বাংলারজমিন
লাইনের ত্রুটি ধরতে ১০ ঘণ্টা পার, ১২ হাজার গ্রাহকের চরম ভোগান্তি
ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ১১:৫৭ পূর্বাহ্ন
সোমবার বিকেল ৫টা। আকাশে মেঘ দেখেই বন্ধ করে দেয়া হয় বিদ্যুৎ। গ্রাহকদের বলা হয় লাইনে ত্রুটির কথা। পরে সাড়ে ১০ ঘণ্টা পর রাত সাড়ে তিনটার দিকে দেখা মেলে বিদ্যুতের। তাও আবার বেশি সময় স্থায়ী হয় না। মঙ্গলবার সকাল ৭টায় চলে গিয়ে এখনো বন্ধ রয়েছে। এভাবেই প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার যমুনা ফিডারের প্রায় ১২ হাজার গ্রাহক।
গ্রাহকদের অভিযোগ, সামান্য অজুহাতে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়। আগে সমস্যা কিছুটা কম থাকলে উপসহকারী প্রকৌশলী মেরাজ যোগদানের পর থেকে এ ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। গ্রাহকদের ভোগান্তির বিষয়টি চিন্তা না করে তিনি নিজস্বার্থ হাসিলের জন্য বেশি ব্যস্ত বলে জানিয়েছেন গ্রাহকরা। বিদ্যুতের সমস্যার বিষয়টি তাকে বারবার বলা হলেও কোন কর্ণপাতই করছেন না। উল্টো আরো খারাপের দিকে যাচ্ছে।
এদিকে বিদ্যুতের এমন লুকোচুরি আর মিসডকল আদলের লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে গ্রাহকরা। গরমে চরম কষ্ট পোহাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষদের। তারপরও ৫০০ থেকে ৫ হাজার ইউনিট পর্যন্ত বাড়তি বিলের বোঝা চাপানো হচ্ছে গ্রাহকদের কাঁধে।
এ বিষয়ে জানতে ভূঞাপুর বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মেরাজকে ফোন দেয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। তবে নির্বাহী প্রকৌশলী মো.মেহেদী হাসান ভূঁইয়া বলেন, আমি বিষয়টি দেখছি।
গ্রাহকদের অভিযোগ, সামান্য অজুহাতে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়। আগে সমস্যা কিছুটা কম থাকলে উপসহকারী প্রকৌশলী মেরাজ যোগদানের পর থেকে এ ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। গ্রাহকদের ভোগান্তির বিষয়টি চিন্তা না করে তিনি নিজস্বার্থ হাসিলের জন্য বেশি ব্যস্ত বলে জানিয়েছেন গ্রাহকরা। বিদ্যুতের সমস্যার বিষয়টি তাকে বারবার বলা হলেও কোন কর্ণপাতই করছেন না। উল্টো আরো খারাপের দিকে যাচ্ছে।
এদিকে বিদ্যুতের এমন লুকোচুরি আর মিসডকল আদলের লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে গ্রাহকরা। গরমে চরম কষ্ট পোহাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষদের। তারপরও ৫০০ থেকে ৫ হাজার ইউনিট পর্যন্ত বাড়তি বিলের বোঝা চাপানো হচ্ছে গ্রাহকদের কাঁধে।
এ বিষয়ে জানতে ভূঞাপুর বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মেরাজকে ফোন দেয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। তবে নির্বাহী প্রকৌশলী মো.মেহেদী হাসান ভূঁইয়া বলেন, আমি বিষয়টি দেখছি।