খেলা
নেপাল কোচকে মাঠে ঢুকতে না দেয়ার অভিযোগ!
স্পোর্টস রিপোর্টার, মালে (মালদ্বীপ) থেকে
১৭ অক্টোবর ২০২১, রবিবার, ৯:১৫ অপরাহ্ন
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ডাগআউটে দাঁড়াতে পারেননি নেপালের কোচ আব্দুল্লাহ আল মুতায়েরি। সাফের বাইলজে না থাকলেও দুই হলুদ কার্ড পাওয়ার অপরাধে তাকে ডাগআউটে দাঁড়াতে দেননি আয়োজকরা। এমনকি মাঠে আসতেও নাকি বারণ করা হয়েছে এই কুয়েতি কোচকে। এনিয়ে গতকাল সকালে ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলন করেছেন মুতায়েরি। সেখানে তিনি এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ফিফা, এএফসি’র পাশাপাশি কোর্ট অব আরবিট্রেশন ফর স্পোর্টস (টিএসএ)তে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
বির্তকিত পেনাল্টিতে হারের পর বাংলাদেশের হেড কোচ অস্কার ব্রুজন বলেছিলেন, একটা অদৃশ্য শক্তি বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর ফুটবলে উন্নতি হোক তারা সেটা চাচ্ছে না। কাল সকালে ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলন করে প্রায় একই কথা বললেন নেপালের কুয়েতি কোচ আব্দুল্লাহ আল মুতায়েরি। তিনি বলেন, সাফ একটি বিশেষ দলকে সর্মথন দেয়ার জন্য তৈরি হয়েছে। তারা চাচ্ছে যেকোনোভাবে ওই দলটিকে চ্যাম্পিয়ন করতে। যে কারণে অন্যায় অবৈধভাবে আমাকে মাঠে যাওয়া থেকে বিরত রাখা হচ্ছে। ভারত ও বাংলাদেশের বিপক্ষে ডাগআউটে দাঁড়িয়ে হলুদ কার্ড দেখেন আব্দুল্লাহ আল মুতায়েরি। এএফসি’র নিয়ম অনুযায়ী দুই হলুদ কার্ড পেলে পরের ম্যাচে নিষিদ্ধ তার ডাগআউটে থাকার কথা না। কিন্তু সাফ যে বাইলজ তৈরি করেছে, সেখানে দু’টি হলুদ কার্ডের কারণে কোচ কিংবা কর্মকর্তার এই শাস্তি পাওয়ার কথা না। এনিয়ে প্রশ্ন তোলে আবদুল্লাহ বলেন, শুক্রবার সকালে আমাকে চিঠি দেয়া হয়েছে আমি ফাইনাল ম্যাচে থাকতে পারবো না। কোন নিয়মে আমাকে শাস্তি দেয়া হয়েছে এটা জানতে চেয়ে চিঠি দিলে তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত আমাকে কোনো উত্তর দিতে পারেনি। মধ্যরাতে এএফসি’র গাইড লাইন ফলো করে একটি নিয়ম তৈরি করে আমাকে পাঠিয়েছে। সেখানেও কোচ কিংবা অফিসিয়ালের কথা উল্লেখ নাই। আমি এনিয়ে ফিফা এএফসি এবং টিএসএ’তে যাবো। হয়তো আমি ফাইনালে নেপালের ডাগআউটে দাঁড়াতে পারবো না। কিন্তু এর শেষ দেখে ছাড়বো। এ নিয়ে সাফ সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল বলেন, হয়তো সাফের নিয়মে এটা লেখা নাই। কিন্তু ফিফা এএফসি’র নিয়মেতো এটা আছে। তাছাড়া সারা বিশ্বেই এই নিয়মের প্রচলন আছে। আমরা নিয়ম অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তারপরেও নেপালের দাবির প্রেক্ষিতে আমরা বিষয়টি এএফসির লিগ্যাল ডিপার্টমেন্টে জানিয়েছি। দেখি তারা কি সিদ্ধান্ত নেয়। তবে সে স্টেডিয়ামে ঢুকতে পারবে না। এটা ঠিক না। সে অবশ্যই মাঠে আসতে পারবে, তবে টেকনিক্যাল এরিয়া, প্রেস কনফারেন্স এবং খেলা চলাকালীন সময়ে মাঠের ভিতরে প্রবেশ করতে পারবে না।’ শুধু নেপাল কোচ না, ফাইনাল ম্যাচে ডাগআউটে দাঁড়াতে পারেননি ভারতের কোচ ইগার স্টিমাচও। মালদ্বীপ ম্যাচে লাল কার্ড দেখার কারণেই তাকে ডাগআউটে দাঁড়াতে দেয়নি সাফ।
