খেলা
‘বিশ্বকাপটা হবে সাকিব-রশিদদের’
স্পোর্টস ডেস্ক
২০ অক্টোবর ২০২১, বুধবার, ৮:৫৯ অপরাহ্ন
চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দেবেন কারা? বেশিরভাগ ক্রিকেট বিশ্লেষকের উত্তর ‘স্পিনাররা’। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক অলরাউন্ডার ল্যান্স ক্লুজনারের মতে এবারের বিশ্বকাপটা হতে চলেছে স্পিনিং অলরাউন্ডারদের। সাকিব আল হাসান, মঈন আলী, রশিদ খানরা বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি প্রভাব রাখবেন বলে বিশ্বাস ক্লুজনারের।
বছর তিনেক ধরে আফগানিস্তানের প্রধান কোচের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন প্রোটিয়াদের হয়ে ৪৯ টেস্ট ও ১৭১ ওয়ানডে খেলা ক্লুজনার। সে সুবাদে এই অঞ্চলের উইকেট সম্পর্কে ভালোই ধারণা তার। ক্লুজনারের সময়ে আরব আমিরাতে একাধিক সিরিজ খেলেছে আফগানিস্তান। বিশ্বকাপ ভেন্যুর উইকেটের চরিত্র কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের কন্ডিশন সবই জানা। সাবেক এই পেস অলরাউন্ডার মনে করেন বিশ্বকাপের ম্যাচগুলোয় পার্থক্য গড়ে দিতে পারেন স্পিনিং অলরাউন্ডাররা। ক্লুজনার আলাদা করে বলেছেন সাকিব-রশিদ-মঈনদের কথা। এই আফগান কোচ বলেন, ‘এবারের আসরে বড় প্রভাব থাকবে স্পিন বোলিং অলরাউন্ডারদের। উইকেটে স্পিনাররা সুবিধা পাবে। যেসব দলে স্পিন বোলিং অলরাউন্ডার রয়েছে তারা এগিয়ে থাকবে। এরকম উইকেটে দারুণ পারফরমেন্স করার সামর্থ্য রাখেন সাকিব আল হাসান, রশিদ খান, মঈন আলী, রবিচন্দ্রন অশ্বিনরা।’ ক্লুজনার মিডিয়াম পেসের পাশাপাশি করতেন আক্রমণাত্মক ব্যাটিং। পেস অলরাউন্ডারদের প্রতি ভালো লাগাটা তাই বেশি ক্লুজনারের। সাবেক এই প্রোটিয়া তারকা মুখিয়ে রয়েছেন হার্দিক পান্ডিয়ার পারফরমেন্স দেখতে। যদিও এই ভারতীয় অলরাউন্ডারের বোলিং করা নিয়ে রয়েছে সংশয়। ক্লুজনার বলেন, ‘আমি একজন অলরাউন্ডারের পারফরমেন্স দেখতে মুখিয়ে-তিনি হার্দিক পান্ডিয়া। যদি সে পুরো আসরে বোলিংটা ঠিকঠাক করতে পারে ভারতের জন্য সেটা দারুণ হবে।’ এরই মধ্যে স্পিনিং অলরাউন্ডাররা প্রভাব রাখার আভাস দিয়েছেন। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে সাকিব বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট। খেলেছেন ২০ রানের ইনিংস। বাংলাদেশের আরেক স্পিনিং অলরাউন্ডার শেখ মেহেদি হাসান ৩ উইকেট নেয়ার পাশাপাশি করেন ৫ বলে ১৩ রান। এই ম্যাচে তো বাংলাদেশকে একাই হারিয়ে দেন স্কটিশ স্পিনিং অলরাউন্ডার ক্রিস গ্রেভস। ২৮ বলে ৪৫ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলার পর লেগ স্পিনে ৩ ওভারে ১৯ রান খরচায় শিকার ২ উইকেট। টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তান সমীগ জাগানিয়া দল। রশিদ খান, মোহাম্মদ নবী, মুজিব উর রহমানদের মতো ক্রিকেটাররা রয়েছেন। যারা বিশ্বের একাধিক টি-টোয়েন্টি লীগে খেলেছেন। সুপার টুয়েলভে ভারত, পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে আফগানদের। নিজেদের ফেভারিট ভাবছেন না ক্লুজনার। তবে আফগানদের অন্যতম ‘ডার্ক হর্স’ বা বাজির ঘোড়া ভাবছেন তিনি। সেটা রশিদ-নবীদের অভিজ্ঞতার কারণেই। তিনি বলেন, ‘আমাদের গ্রুপের তিন দলই বেশ শক্তিশালী। তবে আমি নিশ্চিত আমরা ভালো লড়াই করবো। আমাদের বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার রয়েছেন। রশিদ খান, মোহাম্মদ নবীদের বিশ্বের বিভিন্ন টি-টোয়েন্টি লীগে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আফগানিস্তান বিশ্বকাপের অন্যতম ডার্ক হর্স।’ বিশ্বকাপে নিজ দেশ দক্ষিণ আফ্রিকার সম্ভাবনা নিয়ে উচ্চাশা নেই ক্লুজনারের। প্রোটিয়াদের রাখলেন আফগানদের কাতারে। ক্লুজনার বলেন, ‘শক্তিশালী স্কোয়াড রয়েছে। যাদের আইপিএল-বিগ ব্যাশ লীগ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকাও অন্যতম ডার্ক হর্স। আসলে টি-টোয়েন্টিতে কে ফেভারিট সেটা আগে থেকে বলা কঠিন।’ ভুল বলেননি ক্লুজনার। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজ গত আসরে হারে মাত্র এক ম্যাচ। হারটি আবার আফগানিস্তানের বিপক্ষে। এবার যেমন স্কটল্যান্ড হারিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশকে।
