এক্সক্লুসিভ
সম্রাট হাসপাতালে, দুদকের মামলার শুনানি পিছিয়েছে
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ অক্টোবর ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:৩৯ অপরাহ্ন
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী ওরফে সম্রাটের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণের জন্য আগামী ১০ই জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত। গতকাল আদালতে হাজির করার কথা থাকলেও অসুস্থতার কারণে কারা কর্তৃপক্ষ হাজির করতে পারেনি। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ আদালতে জমা দেয়া প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, সম্রাট অসুস্থ। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এর আগে ২২শে সেপ্টেম্বর ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটকে কারাগার থেকে ২৫শে অক্টোবর আদালতে হাজির করার (প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট) নির্দেশ দেন আদালত।
নথি থেকে জানা যায়, অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৯ সালের ১২ই নভেম্বর সম্রাটের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। মামলায় তার বিরুদ্ধে ২ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। মামলাটি তদন্ত করে গত বছরের ২৬শে নভেম্বর সম্রাটের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় দুদক। অভিযোগপত্রে সম্রাটের বিরুদ্ধে ২২২ কোটি ৮৮ লাখ ৬২ হাজার ৪৯৩ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। আর ২১৯ কোটি ৪৮ লাখ ৫৮ হাজার ৫০০ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ টাকা তিনি পাচার করেছেন বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। উচ্চ আদালতে জমা দেয়া সিআইডি’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্রাটসহ ১২ ব্যক্তি ও ১টি প্রতিষ্ঠান ৩১০ কোটি ৮০ লাখ ১৪ হাজার ৭৪৮ টাকা বিদেশে পাচার করেছে।
নথি থেকে জানা যায়, অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৯ সালের ১২ই নভেম্বর সম্রাটের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। মামলায় তার বিরুদ্ধে ২ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। মামলাটি তদন্ত করে গত বছরের ২৬শে নভেম্বর সম্রাটের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় দুদক। অভিযোগপত্রে সম্রাটের বিরুদ্ধে ২২২ কোটি ৮৮ লাখ ৬২ হাজার ৪৯৩ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। আর ২১৯ কোটি ৪৮ লাখ ৫৮ হাজার ৫০০ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ টাকা তিনি পাচার করেছেন বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। উচ্চ আদালতে জমা দেয়া সিআইডি’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্রাটসহ ১২ ব্যক্তি ও ১টি প্রতিষ্ঠান ৩১০ কোটি ৮০ লাখ ১৪ হাজার ৭৪৮ টাকা বিদেশে পাচার করেছে।