অনলাইন
গণতন্ত্রের নামে দেশে বিরাজনীতিকরণ চলছে: জিএম কাদের
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১, রবিবার, ৬:৪০ অপরাহ্ন
সংসদীয় গণতন্ত্রের নামে দেশে বিরাজনীতিকরণ চলছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
রোববার জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বানানী কার্যালয়ে সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে এক সংক্ষিপ্ত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জিএম কাদের বলেন, বিরাজনীতিকরণ থেকে মুক্তি পেতে আইনের মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। সংবিধান অনুযায়ী সকল ক্ষমতা দিয়ে নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করতে হবে। নির্বাহী বিভাগসহ সকল বিভাগ নির্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচন কমিশনের অধিনে কাজ করলেই অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব হবে। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হলেই দেশের মানুষ প্রকৃত গণতন্ত্রের স্বাদ পেতে শুরু করবে। বিরাজনীতিকরণ চলতে থাকলে দেশের মানুষ রাজনীতির বাইরে চলে যাবে। দেশে রাজনীতি ও রাজনীতিবিদ থাকবে না।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, এডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য নাজনীন সুলতানা, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, দফতর সম্পাদক-২ এমএ রাজ্জাক খান, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এসএম আল জোবায়ের, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম প্রমূখ।
উল্লেখ্য, জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক থেকে পদোন্নতি পেয়ে উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য হয়েছেন মো. জহুরুল হক জহির, লেঃ কঃ (অব.) শাব্বির আহমেদ (যশোর), সাহিত্য ও কৃষ্টি বিষয়ক সম্পাদক থেকে পদোন্নতি পেয়ে সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন সুমন আশরাফ (কুষ্টিয়া), নির্বাহী সদস্য থেকে পদোন্নতি পেয়ে সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন উসমান আলী (সিলেট), যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক থেকে পদোন্নতি পেয়ে সাহিত্য ও কৃষ্টি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ।
রোববার জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বানানী কার্যালয়ে সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে এক সংক্ষিপ্ত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জিএম কাদের বলেন, বিরাজনীতিকরণ থেকে মুক্তি পেতে আইনের মাধ্যমে শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। সংবিধান অনুযায়ী সকল ক্ষমতা দিয়ে নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করতে হবে। নির্বাহী বিভাগসহ সকল বিভাগ নির্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচন কমিশনের অধিনে কাজ করলেই অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব হবে। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হলেই দেশের মানুষ প্রকৃত গণতন্ত্রের স্বাদ পেতে শুরু করবে। বিরাজনীতিকরণ চলতে থাকলে দেশের মানুষ রাজনীতির বাইরে চলে যাবে। দেশে রাজনীতি ও রাজনীতিবিদ থাকবে না।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, এডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য নাজনীন সুলতানা, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, দফতর সম্পাদক-২ এমএ রাজ্জাক খান, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এসএম আল জোবায়ের, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম প্রমূখ।
উল্লেখ্য, জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক থেকে পদোন্নতি পেয়ে উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য হয়েছেন মো. জহুরুল হক জহির, লেঃ কঃ (অব.) শাব্বির আহমেদ (যশোর), সাহিত্য ও কৃষ্টি বিষয়ক সম্পাদক থেকে পদোন্নতি পেয়ে সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন সুমন আশরাফ (কুষ্টিয়া), নির্বাহী সদস্য থেকে পদোন্নতি পেয়ে সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন উসমান আলী (সিলেট), যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক থেকে পদোন্নতি পেয়ে সাহিত্য ও কৃষ্টি বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ।