বাংলারজমিন
কাউনিয়ায় হঠাৎ তিস্তার পানিবৃদ্ধি নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
২২ অক্টোবর ২০২১, শুক্রবার, ৯:১২ অপরাহ্ন
শুষ্ক মৌসুমে ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলে তিস্তার পানি বৃদ্ধিতে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ বন্যা। এদিকে পানির স্রোতে কাঁচা সড়কে দেখা দিয়েছে ভাঙন। তিস্তায় পানিবৃদ্ধি পাওয়ায় রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার তিস্তার চরাঞ্চলে ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এদিকে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে কয়েক হাজার হেক্টর জমির ধানক্ষেত পানিতে তলিয়ে গেছে।
কার্তিক মাসের শুষ্ক মৌসুমে হঠাৎ এমন বন্যা দেখেনি তিস্তাপাড়ের বাসিন্দারা। বুধবার রাত থেকে কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করায় পরিবারগুলোর মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। গত আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে তিস্তা শুকিয়ে জেগে উঠেছিল চর। জানা গেছে, মঙ্গলবার রাত থেকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে ব্যারাজ পয়েন্টে ৫২ দশমিক ৭০ সেন্টিমিটার। বুধবার সকাল ৯ টায় পয়েন্টে ৫৩ দশমিক ২০ সেন্টিমিটার বিপদসীমার ৬০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তিস্তার পানি ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিস্তা ব্যারাজ এলাকায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তার তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের বাড়ি ঘরে পানি উঠে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ২০ হাজার পরিবার। এদিকে পানির তোড়ে ভেঙে গেছে রাস্তাঘাট, তলিয়ে গেছে ঘরবাড়ি। নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে কয়েক হেক্টর ফসলি জমির ধানক্ষেত, আলুর ক্ষেত, সবজি ক্ষেত। তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কাউনিয়া উপজেলার ঢুষমারা, নিজপাড়া, তালুকসাহাবাজ, নাজিরদহসহ তিস্তা নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করে প্রায় ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। হঠাৎ করে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কাউনিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা তারিন গতকাল বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন এবং পানিবন্দি মানুষের মাঝে শুকনা খাবার বিতরণ করেন।
কার্তিক মাসের শুষ্ক মৌসুমে হঠাৎ এমন বন্যা দেখেনি তিস্তাপাড়ের বাসিন্দারা। বুধবার রাত থেকে কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করায় পরিবারগুলোর মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। গত আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে তিস্তা শুকিয়ে জেগে উঠেছিল চর। জানা গেছে, মঙ্গলবার রাত থেকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে ব্যারাজ পয়েন্টে ৫২ দশমিক ৭০ সেন্টিমিটার। বুধবার সকাল ৯ টায় পয়েন্টে ৫৩ দশমিক ২০ সেন্টিমিটার বিপদসীমার ৬০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তিস্তার পানি ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিস্তা ব্যারাজ এলাকায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তার তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের বাড়ি ঘরে পানি উঠে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ২০ হাজার পরিবার। এদিকে পানির তোড়ে ভেঙে গেছে রাস্তাঘাট, তলিয়ে গেছে ঘরবাড়ি। নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে কয়েক হেক্টর ফসলি জমির ধানক্ষেত, আলুর ক্ষেত, সবজি ক্ষেত। তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কাউনিয়া উপজেলার ঢুষমারা, নিজপাড়া, তালুকসাহাবাজ, নাজিরদহসহ তিস্তা নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করে প্রায় ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। হঠাৎ করে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কাউনিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা তারিন গতকাল বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন এবং পানিবন্দি মানুষের মাঝে শুকনা খাবার বিতরণ করেন।