দেশ বিদেশ
চাপ সত্ত্বেও ৩ মাসে ফেসবুকের লাভ ৯০০ কোটি ডলার
মানবজমিন ডেস্ক
২৭ অক্টোবর ২০২১, বুধবার, ৮:৫৪ অপরাহ্ন
প্রত্যাশার চেয়ে ভালো উপার্জন করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক। অভ্যন্তরীণ ডাটা ফাঁস বিষয়ক কেলেঙ্কারির মুখে পড়লেও তারা বছরের তৃতীয় চতুর্থাংশে লাভ করেছে ৯০০ কোটি ডলার। এই লাভ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সমাপ্ত তিন মাসে অর্জিত হয়েছে। গত বছর এ সময়ে তাদের লভ্যাংশ ছিল ৭৮০ কোটি ডলার। অ্যাপলের আইওএস ১৪ অপারেটিং সিস্টেম ফেসবুকের আয়ের উপর আঘাত হেনেছে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ১৭ টি সংবাদমাধ্যম কনসোর্টিয়াম গঠন করে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করে যাচ্ছে- দ্য ফেসবুক পেপারস। এর ফলে ফেসবুক তার ১৭ বছরের ইতিহাসে ভয়াবহ এক বিরোধের মুখোমুখি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন তো রিপোর্ট করেছে- এর ফলে বন্ধও হয়ে যেতে পারে ফেসবুক।
প্রতিষ্ঠানটির সাবেক কর্মী ফ্রাসেস হিউগেনের অভিযোগের কারণে ফেসবুক এমন আইনি জটিলতায় পড়েছে। মার্কিন কংগ্রেসের সিনেট সাব-কমিটির শুনানিতে তলব করা হয়েছে ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গকে। ফ্রাসেস হিউগেন ফেসবুকের বিরুদ্ধে ভয়াবহ সব অভিযোগ উত্থাপনও করেছেন। তিনি বলেছেন, ব্যবহারকারীর বিষয় মাথায় না নিয়ে ফেসবুক আগে আর্থিক লাভ খুঁজেছে। তাদের প্রোডাক্টগুলো টিনেজার মেয়েদের মারাত্মক ক্ষতি করছে। ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে ঘৃণা। করা হচ্ছে মানবপাচার। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হয়েছে ফেসবুক। এসব অবস্থার প্রেক্ষিতে সোমবার বিনিয়োগকারীদের এক সম্মেলনে মার্ক জাকারবার্গ বলেছেন, আমাদের কোম্পানির বিরুদ্ধে মিথ্যা ছড়িয়ে ক্ষতি করার চেষ্টা হচ্ছে বলে আমরা দেখতে পাচ্ছি। এর মধ্যেও সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১২ মাসে ফেসবুকের গ্রাহক বেড়েছে শতকরা ৬ ভাগ। এর মোট ব্যবহারকারী এখন ২৯১ কোটি। কিন্তু অ্যাপলের প্রাইভেসি রুলের কারণে ফেসবুক এক্ষেত্রে বড় ধাক্কা খেতে পারে। বছরের শেষ চতুর্থাংশে তাদের ডিজিটাল ব্যবসায় বড় ক্ষতি হতে পারে। সময়ের সাথে সাথে তারা তা মানিয়ে নিতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ফেডারেল ট্রেড কমিশন সহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানের আইনপ্রয়োগকারী ও নিয়ন্ত্রকদের রোষানলে রয়েছে ফেসবুক। হুইসেলব্লোয়ার হিসেবে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল প্রথম ফেসবুকের বিরুদ্ধে তার আভ্যন্তরীণ ডকুমেন্টস প্রকাশ করে। এর ফলে একের পর এক চাপ আসতে থাকে ফেসবুকের বিরুদ্ধে।
প্রতিষ্ঠানটির সাবেক কর্মী ফ্রাসেস হিউগেনের অভিযোগের কারণে ফেসবুক এমন আইনি জটিলতায় পড়েছে। মার্কিন কংগ্রেসের সিনেট সাব-কমিটির শুনানিতে তলব করা হয়েছে ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গকে। ফ্রাসেস হিউগেন ফেসবুকের বিরুদ্ধে ভয়াবহ সব অভিযোগ উত্থাপনও করেছেন। তিনি বলেছেন, ব্যবহারকারীর বিষয় মাথায় না নিয়ে ফেসবুক আগে আর্থিক লাভ খুঁজেছে। তাদের প্রোডাক্টগুলো টিনেজার মেয়েদের মারাত্মক ক্ষতি করছে। ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে ঘৃণা। করা হচ্ছে মানবপাচার। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হয়েছে ফেসবুক। এসব অবস্থার প্রেক্ষিতে সোমবার বিনিয়োগকারীদের এক সম্মেলনে মার্ক জাকারবার্গ বলেছেন, আমাদের কোম্পানির বিরুদ্ধে মিথ্যা ছড়িয়ে ক্ষতি করার চেষ্টা হচ্ছে বলে আমরা দেখতে পাচ্ছি। এর মধ্যেও সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১২ মাসে ফেসবুকের গ্রাহক বেড়েছে শতকরা ৬ ভাগ। এর মোট ব্যবহারকারী এখন ২৯১ কোটি। কিন্তু অ্যাপলের প্রাইভেসি রুলের কারণে ফেসবুক এক্ষেত্রে বড় ধাক্কা খেতে পারে। বছরের শেষ চতুর্থাংশে তাদের ডিজিটাল ব্যবসায় বড় ক্ষতি হতে পারে। সময়ের সাথে সাথে তারা তা মানিয়ে নিতে পারবে বলে মনে করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ফেডারেল ট্রেড কমিশন সহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানের আইনপ্রয়োগকারী ও নিয়ন্ত্রকদের রোষানলে রয়েছে ফেসবুক। হুইসেলব্লোয়ার হিসেবে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল প্রথম ফেসবুকের বিরুদ্ধে তার আভ্যন্তরীণ ডকুমেন্টস প্রকাশ করে। এর ফলে একের পর এক চাপ আসতে থাকে ফেসবুকের বিরুদ্ধে।