অনলাইন
শরণার্থী মৃত্যু: দায় মুক্তি পাচ্ছে বর্ডার ফোর্স ইউকে
বৃটেন থেকে প্রতিনিধি
১৫ অক্টোবর ২০২১, শুক্রবার, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বৃটেনে প্রবেশকালে সীমান্ত বাহিনী কর্তৃক শরণার্থী মৃত্যু দায় থেকে মুক্তি পাচ্ছে বর্ডার ফোর্স ইউকে। এমন একটি আইন করার জন্য বিল আকারে আনতে যাচ্ছে সরকার। সরকারে এমন সিদ্ধান্তে চলছে আলোচনা-সমালোচনা দেশটির স্বরাষ্ট্রসচিব জাতীয়তা এবং সীমান্ত বিলে এমন একটি বিধান আনার প্রস্তুতি চলছে যাতে কোন শরণার্থী মারা গেলে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন। গত মাসে কর্মকর্তারা তথাকথিত পুশব্যাকের কৌশল ব্যবহার করার অনুমতি পেয়েছিলেন। সরকার বলছে, বিলের উদ্দেশ্য হলো আশ্রয় ব্যবস্থাকে আরো সুন্দর করে তোলা এবং অবৈধ প্রবেশ বন্ধ করা। বিশেষ করে ইলিংশ চ্যানেল দিয়ে ছোট নৌকায় প্রবেশকারীদের ফিরিয়ে দেয়ার সময় শরণার্থী মারা গেলে দায় মুক্তি পেতে এমন করা হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র দপ্তর গত মাসে বলেছিলো, ছোট নৌকায় করে ঝুঁকি নিয়ে বৃটেনে প্রবেশকালে ফিরিয়ে দিতে সীমান্ত বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল শরণার্থী প্রবেশ সহায়তাকারী চক্রের কঠোর অভিযান চালানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সরকারের এমন নানামুখী পদক্ষেপ নেয়ার কারণ চলতি বছরে দেশটিতে ১২,৬০০ এর বেশি শরণার্থী প্রবেশ করেছে। আইএসইউ ইউনিয়নের লুসি মোরটন বিবিসিকে বলেন, সীমান্ত বাহিনীর কর্মীরা মামলা থেকে রক্ষা পেলেও বেপরোয়া বা ইচ্ছাকৃতভাবে মানুষের জীবন বিপন্ন করবেন না। তিনি বলেন,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল এর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বোঝা যায় যে, তিনি বিশ্বাস করেন সীমান্ত বাহিনীর কর্মীরা প্রাণহানির জন্য বিচারের ভয়ে পিছিয়ে রয়েছে, এটি কেবল তা নয়। দায় মুক্তির বিল আনার কথা প্রকাশিত হলেও সমস্ত বিবরণ প্রকাশিত হয়নি।
স্বরাষ্ট্র দপ্তর গত মাসে বলেছিলো, ছোট নৌকায় করে ঝুঁকি নিয়ে বৃটেনে প্রবেশকালে ফিরিয়ে দিতে সীমান্ত বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল শরণার্থী প্রবেশ সহায়তাকারী চক্রের কঠোর অভিযান চালানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সরকারের এমন নানামুখী পদক্ষেপ নেয়ার কারণ চলতি বছরে দেশটিতে ১২,৬০০ এর বেশি শরণার্থী প্রবেশ করেছে। আইএসইউ ইউনিয়নের লুসি মোরটন বিবিসিকে বলেন, সীমান্ত বাহিনীর কর্মীরা মামলা থেকে রক্ষা পেলেও বেপরোয়া বা ইচ্ছাকৃতভাবে মানুষের জীবন বিপন্ন করবেন না। তিনি বলেন,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল এর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বোঝা যায় যে, তিনি বিশ্বাস করেন সীমান্ত বাহিনীর কর্মীরা প্রাণহানির জন্য বিচারের ভয়ে পিছিয়ে রয়েছে, এটি কেবল তা নয়। দায় মুক্তির বিল আনার কথা প্রকাশিত হলেও সমস্ত বিবরণ প্রকাশিত হয়নি।