বিশ্বজমিন
পাঞ্জাব রণক্ষেত্র, নিহত ৪ পুলিশ, টিএলপি জঙ্গি সংগঠন, ভারতের অর্থ সহায়তা
মানবজমিন ডেস্ক
২৮ অক্টোবর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১১:৫৪ পূর্বাহ্ন
পাঞ্জাবকে বুধবার রণক্ষেত্র বানিয়ে দেয় তেহরিকে লাব্বাইক পাকিস্তান (টিএলপি)। এতে কমপক্ষে চার পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ২৬৩ জন। তার মধ্যে ৮ পুলিশ সদস্য সঙ্কটজনক অবস্থায়। নিহতরা হলেন এএসআই মুখতার আহমেদ, এএসআই মোহাম্মদ আকবর, প্রধান কনস্টেবল মোহাম্মদ আইয়ুব এবং কনস্টেবল খালিদ জাবেদ। অন্যদিকে টিএলপি দাবি করেছে সংঘর্ষে তাদের দু’জন সদস্য নিহত হয়েছেন। তবে এ বিষয়ে নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পাঞ্জাবে মোতায়েন করা হয়েছে রেঞ্জারস। তারা আগামী দু’মাস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে অবস্থান করবেন সেখানে। অন্যদিকে তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী বলেছেন, পাকিস্তানে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির জন্য টিএলপি’কে অর্থ সহায়তা দিচ্ছে ভারতের কিছু সংগঠন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডন।
টিএলপির সহিংসতায় পাঞ্জাবের বিভিন্ন অঞ্চল এদিন রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে। ফলে সরকার যেকোনো মূল্যে নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে দমনপীড়ন চালানোর নির্দেশ দিয়েছে। তারা যাতে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে প্রবেশ করতে না পারে, সেই ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে টিএলপি’কে একটি জঙ্গি সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করে তাদের সঙ্গে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। কিছুদিন আগে ফ্রান্সে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স.)-এর ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ পায়। এর পক্ষে কথা বলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন। তার প্রতিবাদে টিএলপি পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে ফ্রান্সের দূতাবাস বন্ধ করে দেয়ার দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে। পাশাপাশি তারা পাকিস্তান থেকে ফরাসি রাষ্ট্রদূতের বহিষ্কার দাবি জানিয়ে আসছে। তবে সরকার পরিষ্কারভাবে ঘোষণা দিয়েছে যে, পাকিস্তানে ফরাসি দূতাবাস বন্ধ করে দিতে টিএলপির দাবি তারা মানবে না। এ ছাড়া পাকিস্তানে নেই দেশটির রাষ্ট্রদূত।
মঙ্গলবার পাকিস্তানের বেসামরিক ও সামরিক নেতাদের মধ্যে বৈঠক হয়। এর পরদিনই বুধবার সরকার নিষিদ্ধ ঘোষিত টিএলপি-এর বিরুদ্ধে দমননীতি চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। তারা যাতে কোনো লং মার্চে অংশ নিতে না পারে, সে ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে পুলিশকে নির্দেশ দেয়। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীপরিষদের এক মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। পাঞ্জাবের আইন শৃংখলা রক্ষায় ৬০ দিন মাঠে থাকতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে রেঞ্জারসদের।
মন্ত্রীপরিষদের মিটিংয়ের পর তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, টিএলপিকে একটি জঙ্গি সংগঠন হিসেবে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রীপরিষদ। অন্য যেসব গ্রুপকে নির্মূল করে দেয়া হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধেও একই রকম আচরণ করা হবে। আল কায়েদার মতো বড় জঙ্গি সংগঠনকেও পরাজিত করেছে পাকিস্তান। ফাওয়াদ চৌধুরী আরো বলেন, মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী একটি বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছেন। এতে উপস্থিত ছিলেন সামরিক, গোয়েন্দা বিষয়ক এজেন্সিগুলো এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নেতা ও প্রতিনিধিরা। তাতে সিদ্ধান্ত হয়েছে, টিএলপি’কে রাজনৈতিক দল হিসেবে আর দেখা হবে না। তাদেরকে দেখা হবে একটি জঙ্গি সংগঠন হিসেবে। তাদেরকে আর সহ্য করা হবে না।