বির্তকিত পেনাল্টিতে হারের পর বাংলাদেশের হেড কোচ অস্কার ব্রুজন বলেছিলেন, একটা অদৃশ্য শক্তি বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর ফুটবলে উন্নতি হোক তারা সেটা চাচ্ছে না। কাল সকালে ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলন করে প্রায় একই কথা বললেন নেপালের কুয়েতি কোচ আব্দুল্লাহ আল মুতায়েরি। তিনি বলেন, সাফ একটি বিশেষ দলকে সর্মথন দেয়ার জন্য তৈরি হয়েছে। তারা চাচ্ছে যেকোনোভাবে ওই দলটিকে চ্যাম্পিয়ন করতে। যে কারণে অন্যায় অবৈধভাবে আমাকে মাঠে যাওয়া থেকে বিরত রাখা হচ্ছে। ভারত ও বাংলাদেশের বিপক্ষে ডাগআউটে দাঁড়িয়ে হলুদ কার্ড দেখেন আব্দুল্লাহ আল মুতায়েরি। এএফসি’র নিয়ম অনুযায়ী দুই হলুদ কার্ড পেলে পরের ম্যাচে নিষিদ্ধ তার ডাগআউটে থাকার কথা না। কিন্তু সাফ যে বাইলজ তৈরি করেছে, সেখানে দু’টি হলুদ কার্ডের কারণে কোচ কিংবা কর্মকর্তার এই শাস্তি পাওয়ার কথা না। এনিয়ে প্রশ্ন তোলে আবদুল্লাহ বলেন, শুক্রবার সকালে আমাকে চিঠি দেয়া হয়েছে আমি ফাইনাল ম্যাচে থাকতে পারবো না। কোন নিয়মে আমাকে শাস্তি দেয়া হয়েছে এটা জানতে চেয়ে চিঠি দিলে তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত আমাকে কোনো উত্তর দিতে পারেনি। মধ্যরাতে এএফসি’র গাইড লাইন ফলো করে একটি নিয়ম তৈরি করে আমাকে পাঠিয়েছে। সেখানেও কোচ কিংবা অফিসিয়ালের কথা উল্লেখ নাই। আমি এনিয়ে ফিফা এএফসি এবং টিএসএ’তে যাবো। হয়তো আমি ফাইনালে নেপালের ডাগআউটে দাঁড়াতে পারবো না। কিন্তু এর শেষ দেখে ছাড়বো। এ নিয়ে সাফ সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল বলেন, হয়তো সাফের নিয়মে এটা লেখা নাই। কিন্তু ফিফা এএফসি’র নিয়মেতো এটা আছে। তাছাড়া সারা বিশ্বেই এই নিয়মের প্রচলন আছে। আমরা নিয়ম অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তারপরেও নেপালের দাবির প্রেক্ষিতে আমরা বিষয়টি এএফসির লিগ্যাল ডিপার্টমেন্টে জানিয়েছি। দেখি তারা কি সিদ্ধান্ত নেয়। তবে সে স্টেডিয়ামে ঢুকতে পারবে না। এটা ঠিক না। সে অবশ্যই মাঠে আসতে পারবে, তবে টেকনিক্যাল এরিয়া, প্রেস কনফারেন্স এবং খেলা চলাকালীন সময়ে মাঠের ভিতরে প্রবেশ করতে পারবে না।’ শুধু নেপাল কোচ না, ফাইনাল ম্যাচে ডাগআউটে দাঁড়াতে পারেননি ভারতের কোচ ইগার স্টিমাচও। মালদ্বীপ ম্যাচে লাল কার্ড দেখার কারণেই তাকে ডাগআউটে দাঁড়াতে দেয়নি সাফ।