অনলাইন
স্ত্রীর দেয়া এসিডে দগ্ধ সেই স্বামীর মৃত্যু
নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১, সোমবার, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
ঢাকার নবাবগঞ্জে এসিড জাতীয় তরল কিছু পান করিয়ে স্বামী হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীর বিরুদ্ধে। ৯ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান স্বামী ওয়ালিদ (৩৫)।
ওয়ালিদের পরিবারর অভিযাগ, স্ত্রী নিশোকে (৩২) চাহিদা মোতাবেক টাকা দিতে না পারায় এসিড জাতীয় তরল কিছু পান করিয়ে ওয়ালিদকে হত্যা করেছে। নিশোকে এ কাজে সহযোগিতা করেছে তার প্রথম স্বামী আসলামসহ তার সহযোগীরা।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দোহার উপজেলার ইকরাশি গ্রামের আসলামের স্ত্রী নিশোর সঙ্গে নবাবগঞ্জ উপজেলার মৌলভীডাঙ্গীর মঙ্গলহাজির ছেলে ওয়ালিদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রথম স্বামীকে তালাক না দিয়েই রাতের আঁধারে পালিয়ে সাভারে চলে যায় তারা। গত ১৯শে আগস্ট তারা কোর্টে বিয়ে করে সাভারে বসবাস শুরু করেন। বিয়ের পরই নিশো ওয়ালিদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। এই নিয়ে দুজনের মধ্য মতবিরোধ সৃষ্টি হলে নিশো প্রথম স্বামী আসলামের কাছ চলে আসে। এরপর নিশো আবারো ওয়ালিদের কাছে ১ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অস্বীকার করায় নিশো ও তার প্রথম স্বামী আসলাম লোকজন নিয়ে সাভার গিয়ে ওয়ালিদকে শারীরিক নির্যাতন করে এবং জোরপূর্বক এসিড জাতীয় তরল পান করিয়ে দেন এবং কাউকে না জানাতে হত্যার হুমকি দেন। প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে ওয়ালিদ নবাবগঞ্জ এলে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় বৃহস্পতিবার তাকে নবাবগঞ্জ উপজলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় সেখান মারা যান ওয়ালিদ।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত নিশো বলেন, ওয়ালিদ আমাকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে বাধ্য করেছে বিয়ে করতে। পরবর্তী সময় আমি আমার প্রথম স্বামী আসলামের কাছ ফিরে আসি এবং ওয়ালিদকে তালাক দেই। আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছে তা মিথ্যা ও বানোয়াট। আমরা এ ঘটনায় জড়িত নই।
ওয়ালিদের পরিবারর অভিযাগ, স্ত্রী নিশোকে (৩২) চাহিদা মোতাবেক টাকা দিতে না পারায় এসিড জাতীয় তরল কিছু পান করিয়ে ওয়ালিদকে হত্যা করেছে। নিশোকে এ কাজে সহযোগিতা করেছে তার প্রথম স্বামী আসলামসহ তার সহযোগীরা।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দোহার উপজেলার ইকরাশি গ্রামের আসলামের স্ত্রী নিশোর সঙ্গে নবাবগঞ্জ উপজেলার মৌলভীডাঙ্গীর মঙ্গলহাজির ছেলে ওয়ালিদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রথম স্বামীকে তালাক না দিয়েই রাতের আঁধারে পালিয়ে সাভারে চলে যায় তারা। গত ১৯শে আগস্ট তারা কোর্টে বিয়ে করে সাভারে বসবাস শুরু করেন। বিয়ের পরই নিশো ওয়ালিদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। এই নিয়ে দুজনের মধ্য মতবিরোধ সৃষ্টি হলে নিশো প্রথম স্বামী আসলামের কাছ চলে আসে। এরপর নিশো আবারো ওয়ালিদের কাছে ১ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অস্বীকার করায় নিশো ও তার প্রথম স্বামী আসলাম লোকজন নিয়ে সাভার গিয়ে ওয়ালিদকে শারীরিক নির্যাতন করে এবং জোরপূর্বক এসিড জাতীয় তরল পান করিয়ে দেন এবং কাউকে না জানাতে হত্যার হুমকি দেন। প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে ওয়ালিদ নবাবগঞ্জ এলে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় বৃহস্পতিবার তাকে নবাবগঞ্জ উপজলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় সেখান মারা যান ওয়ালিদ।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত নিশো বলেন, ওয়ালিদ আমাকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে বাধ্য করেছে বিয়ে করতে। পরবর্তী সময় আমি আমার প্রথম স্বামী আসলামের কাছ ফিরে আসি এবং ওয়ালিদকে তালাক দেই। আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছে তা মিথ্যা ও বানোয়াট। আমরা এ ঘটনায় জড়িত নই।