মন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী আরো বলেন, টিএলপি’কে ভারতের কিছু গ্রুপ অর্থ সহায়তা দিচ্ছে এ বিষয়ে তথ্যপ্রমাণ আছে সরকারের হাতে। ভারতের ওই গ্রুপগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে পাকিস্তানকে অপমান করে যাচ্ছে। তাই তাদের ছড়িয়ে দেয়া ‘ফেক নিউজ’ বা ভুয়া খবরের বিরুদ্ধে পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশন অথরিটিকে ব্যবহার করে দমনপীড়ন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রীপরিষদ। তিনি আরো বলেন, কিছু সাংবাদিকও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে টিএলপি’কে আর রিট করতে দেয়া হবে না। কারণ, তাদেরকে দেখা হবে একটি জঙ্গি সংগঠন হিসেবে। তাদেরকে ধর্মীয় দল হিসেবে দেখা হবে না। তিনি বলেন, ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় টিএলপি। তখন থেকেই তারা রাস্তায় বিক্ষোভ সমাবেশ এবং অবরোধের মতো কর্মকা- চালিয়ে আসছে। কিন্তু রাষ্ট্রের সহ্য করার একটা সীমা আছে। তিনি আরো বলেন, জনগণের অধিকার আছে তার মত প্রকাশের। তাই বলে তাদের কথা শোনা না হলে তাদেরকে অস্ত্র হাতে তুলে নিতে দেয়া হবে না।
সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ রশিদ বলেছেন, করাচির মতো এই প্রদেশেও আমরা আইন শৃংখলা রক্ষার জন্য ৬০ দিনের জন্য রেঞ্জারস মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। টিএলপির বিরুদ্ধে সতর্কতা দিয়ে তিনি বলেন, তারা যে আচরণ দেখাচ্ছে, তাতে তাদেরকে বৈশ্বিক একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা দেয়া হতে পারে। সেক্ষেত্রে আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে না কিছু। দেশে শান্তির প্রয়োজনীয়তার বিষয় উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পাকিস্তান চাপে আছে। তিনি আরো বলেন, কিছু নির্দিষ্ট আন্তর্জাতিক শক্তি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অবরোধ চায়। কারণ, তাদের চোখ রয়েছে পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচিতে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, আহতদের মধ্যে কমপক্ষে ৭০ জন পুলিশ। এর মধ্যে ৮ জনের অবস্থা সঙ্কটজনক। পুলিশের বিরুদ্ধে টিএলপি ব্যবহার করেছে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র। এর ফলে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে পুলিশ লাঠিচার্জ ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে।
বুধবার পাঞ্জাবের মুরিদকে এবং সাধুকে এলাকার কাছে পুলিশের সঙ্গে সহিংস সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে টিএলপি নেতারা। এতে কমপক্ষে চার পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। দাবি আদায়ের জন্য টিএলপি রাজধানী ইসলামাবাদমুখী লং মার্চ শুরু করার পর ভয়াবহ সংঘর্ষ সৃষ্টি হয় সেখানে। অন্যদিকে টিএলপি দাবি করেছে সংঘর্ষে তাদের দু’জন কর্মী নিহত হয়েছেন। সংগঠনটির মুখপাত্র বলেছেন, তাদের র্যালি ছিল শান্তিপূর্ণ। তাতে পুলিশ অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করেছে।
টিএলপির সহিংসতায় পাঞ্জাবের বিভিন্ন অঞ্চল এদিন রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে। ফলে সরকার যেকোনো মূল্যে নিষিদ্ধ এই সংগঠনের বিরুদ্ধে দমনপীড়ন চালানোর নির্দেশ দিয়েছে। তারা যাতে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে প্রবেশ করতে না পারে, সেই ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে টিএলপি’কে একটি জঙ্গি সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করে তাদের সঙ্গে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। কিছুদিন আগে ফ্রান্সে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স.)-এর ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ পায়। এর পক্ষে কথা বলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন। তার প্রতিবাদে টিএলপি পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে ফ্রান্সের দূতাবাস বন্ধ করে দেয়ার দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে। পাশাপাশি তারা পাকিস্তান থেকে ফরাসি রাষ্ট্রদূতের বহিষ্কার দাবি জানিয়ে আসছে। তবে সরকার পরিষ্কারভাবে ঘোষণা দিয়েছে যে, পাকিস্তানে ফরাসি দূতাবাস বন্ধ করে দিতে টিএলপির দাবি তারা মানবে না। এ ছাড়া পাকিস্তানে নেই দেশটির রাষ্ট্রদূত।
