খেলা
রোনালদোর হ্যাটট্রিকে পর্তুগালের গোল উৎসব
স্পোর্টস ডেস্ক
১৩ অক্টোবর ২০২১, বুধবার, ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন
পর্তুগালের জয় অথচ রোনালদোর গোল নেই- এমনটা দেখা যায় না সচরাচর। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড তারকা জাতীয় দলের হয়ে প্রায় প্রতি ম্যাচেই প্রতিপক্ষের জালে বল পাঠান। মঙ্গলবার রাতেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে লুক্সেমবার্গের বিপক্ষে রোনালদোর হ্যাটট্রিকে ৫-০ গোলের বড় জয় পেয়েছে পর্তুগাল।
ঘরের মাঠ স্তাদিও আলগ্রেভ স্টেডিয়ামে ম্যাচের বয়স ১৫ মিনিট হওয়ার আগেই জোড়া পেনাল্টি পায় পর্তুগাল। সফল স্পটকিকে দলকে দু’বার লিড এনে দেন রোনালদো। এরপর ম্যাচের একেবারে শেষাংশে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন পর্তুগিজ সুপারস্টার। মাঝে একটি করে গোল করেন ব্রুনো ফার্নান্দেস ও হোয়াও পালিনহা। গত মার্চে ঘরের মাঠে লুক্সেমবার্গের মাঠে ৩-১ গোলের জয় পেয়েছিল পর্তুগাল।
মঙ্গলবার রাতে গোটা ম্যাচে বল দখলে দুই পক্ষের প্রতিদ্বন্দ্বিতা চললেও আক্রমণে লুক্সেমবার্গের চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে ছিল পর্তুগাল। ৫৬ শতাংশ বল দখলে রেখে প্রতিপক্ষের গোলবারের উদ্দেশ্যে মোট ২১বার শট নেয় স্বাগতিকরা। যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ১১টি শট। অপরদিকে ৪৪ শতাংশ বল দখলে রেখে মাত্র ৩টি শটের ২টি লক্ষ্যে রাখতে সমর্থ্য হয় লুক্সেমবার্গ।
অষ্টম মিনিটে সেবাস্তিন থিল স্বাগতিকদের বের্নার্দো সিলভাকে ফাউল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। সফল স্পটকিক থেকে দলকে এগিয়ে নেন রোনালদো। দুই মিনিট পর আবার পেনাল্টি পায় পর্তুগাল। এবার ডি-বক্সে রোনালদোকে ফাউল করেন লুক্সেমবার্গ গোলরক্ষক এন্থনি মরিস। অব্যর্থ পেনাল্টি শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
সপ্তদশ মিনিটে ডি-বক্সের ডান প্রান্তে সতীর্থের পাস পেয়ে কোনাকুনি শটে লক্ষ্যভেদ করেন ব্রুনো ফার্নান্দেস। ৩-০ গোলে এগিয়ে যায় পর্তুগাল।
২১তম মিনিটে স্কোরলাইন ৪-০ হতে পারতো। এসমং পেনাল্টি স্পটের কাছ থেকে রুবেন দিয়াজ গোলরক্ষক বরাবর হেড নিয়ে সুযোগ নষ্ট করেন। ৪২তম মিনিটেই হ্যাটট্রিক পেতে পারতেন রোনালদো। তবে এসময় এগিয়ে এসে রোনালদোর শট কর্নারের বিনিময়ে প্রতিহত করেন লুক্সেমবার্গ গোলরক্ষক মরিস।
৬২তম মিনিটে সুযোগ নষ্ট করেন ব্রুনো। নুনো মেন্দেজের চমৎকার ক্রসে দূরের পোস্টে শট লক্ষ্যে রাখতে পারেননি ম্যানইউ তারকা। ৬৮তম মিনিটে আবারও রোনালদোকে ব্যর্থ করেন মরিস। পেনাল্টি স্পটের কাছ থেকে ক্রিস্টিয়ানোর দুর্দান্ত বাইসাইকেল কিক কোনোমতে কর্নারের বিনিময়ে প্রতিহত করেন লুক্সেমবার্গ গোলরক্ষক। কর্নার থেকে শট করেন ব্রুনো, আর হেডে স্কোরলাইন ৪-০ করেন হোয়াও পালিনিয়া।
ম্যাচের একেবারে শেষাংশে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন রোনালদো। ৮৭তম মিনিটে রুবেন নেভেসের দুর্দান্ত ক্রসে ছুটে গিয়ে চমৎকার হেডে জল খুঁজে নেন পর্তুগাল অধিনায়ক। আন্তর্জাতিক ফুটবলে রেকর্ড গোলদাতার এটি ১১৫ তম গোল। আর জাতীয় দলের হয়ে দশম হ্যাটট্রিক। সবমিলিয়ে রোনালদোর হ্যাটট্রিকের সংখ্যাটা এখন ৫৮।
