শিক্ষাঙ্গন
দেড় বছর পর চবি হলে শিক্ষার্থীরা
চবি প্রতিনিধি
১৮ অক্টোবর ২০২১, সোমবার, ২:৩৮ অপরাহ্ন
দীর্ঘ ১৮ মাসের বেশি সময় বন্ধের পর আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেয়া হয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সব আবাসিক হল। ব্যাপক উৎসাহ- উদ্দীপনা নিয়ে হলে প্রবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সিদ্ধান্তের আলোকে কমপক্ষে এক ডোজ করোনার টিকা নেয়া শর্তে ও অনুমতিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য খুলেছে হলগুলো।
সোমবার (১৮ অক্টোবর) সকাল ১০টায় শহীদ আব্দুর রব হলে শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেন ভিসি অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। পরে বাকি হলগুলোতে শিক্ষার্থীদের ফুল, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, চকলেট দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়।
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ছাত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নারগিস আক্তার বলেন, 'ঈদের দিনের মত লাগছে বিষয়টা। স্যার ম্যামরা ফুল দিয়ে বরণ করে নিচ্ছেন আমাদের। কতদিন পর হলের রুমমেটদের সাথে দেখা হলো। দীর্ঘদিনের অচলাবস্থা কাটিয়ে আবারও হল ও ক্যাম্পাস জীবন সচল হলো।'
হল পরিদর্শনকালে ভিসি অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। শিক্ষার্থীদের প্রতি অনুরোধ থাকবে তারা যেন শান্তিপূর্ণভাবে হলে অবস্থান করে।
খালেদা জিয়া হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অনেক রুমে এক সিটে দুজন থাকে। আমরা চেষ্টা করবো এক সিটে একজন করে ছাত্রী রাখার। শিক্ষার্থীদের জন্য হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। হলে প্রবেশের সময় আমরা ফুল, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, চকলেট দিয়ে বরণ করে নিচ্ছি। পাশাপাশি দূর থেকে ছাত্রীরা এতদিন পরে আসবে, তাদের জন্য দুপুরের খাবারও রাখছি।’
সোমবার (১৮ অক্টোবর) সকাল ১০টায় শহীদ আব্দুর রব হলে শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেন ভিসি অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। পরে বাকি হলগুলোতে শিক্ষার্থীদের ফুল, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, চকলেট দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়।
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ছাত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নারগিস আক্তার বলেন, 'ঈদের দিনের মত লাগছে বিষয়টা। স্যার ম্যামরা ফুল দিয়ে বরণ করে নিচ্ছেন আমাদের। কতদিন পর হলের রুমমেটদের সাথে দেখা হলো। দীর্ঘদিনের অচলাবস্থা কাটিয়ে আবারও হল ও ক্যাম্পাস জীবন সচল হলো।'
হল পরিদর্শনকালে ভিসি অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। শিক্ষার্থীদের প্রতি অনুরোধ থাকবে তারা যেন শান্তিপূর্ণভাবে হলে অবস্থান করে।
খালেদা জিয়া হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অনেক রুমে এক সিটে দুজন থাকে। আমরা চেষ্টা করবো এক সিটে একজন করে ছাত্রী রাখার। শিক্ষার্থীদের জন্য হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। হলে প্রবেশের সময় আমরা ফুল, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, চকলেট দিয়ে বরণ করে নিচ্ছি। পাশাপাশি দূর থেকে ছাত্রীরা এতদিন পরে আসবে, তাদের জন্য দুপুরের খাবারও রাখছি।’