অনলাইন
কাপ্তাইয়ে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থীকে গুলি করে হত্যা
রাঙামাটি প্রতিনিধি
১৭ অক্টোবর ২০২১, রবিবার, ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
রাঙ্গামাটির কাপ্তাই উপজেলার চিৎমরম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী নেথোয়াই মারমাকে গুলি করে হত্যা করেছে সশস্ত্র পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা। গত রাত পৌনে ১২টার দিকে নিজ বসতঘরে একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিত গুলি করে নেথোয়াই মারমাকে হত্যা করে। ইউনিয়নটিতে আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন নেথোয়াই মারমা।
তাকে হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মুছা মাতব্বর। তিনি রাত সোয়া একটার দিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেয়া এক স্ট্যাটাসে হত্যাকা-ের বিষয়টি জানিয়ে সব চেয়ারম্যান প্রার্থীকে সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে সজাগ থাকার আহবান জানান।
নিহত নেথোয়াই মারমার ছেলে প্লা মং সিং মারমা জানান, সবুজ পোশাক পরা ১৫ থেকে ২০ জন সশস্ত্র ব্যক্তি ঘরের দরজা ভেঙে ঢুকে পড়ে। তারা তাঁর বাবাকে সঙ্গে নিয়ে যেতে চেয়েছিল। তিনি রাজি না হলে গুলি করে হত্যা করা হয়। চন্দ্রঘোনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে যাচ্ছি। সেখানে পৌঁছালে বিস্তারিত জানা যাবে।
এদিকে স্থানীয় একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ওই চিৎমরম ইউনিয়ন পরিষদ এলাকাটিতে আঞ্চলিক দল জেএসএস-এর আধিপত্য রয়েছে এবং তাদের সমর্থক একজন জনপ্রতিনিধিও রয়েছে। তাই নিজেদের আধিপত্য নিশ্চিত রাখতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীকে হত্যার মাধ্যমে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দলটির তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা দাবি করেছেন।
তাকে হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মুছা মাতব্বর। তিনি রাত সোয়া একটার দিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেয়া এক স্ট্যাটাসে হত্যাকা-ের বিষয়টি জানিয়ে সব চেয়ারম্যান প্রার্থীকে সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে সজাগ থাকার আহবান জানান।
নিহত নেথোয়াই মারমার ছেলে প্লা মং সিং মারমা জানান, সবুজ পোশাক পরা ১৫ থেকে ২০ জন সশস্ত্র ব্যক্তি ঘরের দরজা ভেঙে ঢুকে পড়ে। তারা তাঁর বাবাকে সঙ্গে নিয়ে যেতে চেয়েছিল। তিনি রাজি না হলে গুলি করে হত্যা করা হয়। চন্দ্রঘোনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে যাচ্ছি। সেখানে পৌঁছালে বিস্তারিত জানা যাবে।
এদিকে স্থানীয় একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ওই চিৎমরম ইউনিয়ন পরিষদ এলাকাটিতে আঞ্চলিক দল জেএসএস-এর আধিপত্য রয়েছে এবং তাদের সমর্থক একজন জনপ্রতিনিধিও রয়েছে। তাই নিজেদের আধিপত্য নিশ্চিত রাখতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীকে হত্যার মাধ্যমে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দলটির তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা দাবি করেছেন।