বাংলারজমিন
লালমোহনে এসিল্যান্ডের নামে টাকা হাতিয়েছে প্রতারক চক্র
লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
২০ অক্টোবর ২০২১, বুধবার, ৯:১০ অপরাহ্ন
ভোলার লালমোহনে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর নাম ভাঙিয়ে প্রতারণা করে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত সোমবার সকালে লালমোহন পৌর শহরের মিতু বেকারিতে একটা নম্বর থেকে কল দিয়ে নিজেকে লালমোহনের এসিল্যান্ড দাবি করে বিকাশের মাধ্যমে ৬০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় একটি প্রতারক চক্র। এ ছাড়াও মুসলিম, আরাফাত, আপ্যায়ন ও আরজু হোটেল মালিকদের নম্বর সংগ্রহ করে তাদেরকেও কল দিয়ে টাকা চেয়েছিল চক্রটি।
জানা গেছে, লালমোহন পৌরসভার লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তা মফিজুল ইসলামকে ওই প্রতারক চক্র নিজেকে লালমোহনের এসিল্যান্ড দাবি করে ওই সব দোকান মালিকদের কাছে পাঠানো হয়। এরমধ্যে আরাফাত হোটেল ও মুসলিম হোটেল মালিকদের বিষয়টি সন্দেহ হলে তারা লালমোহন এসিল্যান্ড অফিসে যান। সেখানে গিয়ে জানতে পারেন প্রতারক চক্রের ফাঁদে পড়েছেন তারা। এদিকে নিজের নাম জড়ানোর কারণে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে গত সোমবার রাতে মাঠে নেমেছেন লালমোহন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জাহিদুল ইসলাম। এ সময় তিনি দোকান মালিকদের বক্তব্য অনুযায়ী পৌরসভার লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তা মফিজুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেন। মফিজুল ইসলাম নিজেও ওই চক্রের প্রতারণার শিকার হওয়ায় তাকে পরে ছেড়ে দেয়া হয়। এ ব্যাপারে লালমোহন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমার নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন দোকান থেকে টাকা দাবি করার অভিযোগ পেয়েছি। আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখেছি। পরে জানতে পেরেছি এটি একটি প্রতারক চক্রের কাজ। তিনি আরও বলেন, যদি কেউ আমার নাম করে অর্থ দাবি করে বিষয়টি দ্রুত আমাকে জানানোর অনুরোধ রইলো।
জানা গেছে, লালমোহন পৌরসভার লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তা মফিজুল ইসলামকে ওই প্রতারক চক্র নিজেকে লালমোহনের এসিল্যান্ড দাবি করে ওই সব দোকান মালিকদের কাছে পাঠানো হয়। এরমধ্যে আরাফাত হোটেল ও মুসলিম হোটেল মালিকদের বিষয়টি সন্দেহ হলে তারা লালমোহন এসিল্যান্ড অফিসে যান। সেখানে গিয়ে জানতে পারেন প্রতারক চক্রের ফাঁদে পড়েছেন তারা। এদিকে নিজের নাম জড়ানোর কারণে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে গত সোমবার রাতে মাঠে নেমেছেন লালমোহন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জাহিদুল ইসলাম। এ সময় তিনি দোকান মালিকদের বক্তব্য অনুযায়ী পৌরসভার লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তা মফিজুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেন। মফিজুল ইসলাম নিজেও ওই চক্রের প্রতারণার শিকার হওয়ায় তাকে পরে ছেড়ে দেয়া হয়। এ ব্যাপারে লালমোহন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমার নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন দোকান থেকে টাকা দাবি করার অভিযোগ পেয়েছি। আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখেছি। পরে জানতে পেরেছি এটি একটি প্রতারক চক্রের কাজ। তিনি আরও বলেন, যদি কেউ আমার নাম করে অর্থ দাবি করে বিষয়টি দ্রুত আমাকে জানানোর অনুরোধ রইলো।