বাংলারজমিন
ঝিনাইদহ-কালীগঞ্জ মহাসড়কে পিচের পরিবর্তে ইটের সলিং
কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
২০ অক্টোবর ২০২১, বুধবার, ৯:৩২ অপরাহ্ন
ঝিনাইদহ-কালীগঞ্জ-যশোর হাইওয়ে মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতের বড় ধরনের উন্নয়ন কাজ। তবে অনেক স্থানে পিচের রাস্তা তুলে ইটের সলিং করা হচ্ছে। ফলে মানুষের মাঝে বাড়ছে ক্ষোভ। পিচ খোয়ার পরিবর্তে দেশের দ্রুতগতির সড়কটিতে বসানো হচ্ছে ইটের সলিং। হাইওয়ে সড়কে ইটের সলিং আসলেই খুবই দুঃখজনক এবং লজ্জাজনক বলে মনে করেন ওই সড়কে চলাচলকারী সকলেই। তারা বলছেন সড়ক সংস্কারের নামে এভাবে ইটের সলিংয়ে কী যানবাহন চলাচলে এবং জনগণের ভোগান্তি কিছুটা কমবে, নাকি এটা মড়ার উপর খাঁড়া ঘা।
মানুষ সারা জীবন দেখেছে সড়কে ইটের সলিং তুলে পিচের রাস্তা করছে। আর আজ দেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম কালীগঞ্জ-যশোর মহাসড়কে সরকারি মাহতাব উদ্দিন কলেজ গেট থেকে নিমতলা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত পিচের রাস্তা তুলে ইটের সলিংয়ের কাজ হচ্ছে। ওই সড়কে চলাচলকারী সকলেই বলছে, ইটের সলিং করে হাইওয়ে সড়ক দোতলা করে কখনো উন্নয়ন হয়না। তবুও দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে মহাসড়কে ইটের সলিংয়ের কাজ। দীর্ঘদিন ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কের কালীগঞ্জে ১৫ কিলোমিটার রাস্তার বিভিন্ন স্থানে পিচ উঠে গর্ত হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সরজমিন দেখা যায়, ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কের ছালাভরা, বেজপাড়া, নিমতলা বাসস্ট্যান্ড, মেইন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পিচ আর পাথর উঠে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যানবাহনের পাশাপাশি পথচারী চলাচলেও ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এই সড়ক। সড়ক বিভাগ থেকে মাঝে মধ্যে ইটের সলিং দিয়ে সংস্কার করলেও এক সপ্তাহের মধ্যেই আবার গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। ওই সড়কে চলাচলকারী যাত্রীবাহী বাস রুপসা পরিবহনের চালক শরিফুল ইসলাম জানান, অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে তাদের চলাচল করতে হচ্ছে। ভাঙা রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে কোনো কোনো সময় গাড়ি বিকল হয়ে যাচ্ছে। ট্রাকচালক আজিম জানান, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একমাত্র যোগাযোগ হচ্ছে ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া-যশোর মহাসড়ক। যশোর বেনাপোল স্থলবন্দর থেকে ঝিনাইদহের ওপর দিয়ে উত্তরবঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যানবাহন চলাচল করে। মোংলা নৌবন্দর থেকেও মালামাল নিয়ে ট্রাক চালকরা এ জেলার ওপর দিয়েই উত্তরবঙ্গে যান। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ এই মহাসড়ক দিয়ে ঢাকা, রাজশাহী, ফরিদপুরসহ জাতীয় ও আঞ্চলিক বিভিন্ন রুটের যাত্রীবাহী বাসসহ পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল করে থাকে। কিন্তু সড়কটির ঝিনাইদহ থেকে কালীগঞ্জ পর্যন্ত ভেঙে যাওয়ায় অতিরিক্ত সময়ের পাশাপাশি তাদের ভোগান্তির শেষ নেই। এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জিয়াউল হায়দার জানান, এই সড়কটুকু নিয়ে তিনিও বিপদে আছেন। চেষ্টা করছিলেন পিএমপি প্রকল্পের আওতায় সড়কটুকু সংস্কারের। সে লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ে তিনি প্রস্তাব পাঠিয়েছেন।
মানুষ সারা জীবন দেখেছে সড়কে ইটের সলিং তুলে পিচের রাস্তা করছে। আর আজ দেশের সবচেয়ে ব্যস্ততম কালীগঞ্জ-যশোর মহাসড়কে সরকারি মাহতাব উদ্দিন কলেজ গেট থেকে নিমতলা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত পিচের রাস্তা তুলে ইটের সলিংয়ের কাজ হচ্ছে। ওই সড়কে চলাচলকারী সকলেই বলছে, ইটের সলিং করে হাইওয়ে সড়ক দোতলা করে কখনো উন্নয়ন হয়না। তবুও দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে মহাসড়কে ইটের সলিংয়ের কাজ। দীর্ঘদিন ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কের কালীগঞ্জে ১৫ কিলোমিটার রাস্তার বিভিন্ন স্থানে পিচ উঠে গর্ত হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সরজমিন দেখা যায়, ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কের ছালাভরা, বেজপাড়া, নিমতলা বাসস্ট্যান্ড, মেইন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পিচ আর পাথর উঠে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যানবাহনের পাশাপাশি পথচারী চলাচলেও ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এই সড়ক। সড়ক বিভাগ থেকে মাঝে মধ্যে ইটের সলিং দিয়ে সংস্কার করলেও এক সপ্তাহের মধ্যেই আবার গর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। ওই সড়কে চলাচলকারী যাত্রীবাহী বাস রুপসা পরিবহনের চালক শরিফুল ইসলাম জানান, অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে তাদের চলাচল করতে হচ্ছে। ভাঙা রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে কোনো কোনো সময় গাড়ি বিকল হয়ে যাচ্ছে। ট্রাকচালক আজিম জানান, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একমাত্র যোগাযোগ হচ্ছে ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া-যশোর মহাসড়ক। যশোর বেনাপোল স্থলবন্দর থেকে ঝিনাইদহের ওপর দিয়ে উত্তরবঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যানবাহন চলাচল করে। মোংলা নৌবন্দর থেকেও মালামাল নিয়ে ট্রাক চালকরা এ জেলার ওপর দিয়েই উত্তরবঙ্গে যান। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ এই মহাসড়ক দিয়ে ঢাকা, রাজশাহী, ফরিদপুরসহ জাতীয় ও আঞ্চলিক বিভিন্ন রুটের যাত্রীবাহী বাসসহ পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল করে থাকে। কিন্তু সড়কটির ঝিনাইদহ থেকে কালীগঞ্জ পর্যন্ত ভেঙে যাওয়ায় অতিরিক্ত সময়ের পাশাপাশি তাদের ভোগান্তির শেষ নেই। এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জিয়াউল হায়দার জানান, এই সড়কটুকু নিয়ে তিনিও বিপদে আছেন। চেষ্টা করছিলেন পিএমপি প্রকল্পের আওতায় সড়কটুকু সংস্কারের। সে লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ে তিনি প্রস্তাব পাঠিয়েছেন।