এই জয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপয়ে ‘এ’ গ্রুপে ৬ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে দুই নম্বরে পর্তুগাল। এক ম্যাচ বেশি খেলে ১৭ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে সার্বিয়া।
ঘরের মাঠ স্তাদিও আলগ্রেভ স্টেডিয়ামে ম্যাচের বয়স ১৫ মিনিট হওয়ার আগেই জোড়া পেনাল্টি পায় পর্তুগাল। সফল স্পটকিকে দলকে দু’বার লিড এনে দেন রোনালদো। এরপর ম্যাচের একেবারে শেষাংশে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন পর্তুগিজ সুপারস্টার। মাঝে একটি করে গোল করেন ব্রুনো ফার্নান্দেস ও হোয়াও পালিনহা। গত মার্চে ঘরের মাঠে লুক্সেমবার্গের মাঠে ৩-১ গোলের জয় পেয়েছিল পর্তুগাল।
মঙ্গলবার রাতে গোটা ম্যাচে বল দখলে দুই পক্ষের প্রতিদ্বন্দ্বিতা চললেও আক্রমণে লুক্সেমবার্গের চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে ছিল পর্তুগাল। ৫৬ শতাংশ বল দখলে রেখে প্রতিপক্ষের গোলবারের উদ্দেশ্যে মোট ২১বার শট নেয় স্বাগতিকরা। যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ১১টি শট। অপরদিকে ৪৪ শতাংশ বল দখলে রেখে মাত্র ৩টি শটের ২টি লক্ষ্যে রাখতে সমর্থ্য হয় লুক্সেমবার্গ।
অষ্টম মিনিটে সেবাস্তিন থিল স্বাগতিকদের বের্নার্দো সিলভাকে ফাউল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। সফল স্পটকিক থেকে দলকে এগিয়ে নেন রোনালদো। দুই মিনিট পর আবার পেনাল্টি পায় পর্তুগাল। এবার ডি-বক্সে রোনালদোকে ফাউল করেন লুক্সেমবার্গ গোলরক্ষক এন্থনি মরিস। অব্যর্থ পেনাল্টি শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
সপ্তদশ মিনিটে ডি-বক্সের ডান প্রান্তে সতীর্থের পাস পেয়ে কোনাকুনি শটে লক্ষ্যভেদ করেন ব্রুনো ফার্নান্দেস। ৩-০ গোলে এগিয়ে যায় পর্তুগাল।
২১তম মিনিটে স্কোরলাইন ৪-০ হতে পারতো। এসমং পেনাল্টি স্পটের কাছ থেকে রুবেন দিয়াজ গোলরক্ষক বরাবর হেড নিয়ে সুযোগ নষ্ট করেন। ৪২তম মিনিটেই হ্যাটট্রিক পেতে পারতেন রোনালদো। তবে এসময় এগিয়ে এসে রোনালদোর শট কর্নারের বিনিময়ে প্রতিহত করেন লুক্সেমবার্গ গোলরক্ষক মরিস।
৬২তম মিনিটে সুযোগ নষ্ট করেন ব্রুনো। নুনো মেন্দেজের চমৎকার ক্রসে দূরের পোস্টে শট লক্ষ্যে রাখতে পারেননি ম্যানইউ তারকা। ৬৮তম মিনিটে আবারও রোনালদোকে ব্যর্থ করেন মরিস। পেনাল্টি স্পটের কাছ থেকে ক্রিস্টিয়ানোর দুর্দান্ত বাইসাইকেল কিক কোনোমতে কর্নারের বিনিময়ে প্রতিহত করেন লুক্সেমবার্গ গোলরক্ষক। কর্নার থেকে শট করেন ব্রুনো, আর হেডে স্কোরলাইন ৪-০ করেন হোয়াও পালিনিয়া।
ম্যাচের একেবারে শেষাংশে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন রোনালদো। ৮৭তম মিনিটে রুবেন নেভেসের দুর্দান্ত ক্রসে ছুটে গিয়ে চমৎকার হেডে জল খুঁজে নেন পর্তুগাল অধিনায়ক। আন্তর্জাতিক ফুটবলে রেকর্ড গোলদাতার এটি ১১৫ তম গোল। আর জাতীয় দলের হয়ে দশম হ্যাটট্রিক। সবমিলিয়ে রোনালদোর হ্যাটট্রিকের সংখ্যাটা এখন ৫৮।
এই জয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপয়ে ‘এ’ গ্রুপে ৬ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে দুই নম্বরে পর্তুগাল। এক ম্যাচ বেশি খেলে ১৭ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে সার্বিয়া।