ভারত
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পুলিশ কমিশনার ও এক তদন্তকারী অফিসারের তোলাবাজির কাহিনী উদ্ঘাটিত ভারতে
বিশেষ সংবাদদাতা
৭ নভেম্বর ২০২১, রবিবার, ৯:৫৭ পূর্বাহ্ন
অনিল দেশমূখ
মহারাষ্ট্রের একদা প্রবল প্রতাপশালী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল দেশমূখের ঠিকানা এখন মুম্বাইয়ের জেল। যে কোনও মুহূর্তে গ্রেপ্তার হতে পারেন প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার পরামবীর সিং এবং তদন্তকারী অফিসার শচীন ভাজে। তদানীন্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে মাসে প্রায় ১০০ কোটি টাকা তোলা তুলতেন শচীন। আর এই নির্দেশ পৌঁছে যেত পুলিশ কমিশনার পরামবীর সিং এর মারফত। শুধু একা অনিল দেশমুখ নয়, প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পুরো পরিবার যুক্ত ছিল এই তোলাবাজির ব্যাবসায়।
অনিল দেশমূখের নির্দেশে মুম্বাই এর পুলিশ কমিশনার পরামবীর ১০০ পানশালা ও রেস্তোরাঁর তালিকা তৈরি করেছিলেন। তাদের কাছ থেকেই তোলাটা তোলা হত। পরামবীর জেরায় স্বীকার করেছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এই ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ না হলে রীতিমতো উষ্মা প্রকাশ করে চাকরি খেয়ে নেওয়ার হুমকি দিতেন।
বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যাক্তি মুকেশ আম্বানির আন্টিলা বাড়ির সামনে বিস্ফোরক বোঝাই একটি গাড়ির সন্ধান করতে গিয়ে মুম্বাই পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ ঘটনার সঙ্গে শচীন এর যোগসূত্র পায় এবং তারপর কেঁচো খুঁড়তে সাপ বেরিয়ে পড়ে। অনিল দেশমুখকে প্রথমে ইস্তফা দিতে বলা হয়। পরে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।
অনিল দেশমূখের নির্দেশে মুম্বাই এর পুলিশ কমিশনার পরামবীর ১০০ পানশালা ও রেস্তোরাঁর তালিকা তৈরি করেছিলেন। তাদের কাছ থেকেই তোলাটা তোলা হত। পরামবীর জেরায় স্বীকার করেছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এই ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ না হলে রীতিমতো উষ্মা প্রকাশ করে চাকরি খেয়ে নেওয়ার হুমকি দিতেন।
বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যাক্তি মুকেশ আম্বানির আন্টিলা বাড়ির সামনে বিস্ফোরক বোঝাই একটি গাড়ির সন্ধান করতে গিয়ে মুম্বাই পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ ঘটনার সঙ্গে শচীন এর যোগসূত্র পায় এবং তারপর কেঁচো খুঁড়তে সাপ বেরিয়ে পড়ে। অনিল দেশমুখকে প্রথমে ইস্তফা দিতে বলা হয়। পরে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।