খেলা
‘বন্ধুর বউকে ভাগিয়ে নেয়া’ ইকার্দি আবারও জড়ালেন পরকীয়ায়!
স্পোর্টস ডেস্ক
১৭ অক্টোবর ২০২১, রবিবার, ১:৫৪ অপরাহ্ন
‘ভাই বড় ধন রক্তের বাঁধন, যদিও পৃথক হয় নারীর কারণ’, সহোদর ভাই না হলেও প্রবাদটি সম্পূর্ণ খাটে দুই বন্ধু মাউরো ইকার্দি ও ম্যাক্সি লোপেজের ক্ষেত্রে। জাতীয় দলের সতীর্থ ও একসময়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধুদ্বয় পৃথক হয়েছিলেন এক নারীর কারণেই। ওয়ান্দা নারাÑ ছিলেন লোপেজের স্ত্রী, স্বামীর বন্ধু ইকার্দির সঙ্গে পরকীয়ার জেরে করেন বিবাহ বিচ্ছেদ। আর ওয়ান্দা এখন পিএসজি তারকা ইকার্দিরই স্ত্রী। তবে স্বামীর বন্ধুকে স্বামী হিসেবে গ্রহণ করে কতোটা সুখে আছেন ওয়ান্দা? নারী লিপ্সু ইকার্দির সংসারে যে সুখি নন ওয়ান্দা, তা প্রকাশ পায় তার আচরণেই। ইংলিশ দৈনিক মিররের খবর, ফের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার!
ইকার্দির স্ত্রী ওয়ান্দা নারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে কাউকে উদ্দেশ্য করে লিখেন, ‘একটা বাজে মেয়ের জন্য আরেকটা পরিবার নষ্ট করলি তুই!’ যদিও পরে ইনস্টাগ্রামের ওই স্টোরি মুছে দিয়েছেন নারা। শুধু তাই নয়, ইনস্টাগ্রামে ইকার্দিকে ‘আনফলো’ও করেছেন তিনি। এমনকি নিজের অ্যাকাউন্ট থেকে ইকার্দির সঙ্গে আনন্দঘন মুহূর্তের সব ছবিও ডিলিট করে দিয়েছেন ওয়ান্দা। আর তাতেই ইকার্দির নতুন প্রেমের খবর প্রকট হয় গণমাধ্যমগুলোতে।
পিএসজি স্ট্রাইকার ইকার্দি একসময় বার্সেলোনার যুব দলের হয়ে খেলতেন। সেখান থেকে ২০১১ সালে ইতালিয়ান সিরি আ’র ক্লাব সাম্পদোরিয়াতে যোগ দেন ইকার্দি। সেখানেই পান স্বদেশি বন্ধু ও সতীর্থ ম্যাক্সি লোপেজকে। এই লোপেজেরই স্ত্রী ছিলেন ওয়ান্দা নারা। ২০০৮ সালে বিয়ে হয়েছির দুজনের। প্রথম দিকে ভালোই চলছিল সংসার। তাদের ঘরে ছিল তিন সন্তান। কিন্তু ইকার্দির হস্তক্ষেপই তাসের ঘরের মতো ভেঙে যায লোপেজের সাজানো সংসার। লোপেজ জানতেনও না, ওয়ান্দা-ইকার্দি গোপনে প্রেম করছে।
সব জেনে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে ওয়ান্দাকে ডিভোর্স দেন লোপেজ। আর সে বছর ইকার্দিও সাম্পদোরিয়া ছেড়ে যোগ দেন ইন্টার মিলানে। ২০১৪ সালে ইতালিয়ান সিরি আ’র এক ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল সাম্পদোরিয়া ও ইন্টার মিলান। সে ম্যাচে হাত মেলাননি বন্ধু থেকে শত্রু বনে যাওয়া ইকার্দি-লোপেজ। ইতালিয়ান গণমাধ্যমগুলো সে ম্যাচটিকে ‘ওয়ান্দা ডার্বি’ নামে আখ্যা দেয়। আর ২০১৪ সালের মে মাসে ইকার্দি ও ওয়ান্দা নারা বিয়ে করেন।
ইকার্দির স্ত্রী ওয়ান্দা নারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে কাউকে উদ্দেশ্য করে লিখেন, ‘একটা বাজে মেয়ের জন্য আরেকটা পরিবার নষ্ট করলি তুই!’ যদিও পরে ইনস্টাগ্রামের ওই স্টোরি মুছে দিয়েছেন নারা। শুধু তাই নয়, ইনস্টাগ্রামে ইকার্দিকে ‘আনফলো’ও করেছেন তিনি। এমনকি নিজের অ্যাকাউন্ট থেকে ইকার্দির সঙ্গে আনন্দঘন মুহূর্তের সব ছবিও ডিলিট করে দিয়েছেন ওয়ান্দা। আর তাতেই ইকার্দির নতুন প্রেমের খবর প্রকট হয় গণমাধ্যমগুলোতে।
পিএসজি স্ট্রাইকার ইকার্দি একসময় বার্সেলোনার যুব দলের হয়ে খেলতেন। সেখান থেকে ২০১১ সালে ইতালিয়ান সিরি আ’র ক্লাব সাম্পদোরিয়াতে যোগ দেন ইকার্দি। সেখানেই পান স্বদেশি বন্ধু ও সতীর্থ ম্যাক্সি লোপেজকে। এই লোপেজেরই স্ত্রী ছিলেন ওয়ান্দা নারা। ২০০৮ সালে বিয়ে হয়েছির দুজনের। প্রথম দিকে ভালোই চলছিল সংসার। তাদের ঘরে ছিল তিন সন্তান। কিন্তু ইকার্দির হস্তক্ষেপই তাসের ঘরের মতো ভেঙে যায লোপেজের সাজানো সংসার। লোপেজ জানতেনও না, ওয়ান্দা-ইকার্দি গোপনে প্রেম করছে।
সব জেনে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে ওয়ান্দাকে ডিভোর্স দেন লোপেজ। আর সে বছর ইকার্দিও সাম্পদোরিয়া ছেড়ে যোগ দেন ইন্টার মিলানে। ২০১৪ সালে ইতালিয়ান সিরি আ’র এক ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল সাম্পদোরিয়া ও ইন্টার মিলান। সে ম্যাচে হাত মেলাননি বন্ধু থেকে শত্রু বনে যাওয়া ইকার্দি-লোপেজ। ইতালিয়ান গণমাধ্যমগুলো সে ম্যাচটিকে ‘ওয়ান্দা ডার্বি’ নামে আখ্যা দেয়। আর ২০১৪ সালের মে মাসে ইকার্দি ও ওয়ান্দা নারা বিয়ে করেন।