খেলা
নেপালকে হারিয়ে অষ্টমবারের মতো সাফ চ্যাম্পিয়ন ভারত
স্পোর্টস ডেস্ক
১৭ অক্টোবর ২০২১, রবিবার, ১২:২২ অপরাহ্ন
সাফের সাতবারের চ্যাম্পিয়ন ভারতের মুখোমুখি প্রথমবার ফাইনালে ওঠা নেপাল। দু’দলের শক্তি-সামর্থ্যওে বেশ ব্যবধান। মাঠেও দেখা গেলো তার প্রতিফলন। টুর্নামেন্টের সফলতম দলটির বিপক্ষে পাত্তাও পেলো না প্রথম শিরোপার খোঁজে থাকা নেপাল। পুরো ম্যাচে দাপট দেখিয়ে ভারত তুলে নিল বড় জয়। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নেপালকে ৩-০ গোলে হারিয়ে অষ্টম শিরোপা জয় করলো ভারত।
লীগ পর্বে বাংলাদেশের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে ভারত। এরপর শ্রীলঙ্কার সঙ্গেও ড্র করলে একসময় ফাইনালে ওঠাই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল। শেষ দুটি ম্যাচ জিতে ফাইনালের ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে ভারত। এবার নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে আধিপত্য ধরে রাখলো ইগর স্টিম্যাচের দল। ২০১৫ সালে আফগানিস্তানকে হারিয়ে শেষবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন সুনীল ছেত্রীরা। আর গত আসরে মালদ্বীপের কাছে হেরে রানার্সআপ হয় ভারত।
ফাইনাল ম্যাচটিতে অনুমিতভাবেই আধিপত্য ছিল ভারতের। ম্যাচজুড়ে ৬৫ শতাংশ বল দখলে রেখে নেপালের গোলবারের উদ্দেশ্যে মোট ১৯ বার বল পাঠায় সুনীল ছেত্রীরা। যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ৮টি। অপরদিকে রক্ষণাত্মক খেলা নেপাল গোটা ম্যাচে বল দখলে রাখে মাত্র ৩৫ শতাংশ। আর ৬টি শটের মাত্র ১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে তারা।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলে ভারত। চতুর্থ মিনিটেই প্রথম সুযোগ তৈরি করে ছেত্রীরা। মোহাম্মদ ইয়াসিরের দূরপাল্লার শট প্রতিহত করেন নেপাল গোলরক্ষক কিরান জেমজং। তবে পুরোপুরি বিপদমুক্ত করতে পারেননি তিনি। ফিরতি বল পেয়ে অনিরুদ্ধ থাপা শট নেন। এবারও দারুণ দক্ষতায় জাল অক্ষত রাখেন চেমজং।
ষষ্ঠ মিনিটে প্রতি আক্রমণে গিয়ে গোল করার সুবর্ণ সুযোগ তৈরি করে নেপাল। তবে নোয়াং শ্রেষ্ঠার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। বারবার আক্রমণ তৈরি করলেও নেপালের ডি-বক্সের সামনে এসে খেই হারিয়ে ফেলছিল সুনীল ছেত্রীরা।
ম্যাচের ৪৯ মিনিটে প্রথম গোল করেন সুনিল ছেত্রী। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ৮০তম গোল করে লিওনেল মেসিকে ছুঁলেন ভারতীয় অধিনায়ক। প্রীতম কোটালের ক্রস থেকে হেডে গোল করেন ছেত্রী।
এক মিনিটের ব্যবধানে স্কোরলাইন ২-০ করে ভারত। ৫০তম মিনিটে গোলটি করেন সুরেশ সিং। ইয়াসিরের ক্রসে পা ছুঁয়ে নেপালের জালে বল জড়িয়ে এই ভারতীয় মিডফিল্ডার।
৫২ মিনিটে আরও একটি গোল করার সুযোগ পেয়েছিল ভারত। যদিও নেপাল ভারতের আক্রমণ প্রতিহত করে দেয়।
