মত-মতান্তর
মুরগিকে মনে হয় যেনো গরু
পিয়াস সরকার
২২ অক্টোবর ২০২১, শুক্রবার, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন
গ্রামাঞ্চলে বিপ্লব এনেছে ব্রয়লার মুরগি। এই সাদা মুরগিটার জন্য মাংসের স্বাদ নিয়মিত নিতে পারেন কোটি মানুষ। শুধু কি গ্রামে? না শহর, গ্রাম ছাড়িয়ে দরিদ্র থেকে মধ্যবিত্ত সকলের কাছে এই সাদা মুরগিটা আর্শীবাদ স্বরূপ।
দরিদ্র বাবা সন্তানের পাতে তুলে দিতে পারছেন এক টুকরা মাংস। মেয়ে জামাই এলে জামাই আদরটা সারতে পারছেন মাংস দিয়ে। পাশাপাশি অনেক বেকারের হয়েছে আয়ের সন্ধান। গড়ে উঠেছে খামার। আর রেস্তোরাঁগুলো যেন ব্রয়লার মুরগি ছাড়া অচল।
কিন্তু হায় এই মুরগির কেজি এখন দুইশ’ ছুঁই ছুঁই। একটা মুরগি কিনতে গুনতে হচ্ছে প্রায় আড়াইশ’ থেকে তিনশ’ টাকা। এতটাই দাম যে ব্রয়লার মুরগিটাকে গরুর মাংস মনে হয়।
রাজধানী থেকে প্রত্যন্ত গ্রাম। খাঁচার মাঝে উঁকি দিয়ে ডাকে এই সাদা মুরগিটা। না এই ডাকে আর সাড়া দেয়া যাচ্ছে না। কিন্তু চালতো কিনতেই হবে। কিন্তু হায় সর্বনিম্ন চালের কেজিটাও যে ৫০ টাকার বেশি। খাবে কি মানুষ? পিঁয়াজ কিনবেন? গুণতে হবে ৬০/৭০ টাকা। সয়াবিন তেলের বাজারেতো আগুন। দাম বাড়ছে দফায় দফায়। ১০ টাকার মরিচ চাইলে যে ১০টা মরিচও মেলে না।
পাতেতো একটু তরকারিও চাই। কিনবার জোঁ নেই কিছুই। ডিমের দিকে তাকাবেন? না তাতেও অস্বস্তি। একেকটা ডিমের জন্য গুনতে হবে ১০ টাকা করে।
বাজারের তালিকা হচ্ছে ছোট। বড় হচ্ছে টাকার অংক। টিসিবির লাইনে দাঁড়াবেন? হ্যা অনেকেই দাঁড়িয়েছেন। দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে লাইন। আছে অসন্তোষ। পণ্যের মান ও দাম নিয়েও আছে ক্ষোভ। রোদে পুড়ে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে কিনছেন টিসিবির পণ্য। না কিনেই বা রক্ষা কই? বাজারটা যে পুড়ছে নীরব আগুনে।
দরিদ্র বাবা সন্তানের পাতে তুলে দিতে পারছেন এক টুকরা মাংস। মেয়ে জামাই এলে জামাই আদরটা সারতে পারছেন মাংস দিয়ে। পাশাপাশি অনেক বেকারের হয়েছে আয়ের সন্ধান। গড়ে উঠেছে খামার। আর রেস্তোরাঁগুলো যেন ব্রয়লার মুরগি ছাড়া অচল।
কিন্তু হায় এই মুরগির কেজি এখন দুইশ’ ছুঁই ছুঁই। একটা মুরগি কিনতে গুনতে হচ্ছে প্রায় আড়াইশ’ থেকে তিনশ’ টাকা। এতটাই দাম যে ব্রয়লার মুরগিটাকে গরুর মাংস মনে হয়।
রাজধানী থেকে প্রত্যন্ত গ্রাম। খাঁচার মাঝে উঁকি দিয়ে ডাকে এই সাদা মুরগিটা। না এই ডাকে আর সাড়া দেয়া যাচ্ছে না। কিন্তু চালতো কিনতেই হবে। কিন্তু হায় সর্বনিম্ন চালের কেজিটাও যে ৫০ টাকার বেশি। খাবে কি মানুষ? পিঁয়াজ কিনবেন? গুণতে হবে ৬০/৭০ টাকা। সয়াবিন তেলের বাজারেতো আগুন। দাম বাড়ছে দফায় দফায়। ১০ টাকার মরিচ চাইলে যে ১০টা মরিচও মেলে না।
পাতেতো একটু তরকারিও চাই। কিনবার জোঁ নেই কিছুই। ডিমের দিকে তাকাবেন? না তাতেও অস্বস্তি। একেকটা ডিমের জন্য গুনতে হবে ১০ টাকা করে।
বাজারের তালিকা হচ্ছে ছোট। বড় হচ্ছে টাকার অংক। টিসিবির লাইনে দাঁড়াবেন? হ্যা অনেকেই দাঁড়িয়েছেন। দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে লাইন। আছে অসন্তোষ। পণ্যের মান ও দাম নিয়েও আছে ক্ষোভ। রোদে পুড়ে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে কিনছেন টিসিবির পণ্য। না কিনেই বা রক্ষা কই? বাজারটা যে পুড়ছে নীরব আগুনে।