শিক্ষাঙ্গন
উৎসাহ-উদ্দীপনায় ক্যাম্পাসে ফিরলো শিক্ষার্থীরা
ইবি প্রতিনিধি
১০ অক্টোবর ২০২১, রবিবার, ৭:৫৫ অপরাহ্ন
দীর্ঘ ১৮ মাস পর খুলে দেয়া হলো ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো। গতকাল সকাল ১০টায় আবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮টি হল উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। টিকা গ্রহণের সনদ ও হল কার্ড দেখিয়ে নিজস্ব কক্ষে প্রবেশ করেছে শিক্ষার্থীরা। ফুল, চকলেট, বিস্কুট, মাস্ক, মিষ্টি দিয়ে শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেন হল কর্তৃপক্ষ।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, গত ৪ঠা অক্টোবর জরুরি সিন্ডিকেট সভায় ৯ই অক্টোবর থেকে হল খোলা ও ২০শে অক্টোবর থেকে সশরীরে ক্লাস শুরুর সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সে মোতাবেক বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে সকাল ১০টার দিকে শিক্ষার্থীদের হলে উঠা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ভিসি ড. শেখ আব্দুস সালাম। এ সময় প্রো-ভিসি, ট্রেজারার, প্রক্টর, হল প্রভোস্ট ও শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। পরে ভিসি কয়েকটি হল পরিদর্শন করেন। সরজমিনে দেখা যায়, দীর্ঘদিন পর নিস্তব্ধ ক্যাম্পাস শিক্ষর্থীদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে। উৎসাহ নিয়ে প্রাণের আবাসে ফিরতে পেরে আনন্দে মেতেছে শিক্ষার্থীরা। হলে প্রবেশের পূর্বে শিক্ষার্থীদের তাপমাত্রা মাপা হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের হলে ওঠার পর কোনো সমস্যা দেখা দিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে যোগাযোগের জন্য বলা হয়েছে। এছাড়া কয়েকটি হলে আইসোলেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নাজিফা তাসনিম বলেন, দীর্ঘদিন পর হলে উঠতে পেরে ঈদের আনন্দ অনুভূত হচ্ছে। ঈদের দিনে সবাই একসঙ্গে হলে যেমন আমেজের সৃষ্টি হয় আজকের দিনটাও আমাদের কাছে তেমন মনে হচ্ছে। ভিসি প্রফেসর ড. শেখ আব্দুস সালাম বলেন, এতদিন ফুল ছাড়া বাগান ছিল। শিক্ষার্থীদের পদচারণায় আজ আমার বাগানটা পরিপূর্ণ হলো।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, গত ৪ঠা অক্টোবর জরুরি সিন্ডিকেট সভায় ৯ই অক্টোবর থেকে হল খোলা ও ২০শে অক্টোবর থেকে সশরীরে ক্লাস শুরুর সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সে মোতাবেক বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে সকাল ১০টার দিকে শিক্ষার্থীদের হলে উঠা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ভিসি ড. শেখ আব্দুস সালাম। এ সময় প্রো-ভিসি, ট্রেজারার, প্রক্টর, হল প্রভোস্ট ও শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। পরে ভিসি কয়েকটি হল পরিদর্শন করেন। সরজমিনে দেখা যায়, দীর্ঘদিন পর নিস্তব্ধ ক্যাম্পাস শিক্ষর্থীদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে। উৎসাহ নিয়ে প্রাণের আবাসে ফিরতে পেরে আনন্দে মেতেছে শিক্ষার্থীরা। হলে প্রবেশের পূর্বে শিক্ষার্থীদের তাপমাত্রা মাপা হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের হলে ওঠার পর কোনো সমস্যা দেখা দিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে যোগাযোগের জন্য বলা হয়েছে। এছাড়া কয়েকটি হলে আইসোলেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নাজিফা তাসনিম বলেন, দীর্ঘদিন পর হলে উঠতে পেরে ঈদের আনন্দ অনুভূত হচ্ছে। ঈদের দিনে সবাই একসঙ্গে হলে যেমন আমেজের সৃষ্টি হয় আজকের দিনটাও আমাদের কাছে তেমন মনে হচ্ছে। ভিসি প্রফেসর ড. শেখ আব্দুস সালাম বলেন, এতদিন ফুল ছাড়া বাগান ছিল। শিক্ষার্থীদের পদচারণায় আজ আমার বাগানটা পরিপূর্ণ হলো।