও কেন দাঁড়িয়ে লোক নিচ্ছেন এই নিয়ে চলে চিল্লাচিল্লি। স্থানে স্থানে থাকা বাস প্রতিনিধিদের (চেকার) মাধ্যমে ভাড়া নির্ধারণ করেন তারা। এনিয়ে ক্ষোভ আরও বেশি দেখা যায়। শ্যামলী থেকে আগারগাঁও এর ভাড়া ১৫ টাকা। গুগলের হিসেবে যা মাত্র দেড় কিলোমিটারেও কম। প্রশ্নের জবাবে তারা শুধু বলেন, এটাই নিয়ম।
গতকাল বৈশাখী পরিবহনে ভাড়া নিয়ে বিতণ্ডার এক পর্যায়ে সুপারভাইজার বলে বসেন, নিয়ম মাইন্যা উঠলে উঠবেন, নইলে দরকার নাই এমন যাত্রী। আমার যাত্রীর অভাব হইব না।
এটাই সড়কের চিত্র। মেনে চলতে হবে তাদের বানানো রীতি। তারা দেড় কিলোমিটারের ভাড়া রাখবেন ১৫ টাকা। নিয়ম না থাকলেও লোক নেবেন দাঁড়িয়ে। আর গ্যাসে যেন কোন বাস চলেই না, চলতোই না কোনদিন।