বাংলারজমিন
সোনাগাজীতে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ, থানায় মামলা
সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
১৮ অক্টোবর ২০২১, সোমবার, ৯:২৬ অপরাহ্ন
ফেনীর সোনাগাজীতে বিয়ের প্রলোভনে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে অষ্টম শ্রেণির স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। সকালে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ওই ছাত্রীর শারীরিক পরীক্ষা শেষ হয়। পরে ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে ২২ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেছে বলে জানিয়েছেন সোনাগাজী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ছাত্রীর ফুফু বাদী হয়ে মোহাম্মদ হাসান নামে এক যুবককে আসামি করে সোনাগাজী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। অভিযুক্ত মোহাম্মদ হাসান উপজেলার চরচান্দিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ-পূর্ব চরচান্দিয়া এলাকার বেলাল হোসেনের ছেলে। ঘটনার পর থেকে মোহাম্মদ হাসান পলাতক রয়েছে। ওসি বলেন, ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রী ও হাসান পূর্ব পরিচিত এবং একই এলাকার বাসিন্দা। হাসানের সঙ্গে ওই ছাত্রীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ছাত্রী তার এক ফুফুর বাড়ি থেকে লেখাপড়া করছে। গত ১০ই অক্টোবর রোববার রাতে সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে হাসান ওই ছাত্রীর ফুফুর বাড়ির সামনে গিয়ে মুঠোফোনে বিয়ের কথা বলে তাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর ছাত্রীকে একটি বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে হাসান। এ সময় বিয়ের জন্য চাপ দেয়ায় হাসানের সঙ্গে তার ঝগড়া হয়। পরদিন সকালে হাসান পুনরায় তাকে বিয়ে করার আশ্বাস দিয়ে ফুফুর বাড়ির সামনে নামিয়ে দেয়। একপর্যায়ে ওই ছাত্রী চিৎকার দিলে হাসান সিএনজি অটোরিকশা করে দ্রুত পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি না করতে হাসানের পরিবার ছাত্রীকে ও তার ফুফুকে হুমকি দেয়।
ওসি মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম আরও বলেন, ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত হাসান পলাতক রয়েছে। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তারে চেষ্টা চালাচ্ছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ছাত্রীর ফুফু বাদী হয়ে মোহাম্মদ হাসান নামে এক যুবককে আসামি করে সোনাগাজী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। অভিযুক্ত মোহাম্মদ হাসান উপজেলার চরচান্দিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ-পূর্ব চরচান্দিয়া এলাকার বেলাল হোসেনের ছেলে। ঘটনার পর থেকে মোহাম্মদ হাসান পলাতক রয়েছে। ওসি বলেন, ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রী ও হাসান পূর্ব পরিচিত এবং একই এলাকার বাসিন্দা। হাসানের সঙ্গে ওই ছাত্রীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ছাত্রী তার এক ফুফুর বাড়ি থেকে লেখাপড়া করছে। গত ১০ই অক্টোবর রোববার রাতে সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে হাসান ওই ছাত্রীর ফুফুর বাড়ির সামনে গিয়ে মুঠোফোনে বিয়ের কথা বলে তাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর ছাত্রীকে একটি বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে হাসান। এ সময় বিয়ের জন্য চাপ দেয়ায় হাসানের সঙ্গে তার ঝগড়া হয়। পরদিন সকালে হাসান পুনরায় তাকে বিয়ে করার আশ্বাস দিয়ে ফুফুর বাড়ির সামনে নামিয়ে দেয়। একপর্যায়ে ওই ছাত্রী চিৎকার দিলে হাসান সিএনজি অটোরিকশা করে দ্রুত পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি না করতে হাসানের পরিবার ছাত্রীকে ও তার ফুফুকে হুমকি দেয়।
ওসি মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম আরও বলেন, ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত হাসান পলাতক রয়েছে। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তারে চেষ্টা চালাচ্ছে।