অনলাইন
‘যারা মন্দিরে হামলা করেছে তারা মুক্তিযুদ্ধের শত্রু’
অনলাইন ডেস্ক
১৬ অক্টোবর ২০২১, শনিবার, ৫:০৩ অপরাহ্ন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, গত ১২ বছরে হিন্দু সম্প্রদায়ের দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের সহিংসতা বা সমস্যা হয়নি। কিন্তু এবার পরিকল্পিতভাবে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এই অপকর্ম সৃষ্টি করেছে। যারা এই অপকর্মের সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। যারা মন্দিরে হামলা করেছে তারা মুক্তিযুদ্ধের শত্রু। এই অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আজ শনিবার রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। রাজধানীর বাসভবন থেকে সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন ওবায়দুল কাদের।
এ সময় তিনি বলেন, দেশের উন্নয়ন যাদের সহ্য হয় না তাদের গাত্রদাহ হওয়াই স্বাভাবিক। ধর্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে একটি মহল ধর্মের মূল চেতনাবিরোধী তৎপরতার মাধ্যমে বারবার সহিংসতার সুযোগ খুঁজছে। তাদের আর ছাড় দেয়া হবে না। সরকার এসব তা-বে জড়িত- বিএনপি নেতাদের এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে চায়। সরকার দেশে স্থিতিশীলতা চায়, সরকার কোন দুঃখে এসব করতে যাবে? দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের মাধ্যমে অস্থিতিশীল তৈরির যে অপচেষ্টা হয়েছে বা হচ্ছে এবং এর পেছনে যারা মদদ দিচ্ছে, সঠিক ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী ও নেপথ্যের কুশীলবদের বিচারের আওতায় আনা হবে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।
বক্তব্যকালে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে কোনো কোনো জেলা থেকে তথ্য গোপন করে যারা বিতর্কিতদের নাম কেন্দ্রে পাঠাচ্ছেন, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে যারা দলে বা নির্বাচনে বঞ্চিত হচ্ছেন, তাদের হারানোর কিছু নেই, ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করলে শেখ হাসিনা তাদের ত্যাগের মূল্যায়ন করবেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যতক্ষণ নেতৃত্বে আছেন কারো শ্রম-ত্যাগ বৃথা যাবে না। তাই সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে। ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে অভিযোগের পাহাড় বা স্তূপ জমা হয়ে আছে অথবা দফায় দফায় প্রার্থী পরিবর্তন করা হচ্ছে, এমন অভিযোগ মোটেই সত্য নয়। প্রায় ৪০টি অভিযোগ পাওয়া গেছে, তার ভিত্তিতে ১৫টি অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রার্থী পরিবর্তন করা হয়েছে। অভিযোগ করলেই যে সব সত্য, এমনটা মনে করার কিছু নেই।
এ সময় তিনি বলেন, দেশের উন্নয়ন যাদের সহ্য হয় না তাদের গাত্রদাহ হওয়াই স্বাভাবিক। ধর্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে একটি মহল ধর্মের মূল চেতনাবিরোধী তৎপরতার মাধ্যমে বারবার সহিংসতার সুযোগ খুঁজছে। তাদের আর ছাড় দেয়া হবে না। সরকার এসব তা-বে জড়িত- বিএনপি নেতাদের এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে চায়। সরকার দেশে স্থিতিশীলতা চায়, সরকার কোন দুঃখে এসব করতে যাবে? দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের মাধ্যমে অস্থিতিশীল তৈরির যে অপচেষ্টা হয়েছে বা হচ্ছে এবং এর পেছনে যারা মদদ দিচ্ছে, সঠিক ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে অপরাধী ও নেপথ্যের কুশীলবদের বিচারের আওতায় আনা হবে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।
বক্তব্যকালে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে কোনো কোনো জেলা থেকে তথ্য গোপন করে যারা বিতর্কিতদের নাম কেন্দ্রে পাঠাচ্ছেন, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে যারা দলে বা নির্বাচনে বঞ্চিত হচ্ছেন, তাদের হারানোর কিছু নেই, ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করলে শেখ হাসিনা তাদের ত্যাগের মূল্যায়ন করবেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা যতক্ষণ নেতৃত্বে আছেন কারো শ্রম-ত্যাগ বৃথা যাবে না। তাই সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে। ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে অভিযোগের পাহাড় বা স্তূপ জমা হয়ে আছে অথবা দফায় দফায় প্রার্থী পরিবর্তন করা হচ্ছে, এমন অভিযোগ মোটেই সত্য নয়। প্রায় ৪০টি অভিযোগ পাওয়া গেছে, তার ভিত্তিতে ১৫টি অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রার্থী পরিবর্তন করা হয়েছে। অভিযোগ করলেই যে সব সত্য, এমনটা মনে করার কিছু নেই।