বছর তিনেক ধরে আফগানিস্তানের প্রধান কোচের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন প্রোটিয়াদের হয়ে ৪৯ টেস্ট ও ১৭১ ওয়ানডে খেলা ক্লুজনার। সে সুবাদে এই অঞ্চলের উইকেট সম্পর্কে ভালোই ধারণা তার। ক্লুজনারের সময়ে আরব আমিরাতে একাধিক সিরিজ খেলেছে আফগানিস্তান। বিশ্বকাপ ভেন্যুর উইকেটের চরিত্র কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের কন্ডিশন সবই জানা। সাবেক এই পেস অলরাউন্ডার মনে করেন বিশ্বকাপের ম্যাচগুলোয় পার্থক্য গড়ে দিতে পারেন স্পিনিং অলরাউন্ডাররা। ক্লুজনার আলাদা করে বলেছেন সাকিব-রশিদ-মঈনদের কথা। এই আফগান কোচ বলেন, ‘এবারের আসরে বড় প্রভাব থাকবে স্পিন বোলিং অলরাউন্ডারদের। উইকেটে স্পিনাররা সুবিধা পাবে। যেসব দলে স্পিন বোলিং অলরাউন্ডার রয়েছে তারা এগিয়ে থাকবে। এরকম উইকেটে দারুণ পারফরমেন্স করার সামর্থ্য রাখেন সাকিব আল হাসান, রশিদ খান, মঈন আলী, রবিচন্দ্রন অশ্বিনরা।’ ক্লুজনার মিডিয়াম পেসের পাশাপাশি করতেন আক্রমণাত্মক ব্যাটিং। পেস অলরাউন্ডারদের প্রতি ভালো লাগাটা তাই বেশি ক্লুজনারের। সাবেক এই প্রোটিয়া তারকা মুখিয়ে রয়েছেন হার্দিক পান্ডিয়ার পারফরমেন্স দেখতে। যদিও এই ভারতীয় অলরাউন্ডারের বোলিং করা নিয়ে রয়েছে সংশয়। ক্লুজনার বলেন, ‘আমি একজন অলরাউন্ডারের পারফরমেন্স দেখতে মুখিয়ে-তিনি হার্দিক পান্ডিয়া। যদি সে পুরো আসরে বোলিংটা ঠিকঠাক করতে পারে ভারতের জন্য সেটা দারুণ হবে।’ এরই মধ্যে স্পিনিং অলরাউন্ডাররা প্রভাব রাখার আভাস দিয়েছেন। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে সাকিব বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট। খেলেছেন ২০ রানের ইনিংস। বাংলাদেশের আরেক স্পিনিং অলরাউন্ডার শেখ মেহেদি হাসান ৩ উইকেট নেয়ার পাশাপাশি করেন ৫ বলে ১৩ রান। এই ম্যাচে তো বাংলাদেশকে একাই হারিয়ে দেন স্কটিশ স্পিনিং অলরাউন্ডার ক্রিস গ্রেভস। ২৮ বলে ৪৫ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলার পর লেগ স্পিনে ৩ ওভারে ১৯ রান খরচায় শিকার ২ উইকেট। টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তান সমীগ জাগানিয়া দল। রশিদ খান, মোহাম্মদ নবী, মুজিব উর রহমানদের মতো ক্রিকেটাররা রয়েছেন। যারা বিশ্বের একাধিক টি-টোয়েন্টি লীগে খেলেছেন। সুপার টুয়েলভে ভারত, পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে আফগানদের। নিজেদের ফেভারিট ভাবছেন না ক্লুজনার। তবে আফগানদের অন্যতম ‘ডার্ক হর্স’ বা বাজির ঘোড়া ভাবছেন তিনি। সেটা রশিদ-নবীদের অভিজ্ঞতার কারণেই। তিনি বলেন, ‘আমাদের গ্রুপের তিন দলই বেশ শক্তিশালী। তবে আমি নিশ্চিত আমরা ভালো লড়াই করবো। আমাদের বেশ কয়েকজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার রয়েছেন। রশিদ খান, মোহাম্মদ নবীদের বিশ্বের বিভিন্ন টি-টোয়েন্টি লীগে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আফগানিস্তান বিশ্বকাপের অন্যতম ডার্ক হর্স।’ বিশ্বকাপে নিজ দেশ দক্ষিণ আফ্রিকার সম্ভাবনা নিয়ে উচ্চাশা নেই ক্লুজনারের। প্রোটিয়াদের রাখলেন আফগানদের কাতারে। ক্লুজনার বলেন, ‘শক্তিশালী স্কোয়াড রয়েছে। যাদের আইপিএল-বিগ ব্যাশ লীগ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকাও অন্যতম ডার্ক হর্স। আসলে টি-টোয়েন্টিতে কে ফেভারিট সেটা আগে থেকে বলা কঠিন।’ ভুল বলেননি ক্লুজনার। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজ গত আসরে হারে মাত্র এক ম্যাচ। হারটি আবার আফগানিস্তানের বিপক্ষে। এবার যেমন স্কটল্যান্ড হারিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশকে।