অনলাইন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন ড. ইউনূস
অনলাইন ডেস্ক
১২ অক্টোবর ২০২১, মঙ্গলবার, ১২:১৫ অপরাহ্ন
শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগের একটি মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ ঢাকার দ্বিতীয় শ্রম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে আদালত ১০ হাজার টাকা মুচলেকায় ড. ইউনূসসহ ৪ জনের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। এর আগে বেলা ১১টা ১০ মিনিটে আদালতে হাজির হন তিনি।
উল্লেখ্য, গত ৯ই সেপ্টেম্বর কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আইনে একটি মামলা করেন। আদালত ১২ অক্টোবরের মধ্যে তাদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেন।
ড. ইউনূস ছাড়াও সমন পাওয়া অন্য তিনজন হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আশরাফুল হাসান, প্রতিষ্ঠানটির বোর্ড পরিচালক নূর জাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর ড. ইউনূসের গ্রামীণ টেলিকম পরিদর্শনে গেলে সেখানে শ্রম আইনের কিছু লঙ্ঘন নজরে আসে। এর মধ্যে রয়েছে- ১০১ জন শ্রমিক-কর্মচারীকে স্থায়ী করার কথা থাকলেও তাদের স্থায়ী করা হয়নি; শ্রমিকদের অংশগ্রহণের তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি; এছাড়া কোম্পানির লভ্যাংশের পাঁচ শতাংশ শ্রমিকদের দেওয়ার কথা থাকলেও তা তাদের দেওয়া হয়নি।
এসব অভিযোগের ভিত্তিতে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর বাদী হয়ে ফৌজদারি আইনে মামলা করেছে।
উল্লেখ্য, গত ৯ই সেপ্টেম্বর কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আইনে একটি মামলা করেন। আদালত ১২ অক্টোবরের মধ্যে তাদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেন।
ড. ইউনূস ছাড়াও সমন পাওয়া অন্য তিনজন হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আশরাফুল হাসান, প্রতিষ্ঠানটির বোর্ড পরিচালক নূর জাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর ড. ইউনূসের গ্রামীণ টেলিকম পরিদর্শনে গেলে সেখানে শ্রম আইনের কিছু লঙ্ঘন নজরে আসে। এর মধ্যে রয়েছে- ১০১ জন শ্রমিক-কর্মচারীকে স্থায়ী করার কথা থাকলেও তাদের স্থায়ী করা হয়নি; শ্রমিকদের অংশগ্রহণের তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি; এছাড়া কোম্পানির লভ্যাংশের পাঁচ শতাংশ শ্রমিকদের দেওয়ার কথা থাকলেও তা তাদের দেওয়া হয়নি।
এসব অভিযোগের ভিত্তিতে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর বাদী হয়ে ফৌজদারি আইনে মামলা করেছে।