বাংলারজমিন
কোম্পানীগঞ্জে থানার সামনেও চুরি আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা
কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
২৩ অক্টোবর ২০২১, শনিবার, ৯:০৮ অপরাহ্ন
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট বাজারে চুরি থেকে রেহাই পাচ্ছে না থানার সামনে ও আশপাশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও। সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানীগঞ্জে বসুরহাট বাজারে বেশ কয়েকটি দুঃসাহসিক চুরির ঘটনায় ব্যবসা সমাজকে ভাবিয়ে তুলেছে। আতঙ্কে আছে ব্যবসায়ী ও এলাকায় বসবাসকারীরা। প্রকাশ্য দিবালোকেও এসব চুরি রীতিমতো ডাকাতিকে হার মানাচ্ছে বলে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ।
গত বৃহস্পতিবার রাতে থানার মাত্র ১০ গজের মধ্যে মাওলা শপিং সেন্টারের নিচতলায় আশিক এন্টারপ্রাউজ অ্যান্ড সাইমুন ইলেক্ট্রিক হাউজে দুঃসাহসিক চুরি সংঘটিত হয়েছে। একই রাতে এর কয়েক গজ দক্ষিণে উপজেলা মসজিদের সামনে একটি মার্কেটে মেজবাহ স্টেশনারী নামক আরেকটি দোকানেও একই কায়দায় দুঃসাহসিক চুরি হয়। গত বুধবার রাতে কলেজ রোড এলাকায় ওয়ন প্লাস মোবাইল দোকান, সোনালী ষ্টোরসহ ৩টি দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছিল। এসব দোকান থেকে নগদ টাকাসহ প্রায় অর্ধকোটি টাকার মালামাল সংঘবদ্ধ চোর লুট করে নিয়ে যায়।
আশিক এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড সাইমুন ইলেকট্রিক হাউজের স্বত্বাধিকারী নজরুল ইসলাম জানান, প্রতিদিনের মতো রাত সাড়ে ১০টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি যান। এ সময় ক্যাশে সারাদিনের বিক্রয়, বিকাশ ও লোডের নগদ টাকা এবং মোবাইল রিচার্জ কার্ড ছিল। সকালে দোকান খুলতে এসে দেখি সাটারের তালা ভাঙা। দেকানের ভেতরে ঢুকে দেখি, ক্যাশ বাক্স ভেঙে নগদ টাকা এবং মোবাইল কার্ডসহ প্রায় দেড় লক্ষাধিক টাকা নিয়ে গেছে। মেজবাহ স্টেশনারির স্বত্বাধিকারী মাহমুদুল হাসান জানান, তার দোকানের তালা ভেঙে মুঠোফোনসহ নগদ লাখ খানেক টাকার মালামাল নিয়ে যায়। দোকানের সিসিটিভি ফুটেজে যাকে দেখা গেছে, ওই ব্যক্তিকে গত বৃহস্পতিবার বিকালে এই মার্কেটে ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেছে বলে নিশ্চিত করেন তিনি। তবে সিসিটিভি ফুটেজের ব্যক্তিটিকে শনাক্ত করা যায়নি।
সচেতন মহলের প্রশ্ন, বসুরহাট বাজারে টহল পুলিশ, কমিউনিটি পুলিশ ও পাহারাদার থাকার পরও কীভাবে এমন দুঃসাহসিক চুরির ঘটনা ঘটছে, তা খতিয়ে দেখা দরকার। এর আগেও প্রকাশ্য দিবালোকে জুমার দিন দুপুরে থানার অদূরে একাধিক দোকান থেকে কয়েক লাখ টাকার মোবাইল ফোন, টাকা ও স্বর্ণ চুরির ঘটনা ঘটেছিল। কোম্পানীগঞ্জ থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত ওসি (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ জানান, ইতিপূর্বে চুরি হওয়া মালামাল উদ্ধার এবং চোর শনাক্ত করা হয়েছে। আজকের চুরির ঘটনার বিষয়ে পুলিশি তৎপরতা অব্যহত আছে। দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে থানার মাত্র ১০ গজের মধ্যে মাওলা শপিং সেন্টারের নিচতলায় আশিক এন্টারপ্রাউজ অ্যান্ড সাইমুন ইলেক্ট্রিক হাউজে দুঃসাহসিক চুরি সংঘটিত হয়েছে। একই রাতে এর কয়েক গজ দক্ষিণে উপজেলা মসজিদের সামনে একটি মার্কেটে মেজবাহ স্টেশনারী নামক আরেকটি দোকানেও একই কায়দায় দুঃসাহসিক চুরি হয়। গত বুধবার রাতে কলেজ রোড এলাকায় ওয়ন প্লাস মোবাইল দোকান, সোনালী ষ্টোরসহ ৩টি দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছিল। এসব দোকান থেকে নগদ টাকাসহ প্রায় অর্ধকোটি টাকার মালামাল সংঘবদ্ধ চোর লুট করে নিয়ে যায়।
আশিক এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড সাইমুন ইলেকট্রিক হাউজের স্বত্বাধিকারী নজরুল ইসলাম জানান, প্রতিদিনের মতো রাত সাড়ে ১০টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি যান। এ সময় ক্যাশে সারাদিনের বিক্রয়, বিকাশ ও লোডের নগদ টাকা এবং মোবাইল রিচার্জ কার্ড ছিল। সকালে দোকান খুলতে এসে দেখি সাটারের তালা ভাঙা। দেকানের ভেতরে ঢুকে দেখি, ক্যাশ বাক্স ভেঙে নগদ টাকা এবং মোবাইল কার্ডসহ প্রায় দেড় লক্ষাধিক টাকা নিয়ে গেছে। মেজবাহ স্টেশনারির স্বত্বাধিকারী মাহমুদুল হাসান জানান, তার দোকানের তালা ভেঙে মুঠোফোনসহ নগদ লাখ খানেক টাকার মালামাল নিয়ে যায়। দোকানের সিসিটিভি ফুটেজে যাকে দেখা গেছে, ওই ব্যক্তিকে গত বৃহস্পতিবার বিকালে এই মার্কেটে ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেছে বলে নিশ্চিত করেন তিনি। তবে সিসিটিভি ফুটেজের ব্যক্তিটিকে শনাক্ত করা যায়নি।
সচেতন মহলের প্রশ্ন, বসুরহাট বাজারে টহল পুলিশ, কমিউনিটি পুলিশ ও পাহারাদার থাকার পরও কীভাবে এমন দুঃসাহসিক চুরির ঘটনা ঘটছে, তা খতিয়ে দেখা দরকার। এর আগেও প্রকাশ্য দিবালোকে জুমার দিন দুপুরে থানার অদূরে একাধিক দোকান থেকে কয়েক লাখ টাকার মোবাইল ফোন, টাকা ও স্বর্ণ চুরির ঘটনা ঘটেছিল। কোম্পানীগঞ্জ থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত ওসি (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ জানান, ইতিপূর্বে চুরি হওয়া মালামাল উদ্ধার এবং চোর শনাক্ত করা হয়েছে। আজকের চুরির ঘটনার বিষয়ে পুলিশি তৎপরতা অব্যহত আছে। দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।