বাংলারজমিন
বড়লেখায় শিশু ও কিশোরী ধর্ষণ গ্রেপ্তার ১
বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১, সোমবার, ৯:০৬ অপরাহ্ন
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় ৮ বছরের এক শিশু ও ১৪ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। পৃথক দুটি ঘটনায় তাদের দু’জনের ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে। ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে শিশুর মায়ের করা মামলায় পুলিশ রেজাউল ইসলাম (১৪) নামের এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে। গত শনিবার রাত ৯টায় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে। পরে গতকাল দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। রেজাউল উপজেলার কলারতলিপার এলাকার লোকমান উদ্দিনের ছেলে। অন্যদিকে ১৪ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে কিশোরীর মা গত শুক্রবার অভিযুক্ত শাহান আহমদ (২৬)কে আসামি করে থানায় মামলা করেন। শাহান উপজেলার পেনাগুল গ্রামের মৃত আব্দুল আহাদের ছেলে।
জানা গেছে, গত শনিবার দুপুরে ৮ বছরের ওই শিশু বাড়ির অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলা করছিল। এ সময় রেজাউল ইসলাম তাকে বাড়ির পাশে নির্জনস্থানে নিয়ে ধর্ষণ করে। পরে শিশুটি বাড়িতে এসে বিষয়টি তার মাকে জানালে তারা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ওইদিন সন্ধ্যায় শিশুর মা রেজাউলকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। মামলার পরই
রাত ৯টার দিকে অভিযান চালিয়ে রেজাউলকে গ্রেপ্তার করেন। রেজাউল শিশুর চাচার ঘরে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতেন। অন্যদিকে ১৪ বছরের কিশোরীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে গত বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ৩টার দিকে অভিযুক্ত শাহান আহমদ তার ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে। বিষয়টি বুঝতে পেরে কিশোরীর মা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। পরে শুক্রবার কিশোরীর মা অভিযুক্ত শাহান আহমদকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। বড়লেখা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রতন দেবনাথ বলেন, পৃথকস্থানে এক শিশু ও কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। দুটি ঘটনায় তাদের পরিবার থানায় মামলা করেছে।
এরমধ্যে শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলার পরই পুলিশ এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে। তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।
জানা গেছে, গত শনিবার দুপুরে ৮ বছরের ওই শিশু বাড়ির অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলা করছিল। এ সময় রেজাউল ইসলাম তাকে বাড়ির পাশে নির্জনস্থানে নিয়ে ধর্ষণ করে। পরে শিশুটি বাড়িতে এসে বিষয়টি তার মাকে জানালে তারা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ওইদিন সন্ধ্যায় শিশুর মা রেজাউলকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। মামলার পরই
রাত ৯টার দিকে অভিযান চালিয়ে রেজাউলকে গ্রেপ্তার করেন। রেজাউল শিশুর চাচার ঘরে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতেন। অন্যদিকে ১৪ বছরের কিশোরীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে গত বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ৩টার দিকে অভিযুক্ত শাহান আহমদ তার ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে। বিষয়টি বুঝতে পেরে কিশোরীর মা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। পরে শুক্রবার কিশোরীর মা অভিযুক্ত শাহান আহমদকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। বড়লেখা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রতন দেবনাথ বলেন, পৃথকস্থানে এক শিশু ও কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। দুটি ঘটনায় তাদের পরিবার থানায় মামলা করেছে।
এরমধ্যে শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলার পরই পুলিশ এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে। তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।