শেষের পাতা
চট্টগ্রামে ফ্লাইওভারে ফাটল, যান চলাচল বন্ধ
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২৭ অক্টোবর ২০২১, বুধবার, ৯:০৯ অপরাহ্ন
উদ্বোধনের ৪ বছরের মাথায় ১৩২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট এম এ মান্নান ফ্লাইওভারের দুটি পিলারে ফাটল দেখা দিয়েছে। ফলে ফ্লাইওভারটির একাংশে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে চসিক। সোমবার দুপুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই ফাটলের দৃশ্য ভাইরাল হলে চসিক ও সিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ এই ফ্লাইওভারের ওপর দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। স্থানীয় কাউন্সিলর এসরারুল হক এসরাল বলেন, বহদ্দারহাট ফ্লাইওভারের কালুরঘাটমুখী র্যাম্পের দুটি পিলারে ফাটল দেখা দিয়েছে। এতে সম্ভাব্য দুর্ঘটনা এড়াতে ওই অংশে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়।
এদিকে ফ্লাইওভার পরিদর্শন করেছেন সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। এসময় তিনি বলেন, ‘আজকের এই সমস্যা নির্মাণ ত্রুটির কারণে হয়েছে। এখন যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) অধীনে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স ফ্লাইওভারটির নির্মাণকাজ করেছে। আমরা তাদের চিঠি দিবো। এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলবো। তারা এই বিষয়ে আমাদের সহযোগিতা চাইলে আমরা করবো।’ যদিও চসিকের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, এটি নিশ্চিত, ওভারলোডের গাড়ি চলাচলের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তবে কিছু কিছু ত্রুটি তো অবশ্যই আছে। নয়তো ফাটল দেখা দিতো না। আর কি কারণে হয়েছে সেটা এ মুহূর্তে বলা যাবে না।
উল্লেখ্য, যানজট নিরসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালের জানুয়ারিতে চট্টগ্রাম নগরের শুলকবহর থেকে বহদ্দারহাট এক কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত এম এ মান্নান ফ্লাইওভারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। আর ২০১২ সালের নভেম্বরে নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের গার্ডার ধসে ১৪ জন নিহত হয়। এরপর সেনাবাহিনীর তদারকিতে বাকি নির্মাণকাজ শেষ হয়। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে ১৩৩২ মিটার দৈর্ঘ্য ও ১৪ মিটার প্রস্থের এই ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হয়।
এদিকে ফ্লাইওভার পরিদর্শন করেছেন সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। এসময় তিনি বলেন, ‘আজকের এই সমস্যা নির্মাণ ত্রুটির কারণে হয়েছে। এখন যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) অধীনে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স ফ্লাইওভারটির নির্মাণকাজ করেছে। আমরা তাদের চিঠি দিবো। এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলবো। তারা এই বিষয়ে আমাদের সহযোগিতা চাইলে আমরা করবো।’ যদিও চসিকের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, এটি নিশ্চিত, ওভারলোডের গাড়ি চলাচলের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তবে কিছু কিছু ত্রুটি তো অবশ্যই আছে। নয়তো ফাটল দেখা দিতো না। আর কি কারণে হয়েছে সেটা এ মুহূর্তে বলা যাবে না।
উল্লেখ্য, যানজট নিরসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালের জানুয়ারিতে চট্টগ্রাম নগরের শুলকবহর থেকে বহদ্দারহাট এক কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত এম এ মান্নান ফ্লাইওভারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। আর ২০১২ সালের নভেম্বরে নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের গার্ডার ধসে ১৪ জন নিহত হয়। এরপর সেনাবাহিনীর তদারকিতে বাকি নির্মাণকাজ শেষ হয়। ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে ১৩৩২ মিটার দৈর্ঘ্য ও ১৪ মিটার প্রস্থের এই ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হয়।