বিশ্বজমিন
মানবিক সাহায্য দেবে যুক্তরাষ্ট্র, এখনই স্বীকৃতি নয়: তালেবান
মানবজমিন ডেস্ক
১১ অক্টোবর ২০২১, সোমবার, ৪:৩৪ অপরাহ্ন
কাতার আলোচনায় দারিদ্র্যে নিঃস্ব হয়ে পড়া আফগানিস্তানকে মানবিক সাহায্য দিতে রাজি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এর প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্র এ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে তারা আফগানিস্তানের নতুন শাসক তালেবানদের রাজনৈতিকভাবে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। কাতারের দোহা’য় আলোচনা শেষে রোববার এমন দাবি করেছে তালেবানরা। তালেবান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এই আলোচনা এমন এক সময়ে অনুষ্ঠিত হলো, যখন যুক্তরাষ্ট্র ও বৃটেন তাদের নাগরিকদের রোববার রাতে রাজধানী কাবুলের হোটেলগুলো, বিশেষ করে সেরেনা হোটেল থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেয়। ওই এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ তুলে ধরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, সেরেনা হোটেল বা এর কাছাকাছি যেসব মার্কিনি আছেন, তারা যেন বিলম্ব না করে ওই স্থান ত্যাগ করেন। ওদিকে আফগানিস্তান সফরে ট্র্যাভেল এডভাইস আপডেট করেছে বৃটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তারা বলেছে, আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে হামলার ঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময়ে কেউ যাতে হোটেলগুলোতে, বিশেষ করে সেরেনা হোটেলে অবস্থান না করেন। কাবুলে বিলাসবহুল হোটেল হিসেবে পরিচিত সেরেনা হোটেল। বিদেশি পর্যটকদের কাছে এই হোটেলটি জনপ্রিয়।
এ অবস্থায় কাতারের রাজধানী দোহা আলোচনা ভালো হয়েছে বলে মন্তব্য করেছে তালেবানরা। বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের জন্য মানবিক সহায়তা মুক্ত করে দিতে রাজি হয়েছে ওয়াশিংটন। ওদিকে যুক্তরাষ্ট্রও পরিষ্কার করেছে যে, এই আলোচনায় তালেবানদের স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। তালেবানদের রাজনৈতিক মুখপাত্র সুহেইল শাহিন বলেছেন, তাদের অন্তর্বর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রকে আলোচনার সময় নিশ্চিত করেছেন যে, আফগানিস্তানের ভূখণ্ড ব্যবহার করে অন্য দেশের বিরুদ্ধে হামলা করতে কোনো উগ্রবাদীকে অনুমোদন দেবে না তালেবানরা।
এ অবস্থায় কাতারের রাজধানী দোহা আলোচনা ভালো হয়েছে বলে মন্তব্য করেছে তালেবানরা। বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের জন্য মানবিক সহায়তা মুক্ত করে দিতে রাজি হয়েছে ওয়াশিংটন। ওদিকে যুক্তরাষ্ট্রও পরিষ্কার করেছে যে, এই আলোচনায় তালেবানদের স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। তালেবানদের রাজনৈতিক মুখপাত্র সুহেইল শাহিন বলেছেন, তাদের অন্তর্বর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রকে আলোচনার সময় নিশ্চিত করেছেন যে, আফগানিস্তানের ভূখণ্ড ব্যবহার করে অন্য দেশের বিরুদ্ধে হামলা করতে কোনো উগ্রবাদীকে অনুমোদন দেবে না তালেবানরা।