বাংলারজমিন
সিংগাইরে ধর্ষণ মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার, মানিকগঞ্জ থেকে
২০ অক্টোবর ২০২১, বুধবার, ৭:৫৫ অপরাহ্ন
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার জামশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান মিঠু (৫০)কে ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার রাতে সিংগাইর থানা পুলিশ নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। মিজানুর রহমান মিঠু আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। আগামী ১১ই নভেম্বর এই ইউনিয়নসহ সিংগাইর উপজেলার সবগুলো ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সিংগাইর থানার অফিসার ইনচার্জ সফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, রূপালী আক্তার বৃষ্টি নামে এক নারীর দায়ের করা মামলায় আদালত থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলে তাকে গ্রেপ্তার করে মঙ্গলবার আদালতে সোপর্দ করা হয়। জানা যায়, গত ৫ই সেপ্টেম্বর দক্ষিণ জামশা গ্রামের কোহিনূর ইসলামের মেয়ে বৃষ্টি আক্তার ওরফে রূপালী আক্তার (২১) মানিকগঞ্জ আদালতের শিশু ও নারী নির্যাতন দমন অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে ও মামলার বিবরণে জানা গেছে, চেয়ারম্যান মিঠু মিথ্যে প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ১০০ টাকার জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পের মাধ্যমে কথিত বিয়ের ঘোষণা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে অন্যত্র বাসা নিয়ে বসবাস করেন। ওই নারীর সঙ্গে সহবাসের এক পর্যায়ে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে যায়। পরে চেয়ারম্যান কৌশলে বাচ্চা নষ্ট করে ফেলে। পরবর্তীতে কাবিননামা চাইলে তাদের মধ্যে মনোমালিন্য সৃষ্টি হয় এবং তাকে মারধর করে।
এদিকে চেয়ারম্যান মিঠু বৃষ্টিকে তার বিবাহিত স্ত্রী হিসেবে দাবি করে বলেছেন তার দ্বিতীয় স্ত্রী আগেও একাধিক বিয়ে হয়েছে। অন্য পুরুষদের মতোই আমাকেও ফাঁদে ফেলে বিয়ে করতে বাধ্য করেছে। আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে এভিডেভিট করে এবং উভয়পক্ষের সাক্ষী রেখে ধর্মীয় বিধান মতে বিয়ে করেছি। গ্রেপ্তারকৃত ওই চেয়ারম্যান মিঠুর অভিযোগ, আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমার সঙ্গে যিনি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তিনি নির্বাচনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে টাকার বিনিময়ে আমার দ্বিতীয় স্ত্রীকে ব্যবহার করে মামলা দায়ের করে হেয় করার জন্য আমার বিরুদ্ধে এ মিথ্যা মামলা করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে ও মামলার বিবরণে জানা গেছে, চেয়ারম্যান মিঠু মিথ্যে প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ১০০ টাকার জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পের মাধ্যমে কথিত বিয়ের ঘোষণা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে অন্যত্র বাসা নিয়ে বসবাস করেন। ওই নারীর সঙ্গে সহবাসের এক পর্যায়ে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে যায়। পরে চেয়ারম্যান কৌশলে বাচ্চা নষ্ট করে ফেলে। পরবর্তীতে কাবিননামা চাইলে তাদের মধ্যে মনোমালিন্য সৃষ্টি হয় এবং তাকে মারধর করে।
এদিকে চেয়ারম্যান মিঠু বৃষ্টিকে তার বিবাহিত স্ত্রী হিসেবে দাবি করে বলেছেন তার দ্বিতীয় স্ত্রী আগেও একাধিক বিয়ে হয়েছে। অন্য পুরুষদের মতোই আমাকেও ফাঁদে ফেলে বিয়ে করতে বাধ্য করেছে। আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে এভিডেভিট করে এবং উভয়পক্ষের সাক্ষী রেখে ধর্মীয় বিধান মতে বিয়ে করেছি। গ্রেপ্তারকৃত ওই চেয়ারম্যান মিঠুর অভিযোগ, আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমার সঙ্গে যিনি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তিনি নির্বাচনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে টাকার বিনিময়ে আমার দ্বিতীয় স্ত্রীকে ব্যবহার করে মামলা দায়ের করে হেয় করার জন্য আমার বিরুদ্ধে এ মিথ্যা মামলা করেছে।