অনলাইন
‘তোমার ছেলের কে যেন গলা ও হাত পা কেটে দিয়েছে’
ঢামেক প্রতিনিধি
২৮ অক্টোবর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১২:৩১ অপরাহ্ন
গাজীপুরের মির্জাপুর মনিপুর তালতলা এলাকার একটি বাসায় মা তার নিজ সন্তানের গলা কেটে ও পরে নিজের গলা নিজে কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। গুরুতর আহত মা-ছেলে বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আহতরা হলেন, মা মোছা: হালিমা খাতুন (৩০) ও ছেলে মো: রানা (৮)।
গতকাল বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে এই ঘটনাটি ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের দুজনকে উদ্ধার করে রাত তিনটার দিকে ঢাকা মেডিকেলে (ঢামেক) নিয়ে আসা হয়।
আহতের স্বামী রেজাউল ইসলাম বলেন, আমরা স্বামী-স্ত্রী দুজনই গার্মেন্টসে চাকরি করি। গতরাতে আমি গার্মেন্টসে ছিলাম আমার সহকর্মী আমাকে মোবাইল ফোনে জানান, তোমার ছেলের কে যেন গলা ও হাত পা কেটে দিয়েছে। পরে আমি দ্রুত অফিস থেকে বাসায় যাওয়ার পথে রাস্তায় দেখতে পাই আমার ছেলেকে রক্তাক্ত অবস্থায় আমার সহকর্মী নিয়ে আসছে। শুনতে পাই আমার স্ত্রী রক্তাক্ত অবস্থায় এম্বুলেন্সে করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। পরে আমি ওই হাসপাতালে আমার ছেলেকে নেই তাদের দু’জনকেই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেই।
তিনি আরও বলেন, আমার ছেলে জানায়, আমার মা রান্নাঘর থেকে বটি দা নিয়ে এসে আমাকে গলা, হাতে, কুপিয়ে গুরুতর জখম করে আহত করে। পরে নিজেই তার গলা কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। কি কারনে আমার স্ত্রী এই কাজটি করলো এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না ভাই। আমার স্ত্রী ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আমার সন্তানকে পঙ্গু হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মোঃ বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গাজীপুর থেকে মা এবং সন্তান গলাকাটা অবস্থায় এসেছে। আমরা জানতে পেরেছি সন্তানকে গলা কেটে হাত পা কেটে হত্যার চেষ্টার পর নিজের গলা কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন তিনি। হালিমাকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করানো হয়েছে। ছেলে রানাকে (৮) পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে এই ঘটনাটি ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের দুজনকে উদ্ধার করে রাত তিনটার দিকে ঢাকা মেডিকেলে (ঢামেক) নিয়ে আসা হয়।
আহতের স্বামী রেজাউল ইসলাম বলেন, আমরা স্বামী-স্ত্রী দুজনই গার্মেন্টসে চাকরি করি। গতরাতে আমি গার্মেন্টসে ছিলাম আমার সহকর্মী আমাকে মোবাইল ফোনে জানান, তোমার ছেলের কে যেন গলা ও হাত পা কেটে দিয়েছে। পরে আমি দ্রুত অফিস থেকে বাসায় যাওয়ার পথে রাস্তায় দেখতে পাই আমার ছেলেকে রক্তাক্ত অবস্থায় আমার সহকর্মী নিয়ে আসছে। শুনতে পাই আমার স্ত্রী রক্তাক্ত অবস্থায় এম্বুলেন্সে করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। পরে আমি ওই হাসপাতালে আমার ছেলেকে নেই তাদের দু’জনকেই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেই।
তিনি আরও বলেন, আমার ছেলে জানায়, আমার মা রান্নাঘর থেকে বটি দা নিয়ে এসে আমাকে গলা, হাতে, কুপিয়ে গুরুতর জখম করে আহত করে। পরে নিজেই তার গলা কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। কি কারনে আমার স্ত্রী এই কাজটি করলো এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না ভাই। আমার স্ত্রী ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আমার সন্তানকে পঙ্গু হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মোঃ বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গাজীপুর থেকে মা এবং সন্তান গলাকাটা অবস্থায় এসেছে। আমরা জানতে পেরেছি সন্তানকে গলা কেটে হাত পা কেটে হত্যার চেষ্টার পর নিজের গলা কেটে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন তিনি। হালিমাকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করানো হয়েছে। ছেলে রানাকে (৮) পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।