বাংলারজমিন
আশুলিয়ায় ছেলের হাতে বাবা খুন
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে
২০ অক্টোবর ২০২১, বুধবার, ৮:১৯ অপরাহ্ন
আশুলিয়ায় মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের বঁটির কোপে নুর মোহাম্মদ (৭০) নামে এক পিতার মৃত্যু হয়েছে। ঘটনার পর থেকে ছেলে আফাজ উদ্দিন (৪০) পলাতক রয়েছে। গতকাল ভোরে আশুলিয়ার শিমুলিয়া ইউনিয়নের টেঙ্গুগুরী কোনাপাড়া ফকিরবাড়ি এলাকার হারুন গেটে এ ঘটনা ঘটে। নিহত নুর মোহাম্মদ আশুলিয়ার টেঙ্গুরী এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা। তার প্রথম পক্ষের সন্তান আফাজ উদ্দিন।
পুলিশ জানায়, ঘাতক আফাজ উদ্দিন মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল। ২০০৬ সাল থেকে তার চিকিৎসা করে যাচ্ছে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানায়। আফাজ উদ্দিন মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় তার স্ত্রী রাতে পাশে ঘুমাতো না। তাই বাবা নুর মোহাম্মদ তার পাশে থাকতেন। প্রতিদিনের ন্যায় গত সোমবার রাতে নুর মোহাম্মদ ছেলে আফাজ উদ্দিনের কক্ষে বাড়ির দ্বিতীয় তলায় ঘুমাতে যায়। কিন্তু ভোরে আফাজ বঁটি দিয়ে গলার পেছনে আঘাত করে। এ সময় গোঙানির শব্দ শুনে পরিবারের অন্য সদস্যরা আফাজের ঘরে গেলে নুর মোহাম্মদের রক্তাক্ত দেহ দেখতে পায়। তবে এর আগেই আফাজ উদ্দিন ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। পরে নুর মোহাম্মদের মরদেহ সাভারের এনাম মেডিকেলে নিলে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) কাওসার হামিদ বলেন, ছেলে আফাজ উদ্দিন মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় ২০০৬ সাল থেকে তার চিকিৎসা করছিল পরিবার। সেই ছেলের হাতেই বাবা খুন হন।
পুলিশ জানায়, ঘাতক আফাজ উদ্দিন মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল। ২০০৬ সাল থেকে তার চিকিৎসা করে যাচ্ছে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানায়। আফাজ উদ্দিন মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় তার স্ত্রী রাতে পাশে ঘুমাতো না। তাই বাবা নুর মোহাম্মদ তার পাশে থাকতেন। প্রতিদিনের ন্যায় গত সোমবার রাতে নুর মোহাম্মদ ছেলে আফাজ উদ্দিনের কক্ষে বাড়ির দ্বিতীয় তলায় ঘুমাতে যায়। কিন্তু ভোরে আফাজ বঁটি দিয়ে গলার পেছনে আঘাত করে। এ সময় গোঙানির শব্দ শুনে পরিবারের অন্য সদস্যরা আফাজের ঘরে গেলে নুর মোহাম্মদের রক্তাক্ত দেহ দেখতে পায়। তবে এর আগেই আফাজ উদ্দিন ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। পরে নুর মোহাম্মদের মরদেহ সাভারের এনাম মেডিকেলে নিলে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) কাওসার হামিদ বলেন, ছেলে আফাজ উদ্দিন মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় ২০০৬ সাল থেকে তার চিকিৎসা করছিল পরিবার। সেই ছেলের হাতেই বাবা খুন হন।