বিশ্বজমিন
দুই শক্তিশালী বিস্ফোরণে কেঁপে উঠলো কাবুল, নিহত ১৯
মানবজমিন ডেস্ক
২ নভেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৪:২৬ অপরাহ্ন
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে দুটি শক্তিশালী বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার শহরটির দাউদ খান সামরিক হাসপাতালের কাছে এই হামলা হয়। এতে কমপক্ষে ১৯ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৪৩ জন। তালেবান সরকারের আভ্যন্তরীণ সূত্রের বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা।
তালেবানের সহকারী মুখপাত্র বিলাল কারিমি সাংবাদিকদের জানান, হাসপাতালের প্রবেশ পথে কমপক্ষে দুটি বড় বিস্ফোরণ হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, এটি একটি গাড়িবোমা হামলা ছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইদ খস্তিরও হামলার খবর নিশ্চিত করেছেন। তবে কতোজন নিহত বা আহত হয়েছেন তা তাৎক্ষণিকভাবে তিনি জানাতে পারেননি।
হামলার পর সেখান থেকে আকাশে ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত একাধিক ছবিতে দেখা গেছে, সাবেক কূটনৈতিক জোন ওয়াজির আকবর খানের আকাশে কালো ধোঁয়া উড়ছে। এখনো এই হামলার দায় কেউ স্বীকার করেনি। তবে তালেবান দাবি করেছে, এ হামলার সঙ্গে ইসলামিক স্টেট জড়িত রয়েছে। সংগঠনটির জিহাদিরা হাসপাতালে প্রবেশ করে এবং তালেবানের নিরাপত্তা বাহিনীর উপরে হামলা করে।
আফগানিস্তান ছেড়ে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর এ ধরনের হামলা এখন নিয়মিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তালেবান আফগানিস্তানে কঠিন শরিয়া আইন কার্যকরের প্রতিশ্রুতি দিলেও আরও কট্টর ইসলামিক স্টেট তাতে সন্তষ্ট নয়। দেশটিতে সক্রিয় ইসলামিক স্টেটের নেতারা সংগঠনটির জিহাদিদের তালেবানের ওপর হামলা চালানোর নির্দেশ দিয়েছে। গত কয়েক মাসে তালেবানকে টার্গেট করে একাধিক হামলা চালিয়েছে আইএস।
তালেবানের সহকারী মুখপাত্র বিলাল কারিমি সাংবাদিকদের জানান, হাসপাতালের প্রবেশ পথে কমপক্ষে দুটি বড় বিস্ফোরণ হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, এটি একটি গাড়িবোমা হামলা ছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইদ খস্তিরও হামলার খবর নিশ্চিত করেছেন। তবে কতোজন নিহত বা আহত হয়েছেন তা তাৎক্ষণিকভাবে তিনি জানাতে পারেননি।
হামলার পর সেখান থেকে আকাশে ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত একাধিক ছবিতে দেখা গেছে, সাবেক কূটনৈতিক জোন ওয়াজির আকবর খানের আকাশে কালো ধোঁয়া উড়ছে। এখনো এই হামলার দায় কেউ স্বীকার করেনি। তবে তালেবান দাবি করেছে, এ হামলার সঙ্গে ইসলামিক স্টেট জড়িত রয়েছে। সংগঠনটির জিহাদিরা হাসপাতালে প্রবেশ করে এবং তালেবানের নিরাপত্তা বাহিনীর উপরে হামলা করে।
আফগানিস্তান ছেড়ে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর এ ধরনের হামলা এখন নিয়মিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তালেবান আফগানিস্তানে কঠিন শরিয়া আইন কার্যকরের প্রতিশ্রুতি দিলেও আরও কট্টর ইসলামিক স্টেট তাতে সন্তষ্ট নয়। দেশটিতে সক্রিয় ইসলামিক স্টেটের নেতারা সংগঠনটির জিহাদিদের তালেবানের ওপর হামলা চালানোর নির্দেশ দিয়েছে। গত কয়েক মাসে তালেবানকে টার্গেট করে একাধিক হামলা চালিয়েছে আইএস।