৮৬ মিনিটে পরিবর্তিত ফুটবলার হিসেবে মাঠে নামেন সাহাল আব্দুল সামাদ। ৯০ মিনিটে তিনি গোল করে ভারতকে ৩-০ ব্যবধানে জয় এনে দেন।
এবারের আগে ভারত সাফ চ্যাম্পিয়ন হয় ১৯৯৩, ১৯৯৭, ১৯৯৯, ২০০৫, ২০০৯, ২০১১ ও ২০১৫ সালে। রানার্সআপ হয় ১৯৯৫, ২০০৮, ২০১৩ ও ২০১৮ সালে।
লীগ পর্বে বাংলাদেশের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে ভারত। এরপর শ্রীলঙ্কার সঙ্গেও ড্র করলে একসময় ফাইনালে ওঠাই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল। শেষ দুটি ম্যাচ জিতে ফাইনালের ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে ভারত। এবার নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে আধিপত্য ধরে রাখলো ইগর স্টিম্যাচের দল। ২০১৫ সালে আফগানিস্তানকে হারিয়ে শেষবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন সুনীল ছেত্রীরা। আর গত আসরে মালদ্বীপের কাছে হেরে রানার্সআপ হয় ভারত।
ফাইনাল ম্যাচটিতে অনুমিতভাবেই আধিপত্য ছিল ভারতের। ম্যাচজুড়ে ৬৫ শতাংশ বল দখলে রেখে নেপালের গোলবারের উদ্দেশ্যে মোট ১৯ বার বল পাঠায় সুনীল ছেত্রীরা। যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ৮টি। অপরদিকে রক্ষণাত্মক খেলা নেপাল গোটা ম্যাচে বল দখলে রাখে মাত্র ৩৫ শতাংশ। আর ৬টি শটের মাত্র ১টি লক্ষ্যে রাখতে পারে তারা।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলে ভারত। চতুর্থ মিনিটেই প্রথম সুযোগ তৈরি করে ছেত্রীরা। মোহাম্মদ ইয়াসিরের দূরপাল্লার শট প্রতিহত করেন নেপাল গোলরক্ষক কিরান জেমজং। তবে পুরোপুরি বিপদমুক্ত করতে পারেননি তিনি। ফিরতি বল পেয়ে অনিরুদ্ধ থাপা শট নেন। এবারও দারুণ দক্ষতায় জাল অক্ষত রাখেন চেমজং।
ষষ্ঠ মিনিটে প্রতি আক্রমণে গিয়ে গোল করার সুবর্ণ সুযোগ তৈরি করে নেপাল। তবে নোয়াং শ্রেষ্ঠার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। বারবার আক্রমণ তৈরি করলেও নেপালের ডি-বক্সের সামনে এসে খেই হারিয়ে ফেলছিল সুনীল ছেত্রীরা।
ম্যাচের ৪৯ মিনিটে প্রথম গোল করেন সুনিল ছেত্রী। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ৮০তম গোল করে লিওনেল মেসিকে ছুঁলেন ভারতীয় অধিনায়ক। প্রীতম কোটালের ক্রস থেকে হেডে গোল করেন ছেত্রী।
এক মিনিটের ব্যবধানে স্কোরলাইন ২-০ করে ভারত। ৫০তম মিনিটে গোলটি করেন সুরেশ সিং। ইয়াসিরের ক্রসে পা ছুঁয়ে নেপালের জালে বল জড়িয়ে এই ভারতীয় মিডফিল্ডার।
৫২ মিনিটে আরও একটি গোল করার সুযোগ পেয়েছিল ভারত। যদিও নেপাল ভারতের আক্রমণ প্রতিহত করে দেয়।
৮৬ মিনিটে পরিবর্তিত ফুটবলার হিসেবে মাঠে নামেন সাহাল আব্দুল সামাদ। ৯০ মিনিটে তিনি গোল করে ভারতকে ৩-০ ব্যবধানে জয় এনে দেন।
এবারের আগে ভারত সাফ চ্যাম্পিয়ন হয় ১৯৯৩, ১৯৯৭, ১৯৯৯, ২০০৫, ২০০৯, ২০১১ ও ২০১৫ সালে। রানার্সআপ হয় ১৯৯৫, ২০০৮, ২০১৩ ও ২০১৮ সালে।