অনলাইন
আলু ফুরিয়ে যাওয়ায় কেএফসি জাপানে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিক্রি বন্ধ
মানবজমিন ডিজিটাল
১৩ অক্টোবর ২০২১, বুধবার, ৩:৫৪ অপরাহ্ন
কর্মক্ষেত্রে বা স্কুলে কর্মব্যস্ত সপ্তাহ শেষে সবাই একটু মজাদার খাবার খেতে চান। জাপানে তাই গত সপ্তাহান্তে কেএফসি ভক্তরা জিভে জল নিয়ে কেএফসিতে প্রবেশ করেছিল। কিন্তু, দুর্ভাগ্যবশত, তাদের অনেককেই প্রিয় ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এর স্বাদ থেকে বঞ্চিত হতে হয়েছে।
কারণ কেএফসি জাপানের একটি বিজ্ঞপ্তিতে লেখা ছিল, তাদের কাছে কোন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই নেই। একেবারেই আলু না থাকার কারণে (না পাওয়া পর্যন্ত) তারা ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, আবারো ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিক্রি করতে কয়েক সপ্তাহ সময় লেগে যাবে।
জাপান টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- এই সমস্যার মূল কারণ করোনাভাইরাস। মহামারী ''শিপিং' এবং 'লজিস্টিক' শিল্পের জন্য ক্রমাগত সমস্যা সৃষ্টি করছে এবং এর ফলে কেএফসি জাপানের আলু সরবরাহের রুটগুলোর কাজে ব্যাঘাত ঘটছে, যা তারা আমদানি করে। কোম্পানিটি গত শুক্রবার থেকে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিক্রি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে।
এদিকে, কেএফসির ফ্রাইস হঠাৎ করে নিখোঁজ হওয়ায় এর ক্রেতারা ভীষণ কষ্ট পেয়েছে। তাদের অনেকেই টুইটারে দুঃখ প্রকাশ করে মন্তব্য করেছেন। যেমনঃ "এটা সত্যি। আমি কেএফসিতে গিয়েছিলাম, কিন্তু ফ্রেঞ্চ ফ্রাই পাইনি"। "আমি শক এ আছি"। "আমি আর আবেগ ধরে রাখতে পারছি না"। "কতকিছু যে এই করোনাভাইরাস দ্বারা প্রভাবিত হয়"।
উল্লেখ্য, কেএফসি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিক্রয় স্থগিত করেনি। আলুর নতুন চালান আসা পর্যন্তই তা স্থগিত করা হয়েছে। কেএফসি আশা করছে, ২১ শে অক্টোবর থেকে তারা আবারো ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিক্রি শুরু করতে পারবে। যদিও তারা বলছে, টানেলের শেষে সোনালী আলোটি উজ্জ্বল নয় এবং শাখা অনুসারে তা পরিবর্তিত হতে পারে।
কারণ কেএফসি জাপানের একটি বিজ্ঞপ্তিতে লেখা ছিল, তাদের কাছে কোন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই নেই। একেবারেই আলু না থাকার কারণে (না পাওয়া পর্যন্ত) তারা ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, আবারো ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিক্রি করতে কয়েক সপ্তাহ সময় লেগে যাবে।
জাপান টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- এই সমস্যার মূল কারণ করোনাভাইরাস। মহামারী ''শিপিং' এবং 'লজিস্টিক' শিল্পের জন্য ক্রমাগত সমস্যা সৃষ্টি করছে এবং এর ফলে কেএফসি জাপানের আলু সরবরাহের রুটগুলোর কাজে ব্যাঘাত ঘটছে, যা তারা আমদানি করে। কোম্পানিটি গত শুক্রবার থেকে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিক্রি বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে।
এদিকে, কেএফসির ফ্রাইস হঠাৎ করে নিখোঁজ হওয়ায় এর ক্রেতারা ভীষণ কষ্ট পেয়েছে। তাদের অনেকেই টুইটারে দুঃখ প্রকাশ করে মন্তব্য করেছেন। যেমনঃ "এটা সত্যি। আমি কেএফসিতে গিয়েছিলাম, কিন্তু ফ্রেঞ্চ ফ্রাই পাইনি"। "আমি শক এ আছি"। "আমি আর আবেগ ধরে রাখতে পারছি না"। "কতকিছু যে এই করোনাভাইরাস দ্বারা প্রভাবিত হয়"।
উল্লেখ্য, কেএফসি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিক্রয় স্থগিত করেনি। আলুর নতুন চালান আসা পর্যন্তই তা স্থগিত করা হয়েছে। কেএফসি আশা করছে, ২১ শে অক্টোবর থেকে তারা আবারো ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিক্রি শুরু করতে পারবে। যদিও তারা বলছে, টানেলের শেষে সোনালী আলোটি উজ্জ্বল নয় এবং শাখা অনুসারে তা পরিবর্তিত হতে পারে।