বিশ্বজমিন
প্যান্ডোরা পেপারস প্রকাশের আগেই জর্ডানে আইসিআইজের সাইট ব্লক
মানবজমিন ডেস্ক
২০২১-১০-০৪
প্যান্ডোরা পেপারস ফাঁস করে দিয়েছে সব। ফাঁস হয়ে গেছে জর্ডানের বাদশা দ্বিতীয় আবদুল্লাহর তথ্যও। রোববার প্রকাশিত প্যান্ডোরা পেপারসে বলা হয়েছে, তিনি অফসোর কোম্পানিতে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছেন। গোপনে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছেন। মালিবু, ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ওয়াশিংটন ও লন্ডনে গড়ে তুলেছেন ১০ কোটি ডলারের বিশাল সাম্রাজ্য। অনলাইন গার্ডিয়ান বলেছে, এ বিষয়ে তার কাছে সুনির্দিষ্টভাবে প্রশ্ন করা হলে কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে রাজি হননি বাদশা আবদুল্লাহ। তবে বলেছেন, অফসোর কোম্পানিতে মালিকানা থাকায় কোনো অন্যায় করেননি তিনি। ওদিকে রোববার থেকে প্যান্ডোরা পেপারসের প্রকাশক ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্ট (আইসিআইজে)-এর ওয়েবসাইট ব্লক করে দিয়েছে জর্ডান। প্যান্ডোরা পেপারস প্রকাশ হওয়ার কয়েক ঘন্টা আগে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
ডকুমেন্ট বলছে, অফসোর কোম্পানি প্রতিষ্ঠা ও আয়কর ফাঁকি দেয়ার একটি বিশাল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছিলেন বাদশা আবদুল্লাহ। দেশে কর্মহীন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে যখন আরব বসন্ত শুরু হয়, তখন জর্ডানের রাস্তায়ও ব্যাপক বিক্ষোভ দেখা দেয়। এর পরের বছরগুলোতে বাদশা আবদুল্লাহ ৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার দিয়ে তিনটি অফসোর কোম্পানির মাধ্যমে মালিবুতে সমুদ্রসৈকতমুখী তিনটি বাড়ি কিনেছেন। ৫৯ বছর বয়সী এই বাদশা ওয়াশিংটন ডিসিতে তিনটি বিলাসবহুল এপার্টমেন্টের মালিক হয়েছেন। সেখান থেকে পটোম্যাক নদীকে ছবির মতো দেখা যায়। অ্যাসকটে কিনেছেন একটি বাড়ি। ইংল্যান্ডে সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহরগুলোর একটিতে কিনেছেন একটি। লন্ডনের কেন্দ্রীয় এলাকায় আছে মাল্টিমিলিয়ন ডলারের এপার্টমেন্ট। মধ্যপ্রাচ্যের একজন প-িত অ্যানিলে শেলাইন বলেন, সৌদি আরব সহ মধ্যপ্রাচ্যের অন্য কোনো দেশের বাদশাদের মতো অতো অর্থ জর্ডানের নেই, যা অন্যায়ভাবে ব্যবহার করে এত সম্পদ গড়তে পারেন।
জবাবে বাদশা আবদুল্লাহর আইনজীবীরা বলেছেন, এসব সম্পদ ব্যক্তিগত অর্থে কিনেছেন বাদশা। ব্যক্তিগত এবং নিরাপত্তার কারণে অফসোর কোম্পানির মাধ্যমে সম্পদ কেনা উচ্চ পদস্থ ব্যক্তিদের জন্য একটি সাধারণ বিষয়।
ডকুমেন্ট বলছে, অফসোর কোম্পানি প্রতিষ্ঠা ও আয়কর ফাঁকি দেয়ার একটি বিশাল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছিলেন বাদশা আবদুল্লাহ। দেশে কর্মহীন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে যখন আরব বসন্ত শুরু হয়, তখন জর্ডানের রাস্তায়ও ব্যাপক বিক্ষোভ দেখা দেয়। এর পরের বছরগুলোতে বাদশা আবদুল্লাহ ৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার দিয়ে তিনটি অফসোর কোম্পানির মাধ্যমে মালিবুতে সমুদ্রসৈকতমুখী তিনটি বাড়ি কিনেছেন। ৫৯ বছর বয়সী এই বাদশা ওয়াশিংটন ডিসিতে তিনটি বিলাসবহুল এপার্টমেন্টের মালিক হয়েছেন। সেখান থেকে পটোম্যাক নদীকে ছবির মতো দেখা যায়। অ্যাসকটে কিনেছেন একটি বাড়ি। ইংল্যান্ডে সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহরগুলোর একটিতে কিনেছেন একটি। লন্ডনের কেন্দ্রীয় এলাকায় আছে মাল্টিমিলিয়ন ডলারের এপার্টমেন্ট। মধ্যপ্রাচ্যের একজন প-িত অ্যানিলে শেলাইন বলেন, সৌদি আরব সহ মধ্যপ্রাচ্যের অন্য কোনো দেশের বাদশাদের মতো অতো অর্থ জর্ডানের নেই, যা অন্যায়ভাবে ব্যবহার করে এত সম্পদ গড়তে পারেন।
জবাবে বাদশা আবদুল্লাহর আইনজীবীরা বলেছেন, এসব সম্পদ ব্যক্তিগত অর্থে কিনেছেন বাদশা। ব্যক্তিগত এবং নিরাপত্তার কারণে অফসোর কোম্পানির মাধ্যমে সম্পদ কেনা উচ্চ পদস্থ ব্যক্তিদের জন্য একটি সাধারণ বিষয়।