শিক্ষাঙ্গন
চাকুরী নিয়মিতকরণের দাবীতে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের মাষ্টাররোলের কমর্চারীরে মানববন্ধন
স্টাফ রিপোর্টার
১২ অক্টোবর ২০২১, মঙ্গলবার, ৫:৫৫ অপরাহ্ন
চাকুরী নিয়মিতকরণের দাবীতে বাংলাশে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের মাষ্টাররোলের কমর্চারীদের মানববন্ধন করেছেন। সোমবার সকালে ‘মামলার রুল জারির পূর্বের ন্যায় কাজ করার অনুমতি প্রদানসহ চাকুরী নিয়মিতকরণের দাবীতে’ বাংলাশে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের মাষ্টাররোলের কর্মচারীগণ মানববন্ধন কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা জানান,দীর্ঘ ১৬ বছর মাষ্টাররোলে চাকুরী করার পর চাকুরী নিয়মিতকরণের জন্য মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগে রিট পিটিশন দদাখিল করায় বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মহামারী করোনাকালীন ৫ই মে ঈদুল ফিতর ২০২১ এর পূর্ব মূহুর্তে অফিস থেকে বের করে দেয়া হয়। তারা আরো বলেন, শিক্ষামন্ত্রী বরাবর আবেদনের প্রেক্ষিতে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাধ্যমে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মহোদয়ের নিকট প্রস্তাব প্রেরণের পত্র দেয়া হলেও বোর্ড কর্তৃক কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক ১৪ই মার্চ ২০২১ তারিখে “বিদ্যমান শূন্যপদে বাদীগণকে কেন নিয়োগ করা হবে না” মর্মে ৪ সপ্তাহের সময় দিয়ে রুল জারি করার পরেও বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের বর্তমান প্রশাসন কোন জবাব দাখিল করেননি। যা শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মহামান্য হাইকোর্টের আশে অমান্যের সামিল।
তারা আরও বলেন, মাষ্টাররোলের কর্মচারীগণ পূর্ব প্রচলিত নিয়োগের ধারাবাহিকতায় অত্র বোর্ডে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়েছেন। ইতোপূর্বেও পাশ্ববর্তী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোডর্, ঢাকা’সহ অন্যান্য বোর্ড সমূহে মাষ্টাররোলে নিয়োগ দিয়ে পরবর্তীতে এডহক নিয়োগের মাধ্যমে অনেকের চাকুরী নিয়মিতকরণ করা হয়েছে। মাষ্টাররোলে নিয়োজিত আমরা ৩জন অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর ও ৬ জন অফিস সহায়ক চাকুরী নিয়মিতকরণের জন্য মহামান্য হাইকোর্টে রিট পিটিশন দাখিল করেছিলেন। মামলা দায়ের করার কারণে ৭ জন কর্মচারীকে অফিস থেকে বের করে দেয়া হয়। অন্য ২ জন কর্মচারীদের দিয়ে অদ্যাবধি কাজ করানো হচ্ছে। দীর্ঘ ৫ মাস কর্মহীন থাকায় উক্ত আমরা ৭ জন কর্মচারী পরিবার পরিজন নিয়ে আর্থিক সমস্যায় আছি। সৃষ্ট সমস্যা সমাধান ও চাকুরী নিয়মিতকরণের বিষয়ে অনুগ্রহ হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা জানান,দীর্ঘ ১৬ বছর মাষ্টাররোলে চাকুরী করার পর চাকুরী নিয়মিতকরণের জন্য মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগে রিট পিটিশন দদাখিল করায় বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মহামারী করোনাকালীন ৫ই মে ঈদুল ফিতর ২০২১ এর পূর্ব মূহুর্তে অফিস থেকে বের করে দেয়া হয়। তারা আরো বলেন, শিক্ষামন্ত্রী বরাবর আবেদনের প্রেক্ষিতে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাধ্যমে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মহোদয়ের নিকট প্রস্তাব প্রেরণের পত্র দেয়া হলেও বোর্ড কর্তৃক কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক ১৪ই মার্চ ২০২১ তারিখে “বিদ্যমান শূন্যপদে বাদীগণকে কেন নিয়োগ করা হবে না” মর্মে ৪ সপ্তাহের সময় দিয়ে রুল জারি করার পরেও বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের বর্তমান প্রশাসন কোন জবাব দাখিল করেননি। যা শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মহামান্য হাইকোর্টের আশে অমান্যের সামিল।
তারা আরও বলেন, মাষ্টাররোলের কর্মচারীগণ পূর্ব প্রচলিত নিয়োগের ধারাবাহিকতায় অত্র বোর্ডে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়েছেন। ইতোপূর্বেও পাশ্ববর্তী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোডর্, ঢাকা’সহ অন্যান্য বোর্ড সমূহে মাষ্টাররোলে নিয়োগ দিয়ে পরবর্তীতে এডহক নিয়োগের মাধ্যমে অনেকের চাকুরী নিয়মিতকরণ করা হয়েছে। মাষ্টাররোলে নিয়োজিত আমরা ৩জন অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর ও ৬ জন অফিস সহায়ক চাকুরী নিয়মিতকরণের জন্য মহামান্য হাইকোর্টে রিট পিটিশন দাখিল করেছিলেন। মামলা দায়ের করার কারণে ৭ জন কর্মচারীকে অফিস থেকে বের করে দেয়া হয়। অন্য ২ জন কর্মচারীদের দিয়ে অদ্যাবধি কাজ করানো হচ্ছে। দীর্ঘ ৫ মাস কর্মহীন থাকায় উক্ত আমরা ৭ জন কর্মচারী পরিবার পরিজন নিয়ে আর্থিক সমস্যায় আছি। সৃষ্ট সমস্যা সমাধান ও চাকুরী নিয়মিতকরণের বিষয়ে অনুগ্রহ হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা।