বিশ্বজমিন
চাঁদে বসবে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক!
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ অক্টোবর ২০২১, সোমবার, ৪:০৩ অপরাহ্ন
এবার চাঁদের মাটিতে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক বসানোর পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। এমন সম্ভাব্যতা নিয়ে গবেষণা করছে সংস্থাটি। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রান্তে ইন্টারনেট সুবিধা পর্যাপ্ত নয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য এবং ভবিষ্যত আর্টেমিস মিশনে তথ্য সহায়তা দেয়ার জন্য এই পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। নাসার গ্লেন রিসার্স সেন্টারের প্রযুক্তি বিষয়ক পরিচালক ম্যারি লোবো বিবৃতিতে বলেছেন, আর্টেমিসের অধীনে মহাকাশচটারীকে চাঁদে পাঠাতে আমরা যেসব সমস্যার মুখোমুখি হই, এতে সেই সমস্যার বড় একটি সমাধান হবে বলে আশা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, আর্টেমিস কর্মসূচি প্রকাশ করা হয় গত বছর। ১৯৭২ সালের পর প্রথমবারের মতো আবার এই কর্মসূচির মাধ্যমে মানুষকে চাঁদে পাঠানোর লক্ষ্য ধরা হয়েছে। এই পরিকল্পনার অধীনে ২০২১ সালে চাঁদে মনুষ্যবিহীন মিশন পাঠানোর পরিকল্পনা আছে। এরপর ২০২৩ সালে মনুষ্যবাহী যান পাঠানো হবে। ২০২৪ সালে চাঁদে অবতরণ করানো হবে।
এসব নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে নাসার কম্পাস ল্যাবে। এই গবেষণাকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, এর সঙ্গে যুক্ত থাকবে ক্রু, রোভার, বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম, খনিতে খননের সরঞ্জাম। এসব ব্যবহার করে যোগাযোগ স্থাপনের বেসক্যাম্প স্থাপনের চেষ্টা হবে। ন্যাশনাল ডিজিটাল ইনক্লুশন অ্যালায়েন্সের রিপোর্ট অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ক্লিভল্যান্ডে শতকরা প্রায় ৩১ ভাগ বাড়িতে কোনো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সুবিধা নেই। ফলে ডিজিটাল অসমতা দূরীকরণের বিষয়ে বিশ্লেষণ করতে নাসার গ্লেন রিসার্স সেন্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিষয়ক সংগঠন গ্রেটার ক্লিভল্যান্ড পার্টনারশিপ। তারা দেখতে চায়, চাঁদের মাটিকে ব্যবহার করে পৃথিবীর ডিজিটাল সমস্যার সমাধান করা সম্ভব কিনা।
এসব নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে নাসার কম্পাস ল্যাবে। এই গবেষণাকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, এর সঙ্গে যুক্ত থাকবে ক্রু, রোভার, বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম, খনিতে খননের সরঞ্জাম। এসব ব্যবহার করে যোগাযোগ স্থাপনের বেসক্যাম্প স্থাপনের চেষ্টা হবে। ন্যাশনাল ডিজিটাল ইনক্লুশন অ্যালায়েন্সের রিপোর্ট অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ক্লিভল্যান্ডে শতকরা প্রায় ৩১ ভাগ বাড়িতে কোনো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সুবিধা নেই। ফলে ডিজিটাল অসমতা দূরীকরণের বিষয়ে বিশ্লেষণ করতে নাসার গ্লেন রিসার্স সেন্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিষয়ক সংগঠন গ্রেটার ক্লিভল্যান্ড পার্টনারশিপ। তারা দেখতে চায়, চাঁদের মাটিকে ব্যবহার করে পৃথিবীর ডিজিটাল সমস্যার সমাধান করা সম্ভব কিনা।