খেলা
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের হার
স্পোর্টস ডেস্ক
১৩ অক্টোবর ২০২১, বুধবার, ১:০১ অপরাহ্ন
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেই ম্যাচে ৪ উইকেটে হেরেছে টাইগাররা।
টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন টাইগার অধিনায়ক লিটন দাস। তবে সৌম্য সরকার ছাড়া (৩৪) কেউই অতিক্রম করতে পারেননি ২০ অঙ্কের ঘর। ওমান ‘এ’ দলের পর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও রান পাননি অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহীম। বাজে ব্য্যাটিংয়ের পর বোলিংয়ে শুরুটা ভালো করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু শেষে আভিশকা ফার্নান্দো ও চামিকা করুনারত্মের ব্যাটিংয়ে ৬ বল বাকি থাকতেই ১৪৮ রানের লক্ষ্যে পৌঁছায় লঙ্কানরা।
১৪৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাওয়ার প্লেতেই দুই ওপেনার কুশল জেনিথ পেরেরা (৪) ও পাথুম নিসাঙ্কা (১৫) আউট হয়। ইনিংস বড় করতে পারেননি দীনেশ চান্দিমাল (১৩), ভানিন্দু হাসারাঙ্গা (৭), ভানুকা রাজাপাকশে (০) ও দাসুন শানাকারাও (৭)। ফলে মাত্র ৭৫ রানেই ৬ উইকেট হারায় তারা।
ইনিংসের ১১তম ওভারেই ছয় উইকেট পতনের পর হাল ধরেন আভিশকা ফার্নান্দো। চামিকা করুনারত্নের সঙ্গে সপ্তম উইকেটে ৮.১ ওভারে অবিচ্ছিন্ন ৭৩ রানের জুটি গড়ে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন তিনি। আভিশকা অপরাজিত থাকেন ফিফটি হাঁকিয়ে।
বাংলাদেশের পক্ষে বল হাতে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন সৌম্য সরকার। তিনি তিন ওভারে মাত্র ১২ রান খরচ করেন। এছাড়া শেখ মেহেদী হাসান, শরীফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদের শিকার একটি করে উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা তেমন খারাপ ছিল না বাংলাদেশের। লিটন দাস আর নাঈম শেখের ২৫ বলের উদ্বোধনী জুটিতে ওঠে ৩১ রান। ১৪ বলে ১৬ করে লিটন ফিরলে ভাঙে এই জুটি। এরপর ১৯ বলে ১১ রান করে সাজঘরের পথ ধরেন নাঈমও।
ব্যর্থ হন মুশফিকুর রহীম এবং আফিফ হোসেন ধ্রুবও। মুশফিক ১৩ বলে ১৩ আর আফিফ ১১ বলে ১১ রানে আউট হন। সৌম্য সরকার অবশ্য হারানো ফর্ম ফিরে পেয়েছেন অনেকটাই।
দুই ছক্কা হাঁকিয়ে দারুণ কিছুর ইঙ্গিতই ছিল তার ব্যাটে। তবে দলের ১০০ রান পূরণ হওয়ার কিছু পরই থামতে হয়েছে তাকেও। ২৬ বলে ১ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায় টাইগারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৪ রান করেন সৌম্য।
এরপর দুশমন্থ চামিরার করা ইনিংসের ১৮তম ওভারে টানা দুই বলে সাজঘরে ফেরেন শামীম হোসেন পাটোয়ারী আর নুরুল হাসান সোহান। শামীম ৮ বলে ৫ আর সোহান ১৪ বলে করেন ১৫ রান।
শেষদিকে শেখ মেহেদী হাসানের ১২ বলে অপরাজিত ১৬ এবং তাসকিন আহমেদের ৪ বলে ৪ রানে ১৪৭ রানের সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ।
টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন টাইগার অধিনায়ক লিটন দাস। তবে সৌম্য সরকার ছাড়া (৩৪) কেউই অতিক্রম করতে পারেননি ২০ অঙ্কের ঘর। ওমান ‘এ’ দলের পর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও রান পাননি অভিজ্ঞ ব্যাটার মুশফিকুর রহীম। বাজে ব্য্যাটিংয়ের পর বোলিংয়ে শুরুটা ভালো করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু শেষে আভিশকা ফার্নান্দো ও চামিকা করুনারত্মের ব্যাটিংয়ে ৬ বল বাকি থাকতেই ১৪৮ রানের লক্ষ্যে পৌঁছায় লঙ্কানরা।
১৪৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাওয়ার প্লেতেই দুই ওপেনার কুশল জেনিথ পেরেরা (৪) ও পাথুম নিসাঙ্কা (১৫) আউট হয়। ইনিংস বড় করতে পারেননি দীনেশ চান্দিমাল (১৩), ভানিন্দু হাসারাঙ্গা (৭), ভানুকা রাজাপাকশে (০) ও দাসুন শানাকারাও (৭)। ফলে মাত্র ৭৫ রানেই ৬ উইকেট হারায় তারা।
ইনিংসের ১১তম ওভারেই ছয় উইকেট পতনের পর হাল ধরেন আভিশকা ফার্নান্দো। চামিকা করুনারত্নের সঙ্গে সপ্তম উইকেটে ৮.১ ওভারে অবিচ্ছিন্ন ৭৩ রানের জুটি গড়ে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন তিনি। আভিশকা অপরাজিত থাকেন ফিফটি হাঁকিয়ে।
বাংলাদেশের পক্ষে বল হাতে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন সৌম্য সরকার। তিনি তিন ওভারে মাত্র ১২ রান খরচ করেন। এছাড়া শেখ মেহেদী হাসান, শরীফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদের শিকার একটি করে উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা তেমন খারাপ ছিল না বাংলাদেশের। লিটন দাস আর নাঈম শেখের ২৫ বলের উদ্বোধনী জুটিতে ওঠে ৩১ রান। ১৪ বলে ১৬ করে লিটন ফিরলে ভাঙে এই জুটি। এরপর ১৯ বলে ১১ রান করে সাজঘরের পথ ধরেন নাঈমও।
ব্যর্থ হন মুশফিকুর রহীম এবং আফিফ হোসেন ধ্রুবও। মুশফিক ১৩ বলে ১৩ আর আফিফ ১১ বলে ১১ রানে আউট হন। সৌম্য সরকার অবশ্য হারানো ফর্ম ফিরে পেয়েছেন অনেকটাই।
দুই ছক্কা হাঁকিয়ে দারুণ কিছুর ইঙ্গিতই ছিল তার ব্যাটে। তবে দলের ১০০ রান পূরণ হওয়ার কিছু পরই থামতে হয়েছে তাকেও। ২৬ বলে ১ বাউন্ডারি আর ২ ছক্কায় টাইগারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৪ রান করেন সৌম্য।
এরপর দুশমন্থ চামিরার করা ইনিংসের ১৮তম ওভারে টানা দুই বলে সাজঘরে ফেরেন শামীম হোসেন পাটোয়ারী আর নুরুল হাসান সোহান। শামীম ৮ বলে ৫ আর সোহান ১৪ বলে করেন ১৫ রান।
শেষদিকে শেখ মেহেদী হাসানের ১২ বলে অপরাজিত ১৬ এবং তাসকিন আহমেদের ৪ বলে ৪ রানে ১৪৭ রানের সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ।