অনলাইন
খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে পুত্রবধূ সিঁথি
অনলাইন ডেস্ক
২৫ অক্টোবর ২০২১, সোমবার, ১২:১৮ অপরাহ্ন
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরেছেন কনিষ্ঠপুত্র প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান সিঁথি। গত রাতে দেশে ফিরে শাশুড়িকে দেখতে সরাসরি হাসপাতালে যান তিনি। বর্তমানে তিনি খালেদা জিয়ার শয্যাপাশেই রয়েছেন।
দলের একটি সূত্র জানিয়েছে, বার্ধক্যজনিত নানা রোগে আক্রান্ত সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা তেমন ভালো নয়। তার পুরোনো সমস্যাগুলো থেকে নতুন করে জটিল আকার ধারণ করেছে। যদিও গত ১২ই অক্টোবর হাসপাতালে ভর্তির পর খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যগত বিষয় নিয়ে দলের তরফ থেকে কিছু জানানো হয়নি। মুখ খুলেননি চিকিৎসকরাও। তবে বিএনপি চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্যগত বিষয়টি গণমাধ্যমকে অবহিত করতে বিকালে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে দলটি। বিকাল ৪টায় চেয়ারপারসনের গুলশান রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনে কথা বললেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
উল্লেখ্য, গত ১২ই অক্টোবর খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর কিছুদিন আগে থেকে তাঁর শরীরের তাপমাত্রা ওঠানামা করছিল। হাসপাতালে ভর্তির পর গত দুই সপ্তাহে তাঁর বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। তবে এ বিষয়ে পরিবার বা দলের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমকে কিছু জানানো হয়নি। চিকিৎসকেরাও কিছু বলছেন না।
খালেদা জিয়া বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। এর মধ্যে গত এপ্রিল মাসে তিনি করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হন। বাসায় চিকিৎসা নিয়ে করোনা থেকে সেরে উঠলেও শারীরিক জটিলতা দেখা দেওয়ায় ২৭ এপ্রিল তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। একপর্যায়ে শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তাঁকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়। প্রায় দুই মাস তিনি সিসিইউতে ছিলেন। ১৯ জুন তিনি বাসায় ফেরেন। এর মধ্যে করোনার টিকা নেওয়ার জন্য খালেদা জিয়া দুই দফায় মহাখালীর শেখ রাসেল ন্যাশনাল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে যান। ১৯ জুলাই করোনার প্রথম ডোজ টিকার নেওয়ার পর ১৮ আগস্ট দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেন খালেদা জিয়া। এরপর থেকে বাসায় বিশ্রাম নিচ্ছিলেন।
দলের একটি সূত্র জানিয়েছে, বার্ধক্যজনিত নানা রোগে আক্রান্ত সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা তেমন ভালো নয়। তার পুরোনো সমস্যাগুলো থেকে নতুন করে জটিল আকার ধারণ করেছে। যদিও গত ১২ই অক্টোবর হাসপাতালে ভর্তির পর খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যগত বিষয় নিয়ে দলের তরফ থেকে কিছু জানানো হয়নি। মুখ খুলেননি চিকিৎসকরাও। তবে বিএনপি চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্যগত বিষয়টি গণমাধ্যমকে অবহিত করতে বিকালে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে দলটি। বিকাল ৪টায় চেয়ারপারসনের গুলশান রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনে কথা বললেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
উল্লেখ্য, গত ১২ই অক্টোবর খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর কিছুদিন আগে থেকে তাঁর শরীরের তাপমাত্রা ওঠানামা করছিল। হাসপাতালে ভর্তির পর গত দুই সপ্তাহে তাঁর বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। তবে এ বিষয়ে পরিবার বা দলের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমকে কিছু জানানো হয়নি। চিকিৎসকেরাও কিছু বলছেন না।
খালেদা জিয়া বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। এর মধ্যে গত এপ্রিল মাসে তিনি করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হন। বাসায় চিকিৎসা নিয়ে করোনা থেকে সেরে উঠলেও শারীরিক জটিলতা দেখা দেওয়ায় ২৭ এপ্রিল তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। একপর্যায়ে শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তাঁকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়। প্রায় দুই মাস তিনি সিসিইউতে ছিলেন। ১৯ জুন তিনি বাসায় ফেরেন। এর মধ্যে করোনার টিকা নেওয়ার জন্য খালেদা জিয়া দুই দফায় মহাখালীর শেখ রাসেল ন্যাশনাল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে যান। ১৯ জুলাই করোনার প্রথম ডোজ টিকার নেওয়ার পর ১৮ আগস্ট দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেন খালেদা জিয়া। এরপর থেকে বাসায় বিশ্রাম নিচ্ছিলেন।