বাংলারজমিন
মঠবাড়িয়ায় জল-কাদায় রাস্তার বেহাল দশা
মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
১৩ অক্টোবর ২০২১, বুধবার, ৯:২৬ অপরাহ্ন
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার দাউদখালী ইউনিয়নের একটি রাস্তা কাদা-পানিতে একাকার। ফলে বছরের পর বছর ভোগান্তিতে রয়েছেন এলাকাবাসী। গ্রামীণ গুরুত্বপূর্ণ এই রাস্তাটি বর্ষা মৌসুমে হাঁটু সমান কাদা-পানি হওয়ায় স্থানীয় ছয়টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ প্রায় ১০ হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহান। প্রায় ৪০ বছর পেরিয়ে গেলেও সড়কটিতে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। স্থানীয় এমপিসহ জনপ্রতিনিধিদের কাছে রাস্তাটি সংস্কারের জন্য বহুবার ধর্না দিয়েও কোনো ফল হয়নি- অভিযোগ এলাকাবাসীর।
সরজমিন দেখা গেছে, উপজেলার দাউদখালী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড বড়হারজী বাজারের জামে মসজিদের পাশ দিয়ে ধলাই হাওলাদার বাড়ির সামনে দিয়ে চিরুখালী বাজার পর্যন্ত সাড়ে ৩ কিলোমিটার রাস্তাটি বর্ষা মৌসুমে কাদাপানিতে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ওই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ প্রায় ১০ হাজার মানুষের যাতায়াত করে। কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থী এবং জরুরি রোগীদের পড়তে হয় চরম ভোগান্তিতে। বিশেষ করে প্রসূতিদের হাসপাতালে নেয়ার সময় সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এছাড়াও এ অঞ্চলের উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজারজাত করতে কৃষকদের কষ্টের সীমা থাকে না। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, রাস্তাটির জন্য দীর্ঘদিন ধরেই কষ্ট ভোগ করছি। বর্ষার দিনে ছেলে-মেয়েদের নৌকা করে স্কুলে পৌঁছে দিতে হয়। বর্ষা মৌসুম এলেই এই রাস্তায় রিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেলসহ সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ থাকে। ফলে আমাদের ভোগান্তির শেষ থাকে না। স্থানীয় ইউপি সদস্য মজিবর রহমান বলেন, রাস্তাটির বেহাল অবস্থার কথা স্থানীয় এমপির কাছে বহুবার বলা হয়েছে। উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার একাধিকবার মাপ-জোক করেছেন। হবে হবে বলেও রাস্তাটি পাকাকরণ হচ্ছে না। দাউদখালী ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক খান রাহাত দুর্ভোগের কথা স্বীকার করে বলেন, রাস্তাটি পাকাকরণের জন্য স্থানীয় এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যানের মাধ্যমে বরাদ্দ পাওয়ার চেষ্টা চলছে। স্থানীয় এমপি ডা. রুস্তম আলী ফরাজী বলেন, বর্তমান পেক্ষাপটে সারা দেশের ন্যায় মঠবাড়িয়াতেও অনেক উন্নয়ন হয়েছে। বর্তমানেও বিভিন্ন এলাকায় উন্নয়নের কাজ চলমান রয়েছে। আশা করি, এ রাস্তাটির কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যে শুরু হবে।
সরজমিন দেখা গেছে, উপজেলার দাউদখালী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড বড়হারজী বাজারের জামে মসজিদের পাশ দিয়ে ধলাই হাওলাদার বাড়ির সামনে দিয়ে চিরুখালী বাজার পর্যন্ত সাড়ে ৩ কিলোমিটার রাস্তাটি বর্ষা মৌসুমে কাদাপানিতে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ওই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ প্রায় ১০ হাজার মানুষের যাতায়াত করে। কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থী এবং জরুরি রোগীদের পড়তে হয় চরম ভোগান্তিতে। বিশেষ করে প্রসূতিদের হাসপাতালে নেয়ার সময় সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এছাড়াও এ অঞ্চলের উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজারজাত করতে কৃষকদের কষ্টের সীমা থাকে না। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, রাস্তাটির জন্য দীর্ঘদিন ধরেই কষ্ট ভোগ করছি। বর্ষার দিনে ছেলে-মেয়েদের নৌকা করে স্কুলে পৌঁছে দিতে হয়। বর্ষা মৌসুম এলেই এই রাস্তায় রিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেলসহ সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ থাকে। ফলে আমাদের ভোগান্তির শেষ থাকে না। স্থানীয় ইউপি সদস্য মজিবর রহমান বলেন, রাস্তাটির বেহাল অবস্থার কথা স্থানীয় এমপির কাছে বহুবার বলা হয়েছে। উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার একাধিকবার মাপ-জোক করেছেন। হবে হবে বলেও রাস্তাটি পাকাকরণ হচ্ছে না। দাউদখালী ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক খান রাহাত দুর্ভোগের কথা স্বীকার করে বলেন, রাস্তাটি পাকাকরণের জন্য স্থানীয় এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যানের মাধ্যমে বরাদ্দ পাওয়ার চেষ্টা চলছে। স্থানীয় এমপি ডা. রুস্তম আলী ফরাজী বলেন, বর্তমান পেক্ষাপটে সারা দেশের ন্যায় মঠবাড়িয়াতেও অনেক উন্নয়ন হয়েছে। বর্তমানেও বিভিন্ন এলাকায় উন্নয়নের কাজ চলমান রয়েছে। আশা করি, এ রাস্তাটির কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যে শুরু হবে।