বিশ্বজমিন
এফ-৩৫ নয় তুরস্ককে এফ-১৬ দিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ অক্টোবর ২০২১, রবিবার, ৭:০৮ অপরাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রের এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান প্রোগ্রামে বিনিয়োগ করেছিল তুরস্ক। কিন্তু রাশিয়া থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এস-৪০০ ক্রয়ের কারণে তুরস্কের উপরে ক্ষুব্ধ যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি জানিয়ে দিয়েছিল, রাশিয়া থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ক্রয় করলে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান দেয়া হবে না তুরস্ককে। তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েফ এরদোগান এফ-৩৫ পেতে নানা চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। এখন যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, এফ-৩৫ প্রোগ্রামে তুরস্ক যে বিনিয়োগ করেছে তার বিনিময়ে তাকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। এরদোগান নিজেই যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রস্তাবের কথা জানিয়েছেন।
রোববার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি বলেন, তুরস্ক যুক্তরাষ্ট্রের কাছে তার বিনিয়োগ ফেরত চেয়েছে। এ নিয়ে আলোচনা চলছে। আমরা এফ-৩৫ এর জন্য ১.৪ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছিলাম। এখন যুক্তরাষ্ট্র এর বিনিময়ে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান প্রদান করতে চাইছে।
আল-জাজিরার খবরে বলা হয়, আঙ্কারা ১০০ টিরও বেশি এফ-৩৫ বিমান কিনতে চেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র থেকে। কিন্তু রুশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কেনায় ২০১৯ সালেই তুরস্ককে এই প্রোগ্রাম থেকে বাদ দেয় যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়ার সঙ্গে তুরস্কের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রও দেশটিকে দূরে ঠেলে দেয়। গত বছরের ডিসেম্বরে তুরস্কের প্রতিরক্ষা ইন্ডাস্ট্রির প্রধান ইসমাইল ডেমির ও এর তিন কর্মকর্তাকে নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
রোববার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি বলেন, তুরস্ক যুক্তরাষ্ট্রের কাছে তার বিনিয়োগ ফেরত চেয়েছে। এ নিয়ে আলোচনা চলছে। আমরা এফ-৩৫ এর জন্য ১.৪ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছিলাম। এখন যুক্তরাষ্ট্র এর বিনিময়ে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান প্রদান করতে চাইছে।
আল-জাজিরার খবরে বলা হয়, আঙ্কারা ১০০ টিরও বেশি এফ-৩৫ বিমান কিনতে চেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র থেকে। কিন্তু রুশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কেনায় ২০১৯ সালেই তুরস্ককে এই প্রোগ্রাম থেকে বাদ দেয় যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়ার সঙ্গে তুরস্কের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রও দেশটিকে দূরে ঠেলে দেয়। গত বছরের ডিসেম্বরে তুরস্কের প্রতিরক্ষা ইন্ডাস্ট্রির প্রধান ইসমাইল ডেমির ও এর তিন কর্মকর্তাকে নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।