খেলা
৪৩ বছর পর ৫ গোলে হার বায়ার্নের
স্পোর্টস ডেস্ক
২৮ অক্টোবর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ২:১০ অপরাহ্ন
চলতি মৌসুমে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে খেলতে নামা প্রতিপক্ষরা রীতিমতো উড়ে গেছে। সব প্রতিযোগিতায় গত তিন ম্যাচে বায়ার্ন প্রতিপক্ষের জালে দিয়েছে ১৩ গোল! মুদ্রার উল্টোপিঠও দেখলো বাভারিয়ানরা। বুধবার রাতে জার্মান কাপের ম্যাচে বরুশিয়া মনশেনগ্লাডবাখের কাছে ৫-০ গোলে হেরেছে বায়ার্ন মিউনিখ। ৪৩ বছর পর এমন পরাজয় দেখলো বায়ার্ন। শেষবার বাভারিয়ানরা ৫-০ গোলে হেরেছিল ১৯৭৮ সালে। ৪৩ বছর আগে বুন্দেসলিগায় ফরচুনা ডুসেলডর্ফের কাছে ৭-১ ব্যবধানে হারের তেতো স্বাদ পেয়েছিল বায়ার্ন।
জার্মান কাপের দ্বিতীয় রাউন্ডে শক্তিশালী দলই নামিয়েছিলেন কোচ ইউলিয়ান নাগেলসমান। সার্জ নাব্রি, লেরয় সানে, রবার্ট লেভান্দোভস্কি, মানুয়াল নয়্যার, থমাস মুলার- সেরা তারকাদের সবাই ছিলেন একাদশে। তবুও বড় হারের লজ্জা নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো জার্মান কাপের শেষ ষোলোয় উঠতে ব্যর্থ বায়ার্ন। বাদ পড়ার যন্ত্রণাতেও বহুদিন আগের রেকর্ড ফিরিয়ে এনেছে দলটি। শেষবার জার্মান কাপের দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে টানা দ্বিতীয় মৌসুমে বাদ পড়েছিল ১৯৯৫ ও ১৯৯৬ সালে।
চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতায় এটা দ্বিতীয় হার বায়ার্নের। নাগেলসমানের অধীনে রীতিমতো উড়ছিল বাভারিয়ানরা। প্রতিপক্ষের জালে গোলোৎসব করে বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ার দৃশ্যের সঙ্গে ‘পরিচিত’ হয়ে উঠেছিলেন বাভারিয়ান সমর্থকরা। গ্লাডবাখের কাছে ৫-০তে হারার আগে সব প্রতিযোগিতায় ১৪ ম্যাচ খেলেছে বায়ার্ন। যার ১৩টিতেই জিতেছে তারা। প্রতিপক্ষের জালে দিয়েছে ৬০ গোল? হজম করে মাত্র ৮ গোল। ১২-০ এবং ৭-০ গোলের জয়ও আছে। প্রতিপক্ষের জালে ৫ ও ৪ গোল করে দিয়েছে দুই ম্যাচ করে। যদিও এই ম্যাচে ডাগআউটে ছিলেন না নাগেলসমান। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দলের সঙ্গে আসতে পারেননি তিনি।
দারুণ ছন্দে থাকা বায়ার্নের আক্রমণভাগ ভোঁতা করে চমক দেখিয়েছে গ্লাডবাখ। জার্মান কাপে বায়ার্নের বিপক্ষে গ্লাডবাখের এটাই সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়।
জার্মান কাপের দ্বিতীয় রাউন্ডে শক্তিশালী দলই নামিয়েছিলেন কোচ ইউলিয়ান নাগেলসমান। সার্জ নাব্রি, লেরয় সানে, রবার্ট লেভান্দোভস্কি, মানুয়াল নয়্যার, থমাস মুলার- সেরা তারকাদের সবাই ছিলেন একাদশে। তবুও বড় হারের লজ্জা নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো জার্মান কাপের শেষ ষোলোয় উঠতে ব্যর্থ বায়ার্ন। বাদ পড়ার যন্ত্রণাতেও বহুদিন আগের রেকর্ড ফিরিয়ে এনেছে দলটি। শেষবার জার্মান কাপের দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে টানা দ্বিতীয় মৌসুমে বাদ পড়েছিল ১৯৯৫ ও ১৯৯৬ সালে।
চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতায় এটা দ্বিতীয় হার বায়ার্নের। নাগেলসমানের অধীনে রীতিমতো উড়ছিল বাভারিয়ানরা। প্রতিপক্ষের জালে গোলোৎসব করে বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ার দৃশ্যের সঙ্গে ‘পরিচিত’ হয়ে উঠেছিলেন বাভারিয়ান সমর্থকরা। গ্লাডবাখের কাছে ৫-০তে হারার আগে সব প্রতিযোগিতায় ১৪ ম্যাচ খেলেছে বায়ার্ন। যার ১৩টিতেই জিতেছে তারা। প্রতিপক্ষের জালে দিয়েছে ৬০ গোল? হজম করে মাত্র ৮ গোল। ১২-০ এবং ৭-০ গোলের জয়ও আছে। প্রতিপক্ষের জালে ৫ ও ৪ গোল করে দিয়েছে দুই ম্যাচ করে। যদিও এই ম্যাচে ডাগআউটে ছিলেন না নাগেলসমান। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দলের সঙ্গে আসতে পারেননি তিনি।
দারুণ ছন্দে থাকা বায়ার্নের আক্রমণভাগ ভোঁতা করে চমক দেখিয়েছে গ্লাডবাখ। জার্মান কাপে বায়ার্নের বিপক্ষে গ্লাডবাখের এটাই সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়।