অনলাইন
কোরআন অবমাননা
সাতদিনের রিমান্ডে ইকবাল
জাহিদ হাসান, কুমিল্লা থেকে
২৩ অক্টোবর ২০২১, শনিবার, ১২:০৮ অপরাহ্ন
কুমিল্লা শহরের নানুয়া দীঘির পাড়ে একটি পূজা মণ্ডপে পবিত্র কোরআন রাখার দায়ে গ্রেপ্তারকৃত ইকবালকে সাতদিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত। একই মামলায় আরও তিনজনকে ৭ দিনের রিমান্ড দেয়া হয়। তারা হলেন- ফয়সাল, হুমায়ুন ও ইকরাম। আজ দুপুরে কুমিল্লার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মিথিলা জাহান উর্মি ইকবালের বিরুদ্ধে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এরআগে বেলা ১২টার দিকে ইকবালসহ তিন আসামিকে আদালতে তোলা হয়। ধর্মীয় অবমাননার একটি মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই মামলায় তার বিরুদ্ধে ১০ রিমান্ডের আবেদন জানান তদন্তকারী কর্মকর্তা মফিজুল ইসলাম।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এম তানভীর জানিয়েছেন, গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদেও পবিত্র কোরআন অবমাননার বিষয়টি স্বীকার করেছেন ইকবাল। তবে কেন সে এই কাজ করেছে, তাঁকে দিয়ে কারা এ কাজ করিয়েছেন, এসব প্রশ্নের কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। জিজ্ঞাসাবাদে ইকবাল একেক সময় একেক তথ্য দিচ্ছেন। কোনো প্রশ্নেরই সদুত্তর দিচ্ছেন না। তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার বিরুদ্ধে আমরা ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়েছিলাম। আদালত সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
গত ১৩ই অক্টোবর ভোরে কুমিল্লার নানুয়া দীঘির পাড়ের পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন শরীফ পাওয়া যায়। এরপরই দেশের কয়েক স্থানে সংঘর্ষ ও হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সিসি ফুটেজ দেখে ইকবালকে শনাক্ত করা হয়। এরপর গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকার সুগন্ধা পয়েন্ট থেকে তাকে আটক করা হয়। আটকের রাতে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। শুক্রবার ভোর সাড়ে ছয়টার দিকে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার কার্যালয় থেকে কুমিল্লায় নিয়ে আসা হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এম তানভীর জানিয়েছেন, গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদেও পবিত্র কোরআন অবমাননার বিষয়টি স্বীকার করেছেন ইকবাল। তবে কেন সে এই কাজ করেছে, তাঁকে দিয়ে কারা এ কাজ করিয়েছেন, এসব প্রশ্নের কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। জিজ্ঞাসাবাদে ইকবাল একেক সময় একেক তথ্য দিচ্ছেন। কোনো প্রশ্নেরই সদুত্তর দিচ্ছেন না। তাই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার বিরুদ্ধে আমরা ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়েছিলাম। আদালত সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
গত ১৩ই অক্টোবর ভোরে কুমিল্লার নানুয়া দীঘির পাড়ের পূজামণ্ডপে পবিত্র কোরআন শরীফ পাওয়া যায়। এরপরই দেশের কয়েক স্থানে সংঘর্ষ ও হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সিসি ফুটেজ দেখে ইকবালকে শনাক্ত করা হয়। এরপর গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকার সুগন্ধা পয়েন্ট থেকে তাকে আটক করা হয়। আটকের রাতে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। শুক্রবার ভোর সাড়ে ছয়টার দিকে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার কার্যালয় থেকে কুমিল্লায় নিয়ে আসা হয়েছে।