মঙ্গলবার পাকিস্তানের বেসামরিক ও সামরিক নেতাদের মধ্যে বৈঠক হয়। এর পরদিনই বুধবার সরকার নিষিদ্ধ ঘোষিত টিএলপি-এর বিরুদ্ধে দমননীতি চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। তারা যাতে কোনো লং মার্চে অংশ নিতে না পারে, সে ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে পুলিশকে নির্দেশ দেয়। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীপরিষদের এক মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। পাঞ্জাবের আইন শৃংখলা রক্ষায় ৬০ দিন মাঠে থাকতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে রেঞ্জারসদের।
মন্ত্রীপরিষদের মিটিংয়ের পর তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, টিএলপিকে একটি জঙ্গি সংগঠন হিসেবে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রীপরিষদ। অন্য যেসব গ্রুপকে নির্মূল করে দেয়া হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধেও একই রকম আচরণ করা হবে। আল কায়েদার মতো বড় জঙ্গি সংগঠনকেও পরাজিত করেছে পাকিস্তান। ফাওয়াদ চৌধুরী আরো বলেন, মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী একটি বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছেন। এতে উপস্থিত ছিলেন সামরিক, গোয়েন্দা বিষয়ক এজেন্সিগুলো এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নেতা ও প্রতিনিধিরা। তাতে সিদ্ধান্ত হয়েছে, টিএলপি’কে রাজনৈতিক দল হিসেবে আর দেখা হবে না। তাদেরকে দেখা হবে একটি জঙ্গি সংগঠন হিসেবে। তাদেরকে আর সহ্য করা হবে না।
মন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী আরো বলেন, টিএলপি’কে ভারতের কিছু গ্রুপ অর্থ সহায়তা দিচ্ছে এ বিষয়ে তথ্যপ্রমাণ আছে সরকারের হাতে। ভারতের ওই গ্রুপগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে পাকিস্তানকে অপমান করে যাচ্ছে। তাই তাদের ছড়িয়ে দেয়া ‘ফেক নিউজ’ বা ভুয়া খবরের বিরুদ্ধে পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশন অথরিটিকে ব্যবহার করে দমনপীড়ন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রীপরিষদ। তিনি আরো বলেন, কিছু সাংবাদিকও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে টিএলপি’কে আর রিট করতে দেয়া হবে না। কারণ, তাদেরকে দেখা হবে একটি জঙ্গি সংগঠন হিসেবে। তাদেরকে ধর্মীয় দল হিসেবে দেখা হবে না। তিনি বলেন, ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় টিএলপি। তখন থেকেই তারা রাস্তায় বিক্ষোভ সমাবেশ এবং অবরোধের মতো কর্মকা- চালিয়ে আসছে। কিন্তু রাষ্ট্রের সহ্য করার একটা সীমা আছে। তিনি আরো বলেন, জনগণের অধিকার আছে তার মত প্রকাশের। তাই বলে তাদের কথা শোনা না হলে তাদেরকে অস্ত্র হাতে তুলে নিতে দেয়া হবে না।
সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ রশিদ বলেছেন, করাচির মতো এই প্রদেশেও আমরা আইন শৃংখলা রক্ষার জন্য ৬০ দিনের জন্য রেঞ্জারস মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। টিএলপির বিরুদ্ধে সতর্কতা দিয়ে তিনি বলেন, তারা যে আচরণ দেখাচ্ছে, তাতে তাদেরকে বৈশ্বিক একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা দেয়া হতে পারে। সেক্ষেত্রে আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে না কিছু। দেশে শান্তির প্রয়োজনীয়তার বিষয় উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পাকিস্তান চাপে আছে। তিনি আরো বলেন, কিছু নির্দিষ্ট আন্তর্জাতিক শক্তি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অবরোধ চায়। কারণ, তাদের চোখ রয়েছে পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচিতে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, আহতদের মধ্যে কমপক্ষে ৭০ জন পুলিশ। এর মধ্যে ৮ জনের অবস্থা সঙ্কটজনক। পুলিশের বিরুদ্ধে টিএলপি ব্যবহার করেছে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র। এর ফলে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে পুলিশ লাঠিচার্জ ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করেছে।
বুধবার পাঞ্জাবের মুরিদকে এবং সাধুকে এলাকার কাছে পুলিশের সঙ্গে সহিংস সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে টিএলপি নেতারা। এতে কমপক্ষে চার পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। দাবি আদায়ের জন্য টিএলপি রাজধানী ইসলামাবাদমুখী লং মার্চ শুরু করার পর ভয়াবহ সংঘর্ষ সৃষ্টি হয় সেখানে। অন্যদিকে টিএলপি দাবি করেছে সংঘর্ষে তাদের দু’জন কর্মী নিহত হয়েছেন। সংগঠনটির মুখপাত্র বলেছেন, তাদের র্যালি ছিল শান্তিপূর্ণ। তাতে পুলিশ অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করেছে।