বাংলারজমিন
বিয়ানীবাজারে প্রবাসী বাহার হত্যার ঘটনায় ২ আসামির যাবজ্জীবন
বিয়ানীবাজার (সিলেট) প্রতিনিধি
২৬ অক্টোবর ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:৪৬ অপরাহ্ন
বিয়ানীবাজারের প্রবাসী বাহার উদ্দিন (৩২) খুনের ঘটনায় আলতাফ হোসেন লালা ও মুসলিম উদ্দিনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সোমবার দুপুরে সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক ইব্রাহিম মিয়া এই রায় ঘোষণা করেন। সাজাপ্রাপ্তরা উপজেলার দুবাগ ইউনিয়নের পাঞ্জিপুরী গ্রামের আব্দুল লতিফ লতু মিয়ার ছেলে।
জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১০ই এপ্রিল কুশিয়ারা নদীর দুবাগ বাজারের খেয়াঘাট থেকে বাহারের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে বিয়ানীবাজার থানা পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের দীর্ঘ ৫ বৎসর পর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি এই হত্যা রহস্য উদ্ঘাটন করে। নিহত বাহার উদ্দিন বিয়ানীবাজার উপজেলার দুবাগ ইউনিয়নের গয়লাপুর গ্রামের ময়নুল ইসলাম ময়না মিয়ার পুত্র। এ ঘটনায় ৯ জনকে আসামি করে নিহতের পিতা বিয়ানীবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা বিয়ানীবাজার থানার এসআই অরূপ কুমার চৌধুরী আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। তবে মামলার বাদী ময়নুল ইসলাম ময়না মিয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে আদালতে নারাজি আবেদন দাখিল করলে সিলেটের সিনিয়র চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য সিআইডি পুলিশকে নির্দেশ দেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে সিআইডি এ মামলায় প্রবাসী বাহার উদ্দিনের বাগদত্তা স্ত্রী কুলসুমা বেগম ও তার ভাই আলতাফ হোসেন লালা এবং মুসলিম উদ্দিনসহ ১১ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। বাদীপক্ষের আইনজীবী এডভোকেট দেলোয়ার হোসেন দিলু বলেন, আদালত দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেছেন। এতে আমরা সন্তুষ্ট। অপরদিকে আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট আব্দুল খালিক ও এডভোকেট আয়শা বেগম শেলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন এডভোকেট রঞ্জিত।
জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১০ই এপ্রিল কুশিয়ারা নদীর দুবাগ বাজারের খেয়াঘাট থেকে বাহারের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে বিয়ানীবাজার থানা পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের দীর্ঘ ৫ বৎসর পর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি এই হত্যা রহস্য উদ্ঘাটন করে। নিহত বাহার উদ্দিন বিয়ানীবাজার উপজেলার দুবাগ ইউনিয়নের গয়লাপুর গ্রামের ময়নুল ইসলাম ময়না মিয়ার পুত্র। এ ঘটনায় ৯ জনকে আসামি করে নিহতের পিতা বিয়ানীবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা বিয়ানীবাজার থানার এসআই অরূপ কুমার চৌধুরী আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। তবে মামলার বাদী ময়নুল ইসলাম ময়না মিয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে আদালতে নারাজি আবেদন দাখিল করলে সিলেটের সিনিয়র চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য সিআইডি পুলিশকে নির্দেশ দেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে সিআইডি এ মামলায় প্রবাসী বাহার উদ্দিনের বাগদত্তা স্ত্রী কুলসুমা বেগম ও তার ভাই আলতাফ হোসেন লালা এবং মুসলিম উদ্দিনসহ ১১ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। বাদীপক্ষের আইনজীবী এডভোকেট দেলোয়ার হোসেন দিলু বলেন, আদালত দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেছেন। এতে আমরা সন্তুষ্ট। অপরদিকে আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট আব্দুল খালিক ও এডভোকেট আয়শা বেগম শেলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন এডভোকেট রঞ্জিত।