বাংলারজমিন
নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
স্টাফ রিপোর্টার, নোয়াখালী থেকে
২৮ অক্টোবর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১২:০২ অপরাহ্ন
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় দুর্বৃত্তরা তার সঙ্গে থাকা আড়াই লক্ষ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। নিহত আবু ছায়েদ ভূঞা রিপন (৫০) উপজেলার মিরওয়ারিশ ইউনিয়ন আওয়ালীগের ১নং যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও একই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তালুয়া চাঁদপুর গ্রামের ভূঞা বাড়ির মৃত রফিক ভূঞার ছেলে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার দিকে পুলিশ নিহতের বাড়ির সংলগ্ন মিরওয়ারিশপুর ইউনিয়নের বারিয়া হাট সংলগ্ন বাদি গাছতলা নামক এলাকা থেকে মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে, বুধবার দিবাগত রাত ২-৩টার মধ্যে দুর্বৃত্তরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে তার বাড়ির ১০০ গজ পূর্বে মরদেহ ফেলে যায়। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ এবং নিহতের পরিবার এ হত্যাকাণ্ডের কোন কারণ জানাতে পারেনি।
নিহতের স্বজনদের দাবি, নিহত রিপনের সঙ্গে সকলের সুসম্পর্ক ছিল। নিহতের ছেলে ইমরান হোসেন জানান, লাল সবুজ বাস পরিবহনের বেগমগঞ্জ চৌরাস্তা বাস কাউন্টারের ম্যানেজার ছিলেন বাবা। বুধবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে যে কোন এক সময়ে বেগমগঞ্জের চৌরাস্তার লাল সবুজ বাস কাউন্টার থেকে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। ফেরার পথে কে বা কাহারা বাবাকে প্রথমে চলন্ত মোটরসাইকেলে থাকা অবস্থায় মাথায় কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। এরপর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গেলে হাতে, পায়ে কুপিয়ে পায়ের রগ কেটে হত্যা করে। এরপর লাশ বারিয়া হাট বাজার সংলগ্ন মোসলে উদ্দিন মাওলানার বাড়ির দরজায় মরদেহ রেখে চলে যায়।
ইমরান হোসেন আরো জানান, আমার অসুস্থ কাকা উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিল। তার চিকিৎসার আড়াই লক্ষ টাকা এ সময় বাবার সঙ্গে ছিল। ওই টাকাও সন্ত্রাসীরা লুটে নেয়।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কমকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছে। সুরতহাল শেষে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
ওসি মীর জাহেদুল হক রনি মানবজমিনকে জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে বিষয়টি খতিয়ে দেখে দ্রুত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার দিকে পুলিশ নিহতের বাড়ির সংলগ্ন মিরওয়ারিশপুর ইউনিয়নের বারিয়া হাট সংলগ্ন বাদি গাছতলা নামক এলাকা থেকে মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে, বুধবার দিবাগত রাত ২-৩টার মধ্যে দুর্বৃত্তরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে তার বাড়ির ১০০ গজ পূর্বে মরদেহ ফেলে যায়। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ এবং নিহতের পরিবার এ হত্যাকাণ্ডের কোন কারণ জানাতে পারেনি।
নিহতের স্বজনদের দাবি, নিহত রিপনের সঙ্গে সকলের সুসম্পর্ক ছিল। নিহতের ছেলে ইমরান হোসেন জানান, লাল সবুজ বাস পরিবহনের বেগমগঞ্জ চৌরাস্তা বাস কাউন্টারের ম্যানেজার ছিলেন বাবা। বুধবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে যে কোন এক সময়ে বেগমগঞ্জের চৌরাস্তার লাল সবুজ বাস কাউন্টার থেকে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। ফেরার পথে কে বা কাহারা বাবাকে প্রথমে চলন্ত মোটরসাইকেলে থাকা অবস্থায় মাথায় কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। এরপর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গেলে হাতে, পায়ে কুপিয়ে পায়ের রগ কেটে হত্যা করে। এরপর লাশ বারিয়া হাট বাজার সংলগ্ন মোসলে উদ্দিন মাওলানার বাড়ির দরজায় মরদেহ রেখে চলে যায়।
ইমরান হোসেন আরো জানান, আমার অসুস্থ কাকা উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিল। তার চিকিৎসার আড়াই লক্ষ টাকা এ সময় বাবার সঙ্গে ছিল। ওই টাকাও সন্ত্রাসীরা লুটে নেয়।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কমকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছে। সুরতহাল শেষে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
ওসি মীর জাহেদুল হক রনি মানবজমিনকে জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে বিষয়টি খতিয়ে দেখে দ্রুত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।